ইপেপার । আজশুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টিকটক ব্যবহার করে না টিকটক সিইও’র সন্তান

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:৩৬:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩
  • / ৫০ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি প্রতিবেদন:

টিকটকের সিইও শো জি চিউয়ের সন্তানের টিকটক ব্যবহার করে না বলে জানিয়েছেন চিউ নিজেই। গতকাল মার্কিন কংগ্রেসের মুখোমুখি হয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য দেন তিনি। গতকাল শনিবার শুনানির এক পর্যায়ে কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট দলের এক নারী সদস্য ন্যানেট ব্যারাগান চিউকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন তার সন্তান টিকটক ব্যবহার করে কি-না। চিউয়ের উত্তর না, তারা করে না কারণ তারা সিঙ্গাপুরে থাকে। আর ওই দেশে ১৩ বছরের নিচে শিশুদের উপযোগী টিকটক ভার্সন নেই। এরপর তিনি পরিষ্কার করেন যে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের অ্যাপের এই ভার্সনটি আছে এবং তার সন্তানেরা যদি যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতো তাহলে তিনি তাদের টিকটক ব্যবহার করতে দিতেন। গতকাল প্রায় চার ঘণ্টা আইনসভার সদস্যদের একের পর এক প্রশ্নবানে জর্জরিত হন টিকটক সিইও। মার্কিন সেনেটাররা এখন এমন একটি বিল এনেছেন, যেটি পাস হলে মার্কিন কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে টিকটকসহ যেকোন বিদেশি প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ, এমনকি নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা চলে যাবে। এর আগেও কংগ্রেসের সামনে বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানির প্রধান নির্বাহীদের হাজির হতে হয়েছে এবং তাদের প্রত্যেকেই বেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

টিকটক ব্যবহার করে না টিকটক সিইও’র সন্তান

আপলোড টাইম : ১১:৩৬:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩

প্রযুক্তি প্রতিবেদন:

টিকটকের সিইও শো জি চিউয়ের সন্তানের টিকটক ব্যবহার করে না বলে জানিয়েছেন চিউ নিজেই। গতকাল মার্কিন কংগ্রেসের মুখোমুখি হয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য দেন তিনি। গতকাল শনিবার শুনানির এক পর্যায়ে কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট দলের এক নারী সদস্য ন্যানেট ব্যারাগান চিউকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন তার সন্তান টিকটক ব্যবহার করে কি-না। চিউয়ের উত্তর না, তারা করে না কারণ তারা সিঙ্গাপুরে থাকে। আর ওই দেশে ১৩ বছরের নিচে শিশুদের উপযোগী টিকটক ভার্সন নেই। এরপর তিনি পরিষ্কার করেন যে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের অ্যাপের এই ভার্সনটি আছে এবং তার সন্তানেরা যদি যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতো তাহলে তিনি তাদের টিকটক ব্যবহার করতে দিতেন। গতকাল প্রায় চার ঘণ্টা আইনসভার সদস্যদের একের পর এক প্রশ্নবানে জর্জরিত হন টিকটক সিইও। মার্কিন সেনেটাররা এখন এমন একটি বিল এনেছেন, যেটি পাস হলে মার্কিন কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে টিকটকসহ যেকোন বিদেশি প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ, এমনকি নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা চলে যাবে। এর আগেও কংগ্রেসের সামনে বিভিন্ন প্রযুক্তি কোম্পানির প্রধান নির্বাহীদের হাজির হতে হয়েছে এবং তাদের প্রত্যেকেই বেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়।