ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গার সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন

বেগম খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০৮:০৭:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪
  • / ৪৩ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি জহির উদ্দিন স্বপন বলেছেন, ‘দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আওয়ামী লীগ সরকার ইতিহাস চুরি করতে পারছে না, তাই তাদের আক্রোশের শিকার শহিদ জিয়াউর রহমান। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছিলেন। শহিদ জিয়া দেশে শান্তি ফিরিয়ে এনেছিলেন। এই দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াই এই দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারে। তাই আমাদের মাকে আমাদের নেত্রীকে মুক্তি করতেই হবে। প্রয়োজনে জীবন বাজি রাখতে হবে।’

গতকাল বুধবার বিকেল চারটায় চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আয়োজনে বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির উপ-কোষাধ্যক্ষ মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদ চত্বরে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এই সরকার প্রধান কয়েকদিন আগে দিল্লি গিয়ে চুক্তি করেছেন। ভারতের রেল বাংলাদেশের মাটিতে চলবে অথচ বলছেন ওটা সমঝোতা স্মারক। হুঁশিয়ার করে দিতে চাই, বাংলাদেশের মাটিকে অন্যায়ভাবে অন্য কোনো দেশকে ব্যবহার করতে দেব না। এটা দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হতে পারে না। আমরা সমান অধিকার চাই। ভারতের মাটি দিয়ে ভুটান-নেপাল যেতে চাই। আমরা এমন একপাক্ষিক চুক্তি মানি না। আজ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জেলে না থাকলে তারা এই চুক্তি করতে পারতো না। আমরা পরস্পরের ব্যবসা বৃদ্ধি চাই। সেই কারণে আমাদের নেতা শহিদ জিয়া সার্ক গঠন করেছিলেন। সরকার কেন সার্ক কার্যকর করছেন না? আমরা সার্কের মাধ্যমে নতুন চুক্তি করতে চাই। গোলামির কাজে বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করতে দেব না। দেশের মানুষের স্বার্থের মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ফারাক্কা মিছিল হয়েছিল বলেই তখনকার সরকার গঙ্গা চুক্তি করতে পেরেছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেখেছেন দেশের ব্যাংক, শেয়ার বাজার অর্থনীতির কী অবস্থা। দেশর মানুষ সব জানে। তারা ব্যাংক লুট করছে। কোটি কোটি টাকা ঋণ আর ঘুষ নিয়ে পাচার করে কানাডায় বেগম পাড়া করছে। যেকোনো সময় ব্যাংক বসে যাবে। দেশের মানুষ জানে। আমাদেরকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে মাসের পর মাস বন্দি করে রাখা হচ্ছে। এভাবে যদি তারা ভাবে, পুলিশ, র‌্যাব, সেনাবাহিনী, আনসার ব্যবহার করে আমাদের দমিয়ে রাখবে, পারবে না। আওয়ামী লীগ সরকার টিকে আছে, পুলিশের কারণে, সরকারি বিভিন্ন বাহিনীর কারণে। আজ রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে আজিজ-বেনজীর পাওয়া যাবে।

চুয়াডাঙ্গাবাসীকেও দেশবাসীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনাদেরকে এই আন্দোলনকে গণআন্দোলনে পরিণত করতে হবে। দ্রব্যমূল্য সম্পর্কে আপনারা জানেন। সবকিছু দেখে যদি দেশ বাঁচাতে হয়, জনগণের প্রতি আহ্বান, ঐক্যবদ্ধ হন। প্রস্তুত থাকুন। আমাদের বিশ্বাস, নিয়মতান্ত্রিকভাবে আমরা আমাদের সফলতা পাবো। সরকার বিরোধী দলকে উস্কানির দিকে ঠেলে দিতে চায়। আমরা গণতান্ত্রিক দল, আমরা আইন মেনে আন্দোলন করে যাবো। আমাদের নেতা তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনবো। আমরা আমাদের মাকে বাঁচাতে কাজ করব, আমরা রাজপথে সংগ্রাম করব।’

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও দর্শনা থানা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খাজা আবুল হাসনাত, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও মহিলা দলের সভাপতি রউফ উর নাহার রিনা, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন খান খোকন, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম মনি, আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. আজিজুর রহমান পিণ্টু, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম নজু, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান মনির, জীবননগর পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শাহাজাহান কবির, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মোকাররম হোসেন, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল হক রোকন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল হাসান তনু, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান লিপটন, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. আখতার হোসেন জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি রাফিতুল্লাহ মহলদার, সাধারণ সম্পাদক মাহামুদ হক পল্টু, জীবননগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুজ্জামান ডাবলু, জেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব ও বাড়াদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোবারক হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম পিটু, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুর রশিদ ঝণ্টু, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক জাহানারা পারভীন, জেলা জাসাস-এর সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিমুল হাবিব সেলিম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. মোমিনুর রহমান মোমিন, জেলা মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব মো. হাকিম মুন্সি প্রমুখ।

এর আগে সমাবেশের শুরুতেই পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন জেলা ওলামা দলের সদস্যসচিব ও কেন্দ্রীয় ওলামা দলের সদস্য মাওলানা আনোয়ার হোসেন। সমাবেশে জেলা, উপজেলা, থানা, পৌর ও ইউনিয়ন, ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গার সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন

বেগম খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে সরকার

আপলোড টাইম : ০৮:০৭:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা সাবেক এমপি জহির উদ্দিন স্বপন বলেছেন, ‘দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আওয়ামী লীগ সরকার ইতিহাস চুরি করতে পারছে না, তাই তাদের আক্রোশের শিকার শহিদ জিয়াউর রহমান। তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছিলেন। শহিদ জিয়া দেশে শান্তি ফিরিয়ে এনেছিলেন। এই দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াই এই দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারে। তাই আমাদের মাকে আমাদের নেত্রীকে মুক্তি করতেই হবে। প্রয়োজনে জীবন বাজি রাখতে হবে।’

গতকাল বুধবার বিকেল চারটায় চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আয়োজনে বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির উপ-কোষাধ্যক্ষ মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদ চত্বরে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এই সরকার প্রধান কয়েকদিন আগে দিল্লি গিয়ে চুক্তি করেছেন। ভারতের রেল বাংলাদেশের মাটিতে চলবে অথচ বলছেন ওটা সমঝোতা স্মারক। হুঁশিয়ার করে দিতে চাই, বাংলাদেশের মাটিকে অন্যায়ভাবে অন্য কোনো দেশকে ব্যবহার করতে দেব না। এটা দ্বিপাক্ষিক চুক্তি হতে পারে না। আমরা সমান অধিকার চাই। ভারতের মাটি দিয়ে ভুটান-নেপাল যেতে চাই। আমরা এমন একপাক্ষিক চুক্তি মানি না। আজ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জেলে না থাকলে তারা এই চুক্তি করতে পারতো না। আমরা পরস্পরের ব্যবসা বৃদ্ধি চাই। সেই কারণে আমাদের নেতা শহিদ জিয়া সার্ক গঠন করেছিলেন। সরকার কেন সার্ক কার্যকর করছেন না? আমরা সার্কের মাধ্যমে নতুন চুক্তি করতে চাই। গোলামির কাজে বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করতে দেব না। দেশের মানুষের স্বার্থের মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ফারাক্কা মিছিল হয়েছিল বলেই তখনকার সরকার গঙ্গা চুক্তি করতে পেরেছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেখেছেন দেশের ব্যাংক, শেয়ার বাজার অর্থনীতির কী অবস্থা। দেশর মানুষ সব জানে। তারা ব্যাংক লুট করছে। কোটি কোটি টাকা ঋণ আর ঘুষ নিয়ে পাচার করে কানাডায় বেগম পাড়া করছে। যেকোনো সময় ব্যাংক বসে যাবে। দেশের মানুষ জানে। আমাদেরকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে মাসের পর মাস বন্দি করে রাখা হচ্ছে। এভাবে যদি তারা ভাবে, পুলিশ, র‌্যাব, সেনাবাহিনী, আনসার ব্যবহার করে আমাদের দমিয়ে রাখবে, পারবে না। আওয়ামী লীগ সরকার টিকে আছে, পুলিশের কারণে, সরকারি বিভিন্ন বাহিনীর কারণে। আজ রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে আজিজ-বেনজীর পাওয়া যাবে।

চুয়াডাঙ্গাবাসীকেও দেশবাসীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনাদেরকে এই আন্দোলনকে গণআন্দোলনে পরিণত করতে হবে। দ্রব্যমূল্য সম্পর্কে আপনারা জানেন। সবকিছু দেখে যদি দেশ বাঁচাতে হয়, জনগণের প্রতি আহ্বান, ঐক্যবদ্ধ হন। প্রস্তুত থাকুন। আমাদের বিশ্বাস, নিয়মতান্ত্রিকভাবে আমরা আমাদের সফলতা পাবো। সরকার বিরোধী দলকে উস্কানির দিকে ঠেলে দিতে চায়। আমরা গণতান্ত্রিক দল, আমরা আইন মেনে আন্দোলন করে যাবো। আমাদের নেতা তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনবো। আমরা আমাদের মাকে বাঁচাতে কাজ করব, আমরা রাজপথে সংগ্রাম করব।’

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও দর্শনা থানা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খাজা আবুল হাসনাত, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও মহিলা দলের সভাপতি রউফ উর নাহার রিনা, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন খান খোকন, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম মনি, আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. আজিজুর রহমান পিণ্টু, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. নজরুল ইসলাম নজু, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান মনির, জীবননগর পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শাহাজাহান কবির, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মোকাররম হোসেন, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল হক রোকন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল হাসান তনু, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান লিপটন, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মো. আখতার হোসেন জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি রাফিতুল্লাহ মহলদার, সাধারণ সম্পাদক মাহামুদ হক পল্টু, জীবননগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুজ্জামান ডাবলু, জেলা কৃষক দলের সদস্যসচিব ও বাড়াদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোবারক হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম পিটু, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুর রশিদ ঝণ্টু, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক জাহানারা পারভীন, জেলা জাসাস-এর সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিমুল হাবিব সেলিম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. মোমিনুর রহমান মোমিন, জেলা মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব মো. হাকিম মুন্সি প্রমুখ।

এর আগে সমাবেশের শুরুতেই পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন জেলা ওলামা দলের সদস্যসচিব ও কেন্দ্রীয় ওলামা দলের সদস্য মাওলানা আনোয়ার হোসেন। সমাবেশে জেলা, উপজেলা, থানা, পৌর ও ইউনিয়ন, ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।