ইপেপার । আজশুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তড়িঘড়ি করেই তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৪০:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুন ২০২৩
  • / ৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঈদের আগের দিন হঠাৎ করেই চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ এবং পবিত্র ঈদুল আজহা’র আগের দিনই লুকিয়ে পরীক্ষা কেন, এমন নানাবিধ প্রশ্ন থাকা সত্ত্বেও থেমে থাকেনি নিয়োগ কমিটি। তিন ভাগের মাত্র এক ভাগ আবেদনকারীর অংশগ্রহণে ঈদের আগের দিনই নিয়োগ পরীক্ষা নিলো কমিটি। প্রশাসন বলছে, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দেখা হবে।

জানাগেছে, সরকারি বিধি মোতাবেক দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সৃষ্ট কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, নৈশপ্রহরী, নিরাপত্তা কর্মী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীসহ চারটি পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি। সৃষ্ট চারটি পদের জন্য একটি পত্রিকায় কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ও নৈশপ্রহরী এবং অপর একটি পত্রিকায় নিরাপত্তা কর্মী ও পরিচ্ছন্নতা কমী পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিয়োগে বাণিজ্যের কারণে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতেও কারচুপি করা হয়েছে। এমন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে, যা নিয়মিত প্রকাশিতই হয়না।

এদিকে, হঠাৎ করেই মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আবেদনকারীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানারা খাতুনের ২২ শে জুলাই তারিখের স্বাক্ষরসহ নিয়োগ পরিক্ষার প্রবেশপত্র দিয়ে আসা হয়। প্রবেশপত্রে ৩ মে তারিখে ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিয়োগ পরিক্ষা ২৬ শে জুন (আজ বুধবার) তারিখে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানানো হয়।

খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, বুধবার সকালে চুয়াডাঙ্গা ভি. জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ও নৈশপ্রহরী পদে পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দুটি পদের একটিতে ১০জন এবং আরেকটিতে ১১ জন আবেদনকারী থাকলেও ঈদের আগের দিন সীমিত সময়ের নোটিশে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর পদে ৪ জন এবং নৈশপ্রহরী পদে ৩ জন পরিক্ষার্থী অংশ নেয়।

অভিযোগ উঠেছে, এর আগে গত মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির অন্য দুটি পদ নিরাপত্তাকর্মী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মী পদে গোপনেই নিয়োগ পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। নিরাপত্তা প্রহরী পদে প্রধান শিক্ষকের ছেলে শুখ সাদিক ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী পদে সভাপতি হাসানুজ্জামান পিন্টুর জামাই শিশিরকে নিয়োগের পায়তারা চলছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির অন্য সদস্যরা এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। প্রধান শিক্ষক, প্রধান শিক্ষকের স্বামী তথা ওই বিদ্যালয়েরই সহকারী প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হাসানুজ্জামান পিন্টু এসব নিয়োগ বাণিজ্যের পিছনে কলকাঠি নাড়ছে।

তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরীপদে আবেদনকারী মুজাহিদ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘হঠাৎ করেই পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। রাতে প্রবেশপত্র দিয়ে সকালে পরীক্ষা। আমরা শুনেছি, নিয়োগ বাণিজ্য হচ্ছে। টাকা নিয়ে প্রার্থী সিলেক্ট করা হয়ে গেছে। ছুটির মধ্যে পরীক্ষা নেয়া যায়, কিন্তু অভিযোগ দেওয়ার জায়গা খুজে পাওয়া যায়না। আমরা বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্যদের বাড়ি গিয়েছিলাম, তারা বলছে, পরীক্ষার ব্যাপারে জানেই না। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় খুললে আমরা অভিযোগ দেবো। আগের দিনও দুটি পরীক্ষা নেয় হয়েছে। হেড মাস্টারের ছেলে ও সভাপতির জামাইকে সেখানে নিয়োগ দেয়া হবে শুনেছি। আমরা এই ভুয়া নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল চাই।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক আবেদনকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র দেওয়া হয়েছে। কোরবানীর ঈদের আগের দিন পরীক্ষা নেওয়া। নিয়োগে টাকা-পয়সা লেনদেন হয়েছে তা আগেই শুনেছিলাম, নিয়োগ কর্তৃপক্ষের এমন কার্যকলাপে সন্দেহ আরও বাড়ছে। এই পরীক্ষা বাতিল করা প্রয়োজন। দুটি পদে ২১জন আবেদনকারীর বিপরীতে মাত্র ৭জন অংশ নিয়েছে।’
অপরদিকে, নিয়োগ কমিটির সদস্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মতিন, বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হাসানুজ্জামান পিন্টু, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানারাকে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তারা কেউই ফোন রিসিভ করেননি।

তবে, কয়েকবার চেষ্টা করার পর চুয়াডাঙ্গা ভি. জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুঠোফোন রিসিভ করেন। তিনি বলেন, দুটি পদে ২১জন আবেদনকারীর মধ্যে ৭জন উপস্থিত ছিলো। যোগ্য প্রার্থী থাকায় বোর্ড বসেছে। তবে প্রবেশপত্রে এক মাস আগে ৩ মে সভার সিদ্ধান্তের কথা বলা হলেও তিনি বলেন ভিন্ন কথা। তিনি জানান, এক সপ্তাহ আগেই পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। ঈদের আগের দিনই কেন তড়িঘড়ি করে পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে, এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সুবিধাজনক সময়ে ডেট দেয়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন, ঈদুল আজহা’র মতো ধর্মীয় বড় উৎসবের ঠিক আগের দিনই নিয়োগের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা না নেওয়ার জন্য আমরা উৎসাহিত করি। নিয়োগ বাণিজ্য বা অভিযোগ থাকলে লিখিতভাবে আমাদের জানালে আমরা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবো।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

