ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাংনীতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

গাংনী অফিস:
  • আপলোড টাইম : ১০:৪৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১২ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী কাজিপুর গ্রামে সাপের কামড়ে কিরণ হোসেন (১১) নামের এক শিশু মৃত্যু হয়েছে। গত বুধবার দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় সাপের কামড়ের শিকার হন তিনি। নিহত কিরণ হোসেন কাজিপুর গ্রামের বর্ডারপাড়ার কৃষক রহিদুল ইসলামের ছেলে ও কাজিপুর আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিলো।   

কিরনের পারিবার সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাতে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিল কিরণ। রাত সাড়ে নয়টার দিকে পায়ে সাপে কামড় দিলে তার ঘুম ভেঙে যায়। বিষয়টি তার পিতা-মাতাকে জানালেও তারা সাপ দেখতে না পারায় বিষয়টি এড়িয়ে যায়। কোন সমস্যা হবে না এমন আশা দিয়ে কিরণকে ঘুমিয়ে পড়তে বলেন তার বাবা-মা।

এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে কিরনের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ১২টার দিকে তাকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষ নিরীক্ষা করে শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

গাংনীতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

আপলোড টাইম : ১০:৪৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী কাজিপুর গ্রামে সাপের কামড়ে কিরণ হোসেন (১১) নামের এক শিশু মৃত্যু হয়েছে। গত বুধবার দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় সাপের কামড়ের শিকার হন তিনি। নিহত কিরণ হোসেন কাজিপুর গ্রামের বর্ডারপাড়ার কৃষক রহিদুল ইসলামের ছেলে ও কাজিপুর আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিলো।   

কিরনের পারিবার সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাতে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিল কিরণ। রাত সাড়ে নয়টার দিকে পায়ে সাপে কামড় দিলে তার ঘুম ভেঙে যায়। বিষয়টি তার পিতা-মাতাকে জানালেও তারা সাপ দেখতে না পারায় বিষয়টি এড়িয়ে যায়। কোন সমস্যা হবে না এমন আশা দিয়ে কিরণকে ঘুমিয়ে পড়তে বলেন তার বাবা-মা।

এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে কিরনের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ১২টার দিকে তাকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষ নিরীক্ষা করে শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।