ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান

দুটি প্রতিষ্ঠানকে ২২ হাজার টাকা জরিমানা

জীবননগর অফিস:
  • আপলোড টাইম : ০৭:৫৯:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪
  • / ৪৩ বার পড়া হয়েছে

জীবননগরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানে ২২ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে জীবননগর পৌর শহরের মেইন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা আদায় করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চুয়াডাঙ্গার সহকারী পরিচালক সজল আহম্মদে।

সজল আহম্মেদ জানান, নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে সোমবার জীবননগর বাসস্ট্যান্ডে অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রথমে বাঘাট মিষ্টি বাড়ি হোটেলে তদারকি করা হয়। এসময় সেখানে খোলা নর্দমার পাশে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, খাবারে নিষিদ্ধ ও ক্ষতিকর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ ও অন্যান্য দ্রব্যের ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায়। এছাড়া সেখানকার কোনো কর্মচারী স্বাস্থ্যবিধি মানেন না। মূল্য-তালিকাও ছিল না। এসব অপরাধের দায়ে প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. আনিসুর রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪৩ ও ৪৬ ধারায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আর অস্বাস্থ্যকর খাবার ও ক্ষতিকর দ্রব্যগুলো নষ্ট করা হয়।

সজল আহম্মেদ আরও বলেন, পরে মেসার্স মইনুল স্টোরে অভিযান চালিয়ে মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য পাওয়া যায়। এ অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার মো. মইনুর রহমানকে একই আইনের ৩৮ ও ৫১ ধারায় ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আর মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য নষ্ট করা হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

জীবননগরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান

দুটি প্রতিষ্ঠানকে ২২ হাজার টাকা জরিমানা

আপলোড টাইম : ০৭:৫৯:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুন ২০২৪

জীবননগরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানে ২২ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে জীবননগর পৌর শহরের মেইন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা আদায় করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চুয়াডাঙ্গার সহকারী পরিচালক সজল আহম্মদে।

সজল আহম্মেদ জানান, নিয়মিত বাজার তদারকির অংশ হিসেবে সোমবার জীবননগর বাসস্ট্যান্ডে অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রথমে বাঘাট মিষ্টি বাড়ি হোটেলে তদারকি করা হয়। এসময় সেখানে খোলা নর্দমার পাশে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, খাবারে নিষিদ্ধ ও ক্ষতিকর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লবণ ও অন্যান্য দ্রব্যের ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায়। এছাড়া সেখানকার কোনো কর্মচারী স্বাস্থ্যবিধি মানেন না। মূল্য-তালিকাও ছিল না। এসব অপরাধের দায়ে প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. আনিসুর রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪৩ ও ৪৬ ধারায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আর অস্বাস্থ্যকর খাবার ও ক্ষতিকর দ্রব্যগুলো নষ্ট করা হয়।

সজল আহম্মেদ আরও বলেন, পরে মেসার্স মইনুল স্টোরে অভিযান চালিয়ে মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য পাওয়া যায়। এ অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার মো. মইনুর রহমানকে একই আইনের ৩৮ ও ৫১ ধারায় ১২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আর মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য নষ্ট করা হয়।