বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫
সর্বশেষ স্থানীয় সংবাদ জাতীয় রাজনীতি আর্ন্তজাতিক সারাদেশ অর্থনীতি খেলা বিনোদন ফ্যাক্টচেক আজকের পত্রিকা প্রযুক্তি চাকরি
দেশি-বিদেশি চাপ অব্যাহত, ইসিতে জোর প্রস্তুতি চলছে

দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ

  • আপলোড তারিখঃ ০৫-০৭-২০২৫ ইং
দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ



সমীকরণ প্রতিবেদন: 
আগামী বছরের ফেব্রæয়ারির প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য দেশি-বিদেশি চাপ অব্যাহত রয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে বিএনপিসহ মিত্র দলগুলো ফেব্রæয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা শোনার জন্য মুখিয়ে আছে। জামায়াতে ইসলামী মুখে নানান রকম কথা বললেও ইতোমধ্যে তিনশ’ আসনে তাদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। এনসিপি দ্রæত তাদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য সরকারের ওপর চাপ অব্যাহত রেখেছে। মুখে ফেব্রæয়ারিতে নির্বাচনের দাবি না তুললেও কার্যত তারাও নির্বাচনী প্রচারণায় সারা দেশে সভা-সমাবেশ করছে। গত মাসে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেড় ঘণ্টার আলোচনায় ফেব্রæয়ারির প্রথম দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যৌথ ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এরপর থেকেই দেশে একটি নির্বাচনী আবহ সৃষ্টি হয়েছে।


অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ যেমন- চীন, জাপান, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোও চাচ্ছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার আসুক। আন্তর্জাতিক সংস্থা যেমন- আইএমএফ, এডিবি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, জাইকা, ইউরোপীয় ইউনিয়নও ফেব্রæয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণার পর তাদের প্রতিশ্রæত অর্থ ছাড় করেছে। আইএমএফ তো একসাথে ঋণের দুই কিস্তির টাকা ছাড় দিয়ে এবারই প্রথম রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। এডিবি, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, জাইকা, ইউএনডিপিসহ অন্যান্য সাহায্য সংস্থাও প্রস্তাবিত বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থ অনুদান অব্যাহত রখেছে। যা গত বছরের আগস্টের পর বন্ধই ছিল বলা যায়। সর্বশেষ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর মধ্যে টেলিফোন আলাপেও উঠে এসেছে যত দ্রæত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা। এসময় প্রধান উপদেষ্টা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছেন, যত দ্রæত সম্ভব বাংলাদেশের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গত ৩০ জুন সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে টেলিফোনে কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, খুব চমৎকার পরিবেশে কথাবার্তা হয়েছে। আমি সামনে বসা ছিলাম। সেখানে সংস্কার কার্যক্রমে তাদের সমর্থনের কথাও বলেছেন এবং কথায় কথায় উঠে এসেছে যে, যথা শিগগিরি সম্ভব নির্বাচন করা হোক।


কোন পক্ষ থেকে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে- জানতে চাইলে তিনি বলেন, দু’পক্ষের কথাবার্তাই হচ্ছিল আন্তরিক পরিবেশে। তার মধ্যে এই কথাগুলো উঠে এসেছে। নির্বাচন প্রসঙ্গে তারা জিজ্ঞাসা করেছেন এবং এ ব্যাপারে আমাদের যে সংস্কার কার্যক্রম চলছে, সেটির বিষয়েও তাদের সমর্থনের কথাও ব্যক্ত করেছেন। তখন তাদের জানানো হয়েছে, আসলে যত শিগগিরই সম্ভব নির্বাচন করা হবে।’ এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ১ জুলাই মঙ্গলবার বিকেলে নির্বাচন ভবনে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সিইসি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। পুরোদমে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে বলে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভোটের প্রস্তুতি এখন ফুল গিয়ারে চলছে। যথাসময়ে নির্বাচনের তারিখ ও শিডিউল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন।


অন্যদিকে, সেনাবাহিনী অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছে সেনা সদর দফতর। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেস ‘এ’-তে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে এমনটিই বলেন মিলিটারি অপারেশন্স ডিরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন থেকে এখনো কোনো নির্দেশনা পাইনি। তবে নির্বাচন কমিশন থেকে নির্দেশনা পাওয়া মাত্র আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনার জন্য সব ধরনের সহায়তা করব। ভোটের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৫ আগস্ট ও পরবর্তী সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে লুট হওয়া ৮০ শতাংশ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বাকি যে ২০ শতাংশ অস্ত্র ও গুলি রয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। অস্ত্রগুলো উদ্ধার হলে সেটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সহায়ক হবে।


বিশেষজ্ঞদের মতে, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীকে কোণঠাসা করে রেখেই প্রহসনমূলক তিনটি জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাদের বিজয় নিশ্চিত করেছিল। নির্বাচনের সময় সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা পুলিশ কর্মকর্তাদের মতোই নির্বাচনী অপরাধের জন্য কাউকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারবেনÑ এই বিধান সে সময় ক্ষমতাসীনরা মেনে নিতে পারেনি। সশস্ত্রবাহিনীর ওই ক্ষমতাকে তারা তাদের ভোট লুটের অন্তরায় মনে করে এবং ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২’ সংশোধন করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞা থেকে প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগগুলোকে (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) বাদ দেয়া হয়। এর ফলে নির্বাচনী অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একজন আনসার সদস্যের যে ক্ষমতা ছিল সেনা সদস্যদের তা ছিল না। স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচনেও সেনাবাহিনীকে একইভাবে ক্ষমতাহীন করে রাখা হয়। শুধু তা-ই নয়, নির্বাচনগুলোতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১২৯ থেকে ১৩১ ধারায় এবং সেনা বিধিমালা ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’-এর আওতায় সেনাবাহিনী মোতায়েনেও গড়িমসি ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের।


নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত, সেনাবাহিনী প্রস্তুত, রাজনৈতিক দলগুলো প্রস্তুত, বিদেশিরাও চাচ্ছে যত দ্রæত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাধ্যমে নির্বাচিত সরকার আসুক। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, তবে কেন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হচ্ছে না। কেউ কেউ এর মধ্যে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন। বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে যেকোনো উপায়ে নির্বাচনে ফিরিয়ে আনার জন্য ভারতের ষড়যন্ত্র অনেকটাই স্পষ্ট। অভিজ্ঞজনদের মতে, ভারত দিয়ে তো আর দেশ চলবে না। ইতোমধ্যে ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আমদানি-রফতানি নিষিদ্ধসহ বহু বাধার সৃষ্টি করেছে। তাতে কিন্তু দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়েনি; বরং বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে আমদানি-রফতানির নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।


অন্যদিকে, জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিভিন্ন দেশের ক‚টনীতিকদের নজরও নির্বাচনকেন্দ্রিক। ভেতরে ভেতরে তাদের চাপও ক্রমে বাড়ছে। যা এখনো অব্যাহত আছে। বিদেশি ক‚টনীতিকরা সরকারের উপদেষ্টা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করে জানা ও বোঝার চেষ্টা করেন নির্বাচনের ডেটলাইন সম্পর্কে। শুরু থেকেই সরকার নির্বাচনের আগে সংস্কারের উপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে সেদিকেই বিদেশিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করাতে ব্যস্ত ছিল। কিন্তু তা কার্যত বিফলই হয়। বিশেষ করে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ও দাতারা মৌন চাপ হিসেবে সাহায্য, সহযোগিতার প্রতিশ্রæতি দিলেও তা বাস্তবায়নে ধীর গতি দেখায়। এক পর্যায়ে সরকার ঘোষণা দেয়, আগামী বছরের জুনের আগে নির্বাচন নয়। এ নিয়ে যখন পরিস্থিতি অনেটাই উত্তপ্ত তখন গত মাসের ১৩ তারিখে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একান্ত বৈঠক থেকে যৌথ ঘোষণা আসেÑ আগামী ফেব্রæয়ারির মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই ঘোষণার পরই পরিস্থিতি পাল্টাতে শুরু করেছে। তবে ফেব্রæয়ারির কত তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবেÑ সেই ঘোষণা এখনো আসেনি। বিষেশজ্ঞদের ধারণা, সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশসহ দাতাদের চাপ ক্রমেই কমবে, সেই সাথে বাড়বে সাহায্য-সহযোগিতাও।


অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নির্বাচনের সময় প্রকাশের পর দাতারা অর্থছাড় শুরু করেছে। তিনি জানান, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) তাদের ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ জানতে চেয়েছিল। নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময় প্রকাশ পাওয়ার পর আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর বাজেট সহায়তার অর্থছাড় শুরু হয়েছে। এর আগে বিশ্বব্যাংক ৫০ কোটি ডলার, এডিবি ৯০ কোটি ডলার এবং এআইআইবি ৪০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা অনুমোদন করেছে, যা ৩০ জুনের মধ্যে ছাড় হওয়ার কথা


পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশে দেশে দ্রæত নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রভাবশালী রাষ্ট্র। ইতোমধ্যে ঢাকায় নিযুক্ত বিদেশি ক‚টনীতিকরা হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্র্বতী সরকারের কাছে বারবার একই কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। এমনকি প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমেরিকা সফরকালেও বাইডেন সরকারও একই কথা বলেছে। সর্বশেষ চীনের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েডং বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশে যত দ্রæত সম্ভব একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। একই সঙ্গে তারা নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন বলে জানিয়েছেন চীনের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর সংস্কারের উপর জোর দিলে বিদেশি রাষ্ট্রদূতরা সরকারের উপদেষ্টা বা পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাৎকালে সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানালেও নির্বাচনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। বিশেষ করে আমেরিকা, ব্রিটেন, চীন, জাপান, ফ্রান্স, ইটালি, পাকিস্তান, রাশিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতরা দ্রæত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতি গুরুত্বরোপ করেন, এখনো করছেন। ব্যতিক্রম ছিলেন শুধু ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। একমাত্র তিনিই শুধু সংস্কারের প্রতি বেশি জোর দিয়েছেন। তবে তিনিও দ্রæত নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরবে- আশা প্রকাশ করেছেন। গত মাসে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বৈঠকের আলোচনার বিষয় তুলে ধরে আমীর খসরু বলেন, সবার আগে নির্বাচন। এ নিয়ে তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন ফেব্রæয়ারি মাসে হতে যাচ্ছে- এ জন্য সবার একটা প্রস্তুতি আছে। সন্তুষ্টি আছে। তারা আশা করছেন, দ্রæত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেশ ফিরে যাবে। তারা তো সবাই অপেক্ষা করছেন, একটি নির্বাচিত সরকারের উপর তাদের কর্মকান্ড কী হবে।



কমেন্ট বক্স
notebook

নৈশপ্রহরী না থাকায় নিরাপত্তাহীন দত্তনগর হাইস্কুল