ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়ালেন মুজিবনগরের ইউএনও

প্রতিবেদক, মুজিবনগর:
  • আপলোড টাইম : ১০:১৮:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪
  • / ৪২ বার পড়া হয়েছে

মুজিবনগরে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া শিক্ষার্থীর পাশে সহযোগিতার হাত বাড়ালেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। কলেজে ভর্তির জন্য দিলেন আর্থিক সহায়তা। গতকাল সোমবার সকালে তন্নী খাতুন নামের ওই শিক্ষার্থীর হাতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ অর্থ তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার খায়রুল ইসলাম। তন্বী খাতুন মজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের বাগোয়ান গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে। সে বাগোয়ান মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এখন সে মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) খায়রুল ইসলাম জানান, ‘তন্নী খাতুনের মা জেসমিন আক্তার আমার অফিসে এসে মেয়ের বিষয়ে অবগত করেন। তখন আমি কিছু নগদ অর্থ প্রদানের আশ^াস দিয়েছিলাম। আজ উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার হাতে নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়।’ এরকম দরিদ্র মেধাবী ছাত্রীর লেখাপড়ার সহযোগিতা করা সকলেরই দায়িত্ব বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা।
তন্নী খাতুন বলে, ‘ভর্তি হওয়ার পর ঢাকায় পড়াশোনার ব্যাপক খরচ। এই নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম আমি ও আমার পরিবার। এজন্য ইউএনও অফিসে এসে ইউএনও স্যারের নিকট আর্থিক সহযোগিতার কথা বলি। ইউএনও স্যার আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন। আজ আমাকে ও আমার মাকে ডেকে নগদ অর্থ দিয়েছেন। এ জন্য আমি ইউএনও স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়ালেন মুজিবনগরের ইউএনও

আপলোড টাইম : ১০:১৮:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪

মুজিবনগরে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়া শিক্ষার্থীর পাশে সহযোগিতার হাত বাড়ালেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। কলেজে ভর্তির জন্য দিলেন আর্থিক সহায়তা। গতকাল সোমবার সকালে তন্নী খাতুন নামের ওই শিক্ষার্থীর হাতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ অর্থ তুলে দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার খায়রুল ইসলাম। তন্বী খাতুন মজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের বাগোয়ান গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে। সে বাগোয়ান মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এখন সে মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) খায়রুল ইসলাম জানান, ‘তন্নী খাতুনের মা জেসমিন আক্তার আমার অফিসে এসে মেয়ের বিষয়ে অবগত করেন। তখন আমি কিছু নগদ অর্থ প্রদানের আশ^াস দিয়েছিলাম। আজ উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার হাতে নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়।’ এরকম দরিদ্র মেধাবী ছাত্রীর লেখাপড়ার সহযোগিতা করা সকলেরই দায়িত্ব বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা।
তন্নী খাতুন বলে, ‘ভর্তি হওয়ার পর ঢাকায় পড়াশোনার ব্যাপক খরচ। এই নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম আমি ও আমার পরিবার। এজন্য ইউএনও অফিসে এসে ইউএনও স্যারের নিকট আর্থিক সহযোগিতার কথা বলি। ইউএনও স্যার আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন। আজ আমাকে ও আমার মাকে ডেকে নগদ অর্থ দিয়েছেন। এ জন্য আমি ইউএনও স্যারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।’