ইপেপার । আজশুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রার্থীদের ভোটযুদ্ধ আজ, বর্জন না নির্বাচন কী হবে?

চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে ভোটার উপস্থিতি নির্ধারণ করবে জয়-পরাজয়

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:২২:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৬৪ বার পড়া হয়েছে


সমীকরণ প্রতিবেদন:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আজ। সকাল ৮টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনের কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সরঞ্জাম। তবে আজ ভোরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। প্রার্থীরা সাধারণ ভোটারদের কেন্দ্রে এসে নির্বিঘ্নে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে নির্বাচনে না আসা বিএনপির পক্ষ থেকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে নিরুৎসাহিত করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। সবমিলিয়ে ভোটের মাঠের পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতিই নির্ধারণ করবে প্রার্থীদের জয়-পরাজয়।

চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদের ৭৯ চুয়াডাঙ্গা-১ (আলমডাঙ্গা ও সদরের একাংশ) আসনে এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৩ হাজার ৯৮০ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪১ হাজার ৩৮৭ জন, নারী ভোটার ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৮৯ ও হিজড়া ভোটার ৪ জন। ৮০ চুয়াডাঙ্গা-২ (জীবননগর, দামুড়হুদা ও সদরের একাংশ) আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৯৮ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪০২, নারী ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৬৯২ ও হিজড়া ভোটার ৪ জন।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মোট স্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৮১টি। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ১০০টি। এসব কেন্দ্রের স্থায়ী ভোটকক্ষ ১০৯০টি ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৩৭টিসহ মোট ভোটকক্ষ ১১২৭টি। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মোট স্থায়ী ভোটকেন্দ্র ১৭৩টি। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ১০৫টি। এসব কেন্দ্রের স্থায়ী ভোটকক্ষ ১০৫৮টি ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৩৭টিসহ মোট ভোটকক্ষ ১০৯৫টি।

এবারের নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসন থেকে ৬ জন ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসন থেকে ৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। যদিও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী অ্যাড. সোহরাব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের জাতীয় পার্টির রবিউল ইসলাম ও জাসদের (ইনু) প্রার্থী দেওয়ান মোহাম্মদ ইয়াছিন উল্লাহ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আলহাজ্ব এম এ রাজ্জাক খান রাজ (ফ্রিজ), আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগরওয়ালা (ঈগল), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) কেন্দ্রীয় মহাসচিব ইদ্রিস চৌধুরী (আম) ও নির্দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী নৌ-বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম শহিদুর রহমান (ট্রাক)।
চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলী আজগার টগর (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মীর্জা সুলতান রাজার ভাই মীর্জা শাহরিয়ার মাহমুদ লণ্টু (ঢেঁকি), স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আবু হাশেম রেজা (ট্রাক), স্বতন্ত্র প্রার্থী নুর হাকিম (ঈগল), স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলাম মল্লিক (ফ্রিজ), জেলা জাকের পার্টির সভাপতি আব্দুল লতিফ খান (গোলাপ ফুল) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মহাসচিব ইদ্রিস চৌধুরী (আম)।
চুয়াডাঙ্গা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন যে নির্দেশনা দিয়েছে, তা অক্ষরে অক্ষরে প্রতিপালন করা হবে। নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত ভালো আছে। প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদরের বেশকিছু এলাকাসহ আলমডাঙ্গা উপজেলায় আমরা ঘুরেছি। আমরা চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখছি না। একেবারেই নিরপেক্ষভাবে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। এসময় তিনি ভোটারদের নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদানের আহ্বান জানান।
এদিকে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের মধ্যে চলছে নানাবিধ আলোচনা। কে হচ্ছেন নতুন জনপ্রতিনিধি, তা নিয়ে একেক জনের কাছে একেক সমীকরণ। তবে সব সমীকরণের মূলে রয়েছে ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসার চ্যালেঞ্জ। বিএনপি নির্বাচন বর্জন করায় ভোটারদের বৃহৎ একটি অংশ ভোটদানে বিরত থাকবে বলে মনে করেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তবে তাদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারলে নির্বাচনী সমীকরণ পাল্টে যেতে পারে।

গত কয়েকদিন চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে সাধারণ ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এবারের নির্বাচন নিয়ে খুব একটা আগ্রহ নেই তাদের। প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচনে না আসা ও পূর্বের ভোটের অভিজ্ঞতা থেকে তারা এ আগ্রহ হারিয়েছেন বলে জানা যায়। যদিও এবারের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন খুব কঠোর অবস্থায় রয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

প্রার্থীদের ভোটযুদ্ধ আজ, বর্জন না নির্বাচন কী হবে?

চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে ভোটার উপস্থিতি নির্ধারণ করবে জয়-পরাজয়

আপলোড টাইম : ১২:২২:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৪


সমীকরণ প্রতিবেদন:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আজ। সকাল ৮টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনের কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সরঞ্জাম। তবে আজ ভোরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। প্রার্থীরা সাধারণ ভোটারদের কেন্দ্রে এসে নির্বিঘ্নে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে নির্বাচনে না আসা বিএনপির পক্ষ থেকে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে নিরুৎসাহিত করছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। সবমিলিয়ে ভোটের মাঠের পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতিই নির্ধারণ করবে প্রার্থীদের জয়-পরাজয়।

চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদের ৭৯ চুয়াডাঙ্গা-১ (আলমডাঙ্গা ও সদরের একাংশ) আসনে এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৩ হাজার ৯৮০ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪১ হাজার ৩৮৭ জন, নারী ভোটার ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৮৯ ও হিজড়া ভোটার ৪ জন। ৮০ চুয়াডাঙ্গা-২ (জীবননগর, দামুড়হুদা ও সদরের একাংশ) আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৯৮ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪০২, নারী ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৬৯২ ও হিজড়া ভোটার ৪ জন।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের মোট স্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ১৮১টি। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ১০০টি। এসব কেন্দ্রের স্থায়ী ভোটকক্ষ ১০৯০টি ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৩৭টিসহ মোট ভোটকক্ষ ১১২৭টি। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মোট স্থায়ী ভোটকেন্দ্র ১৭৩টি। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ১০৫টি। এসব কেন্দ্রের স্থায়ী ভোটকক্ষ ১০৫৮টি ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৩৭টিসহ মোট ভোটকক্ষ ১০৯৫টি।

এবারের নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসন থেকে ৬ জন ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসন থেকে ৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। যদিও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী অ্যাড. সোহরাব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের জাতীয় পার্টির রবিউল ইসলাম ও জাসদের (ইনু) প্রার্থী দেওয়ান মোহাম্মদ ইয়াছিন উল্লাহ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আলহাজ্ব এম এ রাজ্জাক খান রাজ (ফ্রিজ), আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগরওয়ালা (ঈগল), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) কেন্দ্রীয় মহাসচিব ইদ্রিস চৌধুরী (আম) ও নির্দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী নৌ-বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম শহিদুর রহমান (ট্রাক)।
চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আলী আজগার টগর (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মীর্জা সুলতান রাজার ভাই মীর্জা শাহরিয়ার মাহমুদ লণ্টু (ঢেঁকি), স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আবু হাশেম রেজা (ট্রাক), স্বতন্ত্র প্রার্থী নুর হাকিম (ঈগল), স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলাম মল্লিক (ফ্রিজ), জেলা জাকের পার্টির সভাপতি আব্দুল লতিফ খান (গোলাপ ফুল) ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মহাসচিব ইদ্রিস চৌধুরী (আম)।
চুয়াডাঙ্গা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা বলেন, নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন যে নির্দেশনা দিয়েছে, তা অক্ষরে অক্ষরে প্রতিপালন করা হবে। নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত ভালো আছে। প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদরের বেশকিছু এলাকাসহ আলমডাঙ্গা উপজেলায় আমরা ঘুরেছি। আমরা চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখছি না। একেবারেই নিরপেক্ষভাবে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। এসময় তিনি ভোটারদের নির্ভয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদানের আহ্বান জানান।
এদিকে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের মধ্যে চলছে নানাবিধ আলোচনা। কে হচ্ছেন নতুন জনপ্রতিনিধি, তা নিয়ে একেক জনের কাছে একেক সমীকরণ। তবে সব সমীকরণের মূলে রয়েছে ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসার চ্যালেঞ্জ। বিএনপি নির্বাচন বর্জন করায় ভোটারদের বৃহৎ একটি অংশ ভোটদানে বিরত থাকবে বলে মনে করেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তবে তাদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারলে নির্বাচনী সমীকরণ পাল্টে যেতে পারে।

গত কয়েকদিন চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে সাধারণ ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এবারের নির্বাচন নিয়ে খুব একটা আগ্রহ নেই তাদের। প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচনে না আসা ও পূর্বের ভোটের অভিজ্ঞতা থেকে তারা এ আগ্রহ হারিয়েছেন বলে জানা যায়। যদিও এবারের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন খুব কঠোর অবস্থায় রয়েছে।