ইপেপার । আজশুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাতাসকে বিদ্যুতে বদলে দিচ্ছে!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩
  • / ৫৯ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি প্রতিবেদন:

আশেপাশে বইতে থাকা বায়ু বা বাতাস বদলে যাচ্ছে বিদ্যুতে। এমন অদ্ভুত এই ব্যাপারে ঘটতে পারে ব্যাকটেরিয়ার শরীরে থাকা এনজাইমের কল্যাণে। সম্প্রতি একটি ব্যাকটেরিয়ার (নধপঃবৎরঁস) শরীরে থাকা একটি এনজাইম বাতাসকে বিদ্যুতে পরিণত করছে বলে দেখতে পায় বিজ্ঞানীরা। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের একটি দল লক্ষ্য করে মাটিতে থাকা একটি ব্যাকটেরিয়ার মধ্যের এনজাইম বাতাসকে বিদ্যুতে পরিণত করে। এ প্রসঙ্গে মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিসিন ডিসকভারি ইনস্টিটিউটের  প্রফেসর ক্রিস বলেছেন, ‘আমরা জানি আন্টার্টিকা ও আগ্নেয়গিরির কাছে থাকা প্রাণীও কখনও কখনও কিছু ব্যাকটেরিয়া নিজেদের জীবন ও বৃদ্ধির প্রয়োজনে বাতাস থেকে হাইড্রোজেন সংগ্রহ করে। তবে তারা কীভাবে সেটা করে তা আমরা জানতাম না। কিন্তু, একটি এনজাইম যাকে ঐঁপ বলা হচ্ছে সেটি বাতাস থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করতে সক্ষম। এই বিষয়ে প্রচণ্ড দক্ষ। আর অন্য এনজাইম বাতাস থেকে যা হাইড্রোজেন সংগ্রহ করে তার থেকে খুবই কম করে এটি।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বাতাসকে বিদ্যুতে বদলে দিচ্ছে!

আপলোড টাইম : ০৯:০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

প্রযুক্তি প্রতিবেদন:

আশেপাশে বইতে থাকা বায়ু বা বাতাস বদলে যাচ্ছে বিদ্যুতে। এমন অদ্ভুত এই ব্যাপারে ঘটতে পারে ব্যাকটেরিয়ার শরীরে থাকা এনজাইমের কল্যাণে। সম্প্রতি একটি ব্যাকটেরিয়ার (নধপঃবৎরঁস) শরীরে থাকা একটি এনজাইম বাতাসকে বিদ্যুতে পরিণত করছে বলে দেখতে পায় বিজ্ঞানীরা। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের একটি দল লক্ষ্য করে মাটিতে থাকা একটি ব্যাকটেরিয়ার মধ্যের এনজাইম বাতাসকে বিদ্যুতে পরিণত করে। এ প্রসঙ্গে মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিসিন ডিসকভারি ইনস্টিটিউটের  প্রফেসর ক্রিস বলেছেন, ‘আমরা জানি আন্টার্টিকা ও আগ্নেয়গিরির কাছে থাকা প্রাণীও কখনও কখনও কিছু ব্যাকটেরিয়া নিজেদের জীবন ও বৃদ্ধির প্রয়োজনে বাতাস থেকে হাইড্রোজেন সংগ্রহ করে। তবে তারা কীভাবে সেটা করে তা আমরা জানতাম না। কিন্তু, একটি এনজাইম যাকে ঐঁপ বলা হচ্ছে সেটি বাতাস থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করতে সক্ষম। এই বিষয়ে প্রচণ্ড দক্ষ। আর অন্য এনজাইম বাতাস থেকে যা হাইড্রোজেন সংগ্রহ করে তার থেকে খুবই কম করে এটি।’