ভাঙড়রি দোকান সরাতে র্কতৃপক্ষরে হস্তক্ষপে কামনা এলাকাবাসীর নজিস্ব প্রতবিদেক: চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ঈদগাহ রোড়ে রহস্যজনকভাবে লাগা আগুনে ভস্মভিুত হয়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়ছেে এক ভাংড়ি বক্রিতোর। গতকাল রোববার সকাল ১০টার দকিে আগুন লাগলে ঘন্টা খানকে চষ্টোর পর আগুন নয়িন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় চুয়াডাঙ্গা ফায়ার ও ডফিন্সে র্সাভসিরে র্কমরিা। ফায়ার র্সাভসিরে পক্ষ থকেে জানানো হয়ছেে লাখ খানকি টাকার মালামাল পুড়ে গছে।ে আর স্থানীয়রা বলছনে ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়ছে।ে তবে ভাংড়ি বক্রিতো বাবুর দাবি ১০ লাখ টাকার মালামাল পুড়ে ভস্মভিূত হয়ছে।ে কি কারণে আগুনরে সূত্রপাত সে বষিয়ে স্পষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায়ন।ি এ ঘটনায় আগুনরে শখিায় ও ধূয়ায় এলাকাজুড়ে অন্ধকারে নমেে আস।ে এলাকজুড়ে আগুন আতঙ্ক ছড়য়িে পড়।ে এদকিে আবাসকি এলাকায় এই ভাংড়ি ব্যবসা গড়ে তোলায় এলাকাবাসী বরিক্তি প্রকাশ করে জানায় এই ধরনরে ঘটনায় যে কোন মুর্হুতে বড় র্দুঘটনায় পরণিত হতে পার।ে তাছাড়া ভাংড়রি দোকানে সাথইে রয়ছেে নটিল টাটা কোম্পানি চুয়াডাঙ্গার শো-রুম। এই শো-রুমে আগুন ঢুকলে পরস্থিতিি আরো খারাপ হতে পারতো। নটিল টাটা কোম্পানরি চুয়াডাঙ্গা শো-রুমরে র্কমর্কতারা একই কথা জানান। সরজেমনিে গয়িে দখো যায়, শহররে ঈদগাহ রোডরে মুখইে অবস্থতি রাস্তার পাশে বশিাল ভাংড়রি স্তুপ। এই স্তুপইে গতকাল সকাল ১০টার দকিে কে বা কারা আগুন লাগয়িে দয়ে। আস্তে আস্তে এ আগুন দাউ দাউ করে জ্বলতে থাক।ে পুরো এলাকায় ধোয়ায় অন্ধকার হয়ে যায়। আশপোশে বাড়ঘির ও নটিল টাটার শো-রুমে এক আতঙ্ক দখো যায়। খবর পয়েে চুয়াডাঙ্গা ফায়ার র্সাভসিরে দুইটি টমি ঘটনাস্থলে পৗেঁছে আগুন নয়িন্ত্রণে আন।ে ফায়ার র্সাভসিরে এক র্কমর্কতা বলনে, আগুনতে সূত্রপাত জানা যায়ন।ি তবে প্রায় ১ লাখ টাকার মালামালরে ক্ষয়ক্ষতি হয়ছেে বলে জানান তনি।ি তবে ভাংড়ি মালকিরে দাবি তার ১০ লাখ টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গছে।ে তবে তার এই অভযিোগ এলাকার লোকজন উড়য়িে দয়িে বলনে, হয়তো সামান্য ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতে পার।ে স্থানীয়রা অভযিোগ করে আরো বলনে, ভাংড়ি ব্যবসায়ী বাবুর নামে অনকে অভযিোগ রয়ছে,ে ক’দনি আগে সে পুলশিরে কাছে আটক হয়। এই আগুন লাগার পছিনে ভাংড়ি ব্যবসায়ী বাবুর কোন মতলব থাকতে পাওে বলওে নাম না প্রকাশ করার র্শতে অনকেে জানান। এদকি,ে ভাংড়ি দোকানে লাগা আগুন যদি কোন বাড়ি কংিবা পাশরে গাড়রি শো-রুমে ঢুকে যতে তাহলে কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতো বলে ধারণা করছেনে অনকে।ে তাই এলাকাবাসী চুয়াডাঙ্গা জলো প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাসরে দৃষ্টি আর্কষণ করে বলনে, যথারীতি আবাসকি এলাকায় এই ব্যবসা বন্ধ না করলে বড় ধরণরে র্দুঘটনা যে কোন মুর্হূতে ঘটতে পার।ে