তড়িঘড়ি করেই তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০৮:৪০:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঈদের আগের দিন হঠাৎ করেই চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, জাতীয় ও স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ এবং পবিত্র ঈদুল আজহা’র আগের দিনই লুকিয়ে পরীক্ষা কেন, এমন নানাবিধ প্রশ্ন থাকা সত্ত্বেও থেমে থাকেনি নিয়োগ কমিটি। তিন ভাগের মাত্র এক ভাগ আবেদনকারীর অংশগ্রহণে ঈদের আগের দিনই নিয়োগ পরীক্ষা নিলো কমিটি। প্রশাসন বলছে, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দেখা হবে।

জানাগেছে, সরকারি বিধি মোতাবেক দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সৃষ্ট কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর, নৈশপ্রহরী, নিরাপত্তা কর্মী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীসহ চারটি পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি। সৃষ্ট চারটি পদের জন্য একটি পত্রিকায় কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ও নৈশপ্রহরী এবং অপর একটি পত্রিকায় নিরাপত্তা কর্মী ও পরিচ্ছন্নতা কমী পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, নিয়োগে বাণিজ্যের কারণে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতেও কারচুপি করা হয়েছে। এমন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে, যা নিয়মিত প্রকাশিতই হয়না।

এদিকে, হঠাৎ করেই মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আবেদনকারীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানারা খাতুনের ২২ শে জুলাই তারিখের স্বাক্ষরসহ নিয়োগ পরিক্ষার প্রবেশপত্র দিয়ে আসা হয়। প্রবেশপত্রে ৩ মে তারিখে ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিয়োগ পরিক্ষা ২৬ শে জুন (আজ বুধবার) তারিখে সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানানো হয়।

খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, বুধবার সকালে চুয়াডাঙ্গা ভি. জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ও নৈশপ্রহরী পদে পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দুটি পদের একটিতে ১০জন এবং আরেকটিতে ১১ জন আবেদনকারী থাকলেও ঈদের আগের দিন সীমিত সময়ের নোটিশে কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর পদে ৪ জন এবং নৈশপ্রহরী পদে ৩ জন পরিক্ষার্থী অংশ নেয়।

অভিযোগ উঠেছে, এর আগে গত মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির অন্য দুটি পদ নিরাপত্তাকর্মী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মী পদে গোপনেই নিয়োগ পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। নিরাপত্তা প্রহরী পদে প্রধান শিক্ষকের ছেলে শুখ সাদিক ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী পদে সভাপতি হাসানুজ্জামান পিন্টুর জামাই শিশিরকে নিয়োগের পায়তারা চলছে। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির অন্য সদস্যরা এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। প্রধান শিক্ষক, প্রধান শিক্ষকের স্বামী তথা ওই বিদ্যালয়েরই সহকারী প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হাসানুজ্জামান পিন্টু এসব নিয়োগ বাণিজ্যের পিছনে কলকাঠি নাড়ছে।

তালসারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরীপদে আবেদনকারী মুজাহিদ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘হঠাৎ করেই পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। রাতে প্রবেশপত্র দিয়ে সকালে পরীক্ষা। আমরা শুনেছি, নিয়োগ বাণিজ্য হচ্ছে। টাকা নিয়ে প্রার্থী সিলেক্ট করা হয়ে গেছে। ছুটির মধ্যে পরীক্ষা নেয়া যায়, কিন্তু অভিযোগ দেওয়ার জায়গা খুজে পাওয়া যায়না। আমরা বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্যদের বাড়ি গিয়েছিলাম, তারা বলছে, পরীক্ষার ব্যাপারে জানেই না। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় খুললে আমরা অভিযোগ দেবো। আগের দিনও দুটি পরীক্ষা নেয় হয়েছে। হেড মাস্টারের ছেলে ও সভাপতির জামাইকে সেখানে নিয়োগ দেয়া হবে শুনেছি। আমরা এই ভুয়া নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল চাই।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক আবেদনকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র দেওয়া হয়েছে। কোরবানীর ঈদের আগের দিন পরীক্ষা নেওয়া। নিয়োগে টাকা-পয়সা লেনদেন হয়েছে তা আগেই শুনেছিলাম, নিয়োগ কর্তৃপক্ষের এমন কার্যকলাপে সন্দেহ আরও বাড়ছে। এই পরীক্ষা বাতিল করা প্রয়োজন। দুটি পদে ২১জন আবেদনকারীর বিপরীতে মাত্র ৭জন অংশ নিয়েছে।’
অপরদিকে, নিয়োগ কমিটির সদস্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মতিন, বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হাসানুজ্জামান পিন্টু, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানারাকে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তারা কেউই ফোন রিসিভ করেননি।

তবে, কয়েকবার চেষ্টা করার পর চুয়াডাঙ্গা ভি. জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুঠোফোন রিসিভ করেন। তিনি বলেন, দুটি পদে ২১জন আবেদনকারীর মধ্যে ৭জন উপস্থিত ছিলো। যোগ্য প্রার্থী থাকায় বোর্ড বসেছে। তবে প্রবেশপত্রে এক মাস আগে ৩ মে সভার সিদ্ধান্তের কথা বলা হলেও তিনি বলেন ভিন্ন কথা। তিনি জানান, এক সপ্তাহ আগেই পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। ঈদের আগের দিনই কেন তড়িঘড়ি করে পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে, এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সুবিধাজনক সময়ে ডেট দেয়া হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন, ঈদুল আজহা’র মতো ধর্মীয় বড় উৎসবের ঠিক আগের দিনই নিয়োগের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা না নেওয়ার জন্য আমরা উৎসাহিত করি। নিয়োগ বাণিজ্য বা অভিযোগ থাকলে লিখিতভাবে আমাদের জানালে আমরা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবো।