ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনিয়ম তুলে ধরে জেলার দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের সাথে শিশু সংলাপ-২০১৬ করলো ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৪১:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৩০০ বার পড়া হয়েছে

DSC04777

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব, মাল্টিমিডয়ার ব্যবহার, বিজ্ঞান বিষয়ক ব্যবহারিক ক্লাশ না হওয়াসহ বিভিন্ন অনিয়ম তুলে ধরে জেলার বিভিন্ন দপ্তরের গুরুত্বপূর্ন বিভাগের প্রতিনিধিদের সাথে শিশু সংলাপ বিষয়ক মতবিনিময় করলো আয়োজন করলো জেলা ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ)। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা এনসিটিএফ সভাপতি সাফফাতুল ইসলামের সভপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক সায়মা ইউনুস। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আনজুমান আরা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রমেন্দ্রনাথ পোদ্দার, ভি.জে সরকারী বালক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনি মোহন বিশ্বাস, জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আব্দুল আওয়াল, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা আফসানা ফেরদৌসি, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার প্যানেল মেয়র একরামুল হক মুক্তা, চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের সেনেটারি ইনেসপেক্টর গোলাম ফারুক, জেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার আনোয়ার হোসেন, এনসিটিএফ উপদেষ্টা সাংবাদিক মরিয়ম শেলী, সেফ দ্যা চিলড্রেন প্রতিনিধি মৃদুল ইসলাম মৃদুল। সভায় এনসিটিএফের সদস্যরা জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব, বিজ্ঞান বিষয়ক প্যাক্টিক্যাল ক্লাশ নিয়োমিত না হওয়া, মাল্টিমিডিয়ার ক্লাশ ও আইসিটির জন্য দেয়া কম্পিউটার ল্যাব শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত না করা এবং এ বিষয়ে নিয়োমিত শিক্ষা না দেয়া, প্যাক্টিক্যাল পরীক্ষার সময়ে বাড়তি টাকা নেয়া বন্ধ করা, বিদ্যালয়ের লাইব্রেরীগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত না থাকা, অনেক বিদ্যালয়ে টয়লেটের অভাব। আবার কোন কোন বিদ্যালয়ে টয়লেট থাকলেও তালা বন্ধ করে রাখা, টয়লেটে পানির সংকট, বিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশ ও মাদক গ্রহণ, বাল্য বিয়ে ও জঙ্গী বিরোধী সমাবেশ নিয়মিত করা, বিদ্যালয়ের নিকট জোড়ে হর্ণ না বাজানো, আপদকালীন সময়ে যেমন আগুন লেগে গেলে বা ভূমিকম্পের সময়ে ছাত্র-ছাত্রীরা যেন প্রস্তুত থাকতে পারে সে বিষয়ে মহরার ব্যবস্থ্যা করাসহ বিভিন্ন বিষয় অতিথিদের সামনে তুলে ধরেন। সভায় প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক সায়মা ইউনুস, জেলার বিভন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলোর দিকে দৃষি আকর্ষন করেন। বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করার বিষয়ে পদক্ষেক গ্রহনের আশ্বাস দেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনিয়ম তুলে ধরে জেলার দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের সাথে শিশু সংলাপ-২০১৬ করলো ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স

আপলোড টাইম : ০২:৪১:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১৬

DSC04777

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব, মাল্টিমিডয়ার ব্যবহার, বিজ্ঞান বিষয়ক ব্যবহারিক ক্লাশ না হওয়াসহ বিভিন্ন অনিয়ম তুলে ধরে জেলার বিভিন্ন দপ্তরের গুরুত্বপূর্ন বিভাগের প্রতিনিধিদের সাথে শিশু সংলাপ বিষয়ক মতবিনিময় করলো আয়োজন করলো জেলা ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ)। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা এনসিটিএফ সভাপতি সাফফাতুল ইসলামের সভপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক সায়মা ইউনুস। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আনজুমান আরা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রমেন্দ্রনাথ পোদ্দার, ভি.জে সরকারী বালক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনি মোহন বিশ্বাস, জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আব্দুল আওয়াল, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা আফসানা ফেরদৌসি, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার প্যানেল মেয়র একরামুল হক মুক্তা, চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের সেনেটারি ইনেসপেক্টর গোলাম ফারুক, জেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার আনোয়ার হোসেন, এনসিটিএফ উপদেষ্টা সাংবাদিক মরিয়ম শেলী, সেফ দ্যা চিলড্রেন প্রতিনিধি মৃদুল ইসলাম মৃদুল। সভায় এনসিটিএফের সদস্যরা জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব, বিজ্ঞান বিষয়ক প্যাক্টিক্যাল ক্লাশ নিয়োমিত না হওয়া, মাল্টিমিডিয়ার ক্লাশ ও আইসিটির জন্য দেয়া কম্পিউটার ল্যাব শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত না করা এবং এ বিষয়ে নিয়োমিত শিক্ষা না দেয়া, প্যাক্টিক্যাল পরীক্ষার সময়ে বাড়তি টাকা নেয়া বন্ধ করা, বিদ্যালয়ের লাইব্রেরীগুলো ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত না থাকা, অনেক বিদ্যালয়ে টয়লেটের অভাব। আবার কোন কোন বিদ্যালয়ে টয়লেট থাকলেও তালা বন্ধ করে রাখা, টয়লেটে পানির সংকট, বিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশ ও মাদক গ্রহণ, বাল্য বিয়ে ও জঙ্গী বিরোধী সমাবেশ নিয়মিত করা, বিদ্যালয়ের নিকট জোড়ে হর্ণ না বাজানো, আপদকালীন সময়ে যেমন আগুন লেগে গেলে বা ভূমিকম্পের সময়ে ছাত্র-ছাত্রীরা যেন প্রস্তুত থাকতে পারে সে বিষয়ে মহরার ব্যবস্থ্যা করাসহ বিভিন্ন বিষয় অতিথিদের সামনে তুলে ধরেন। সভায় প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক সায়মা ইউনুস, জেলার বিভন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলোর দিকে দৃষি আকর্ষন করেন। বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করার বিষয়ে পদক্ষেক গ্রহনের আশ্বাস দেন।