ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাংনীতে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪২:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২
  • / ২১ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, গাংনী:

মেহেরপুরের গাংনীতে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক ভুক্তভোগী। গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া পশ্চিম পাড়ায় এ সংবাদ সম্মেলন করেন গাংনী উপজেলার সাহারবাটি ইউনিয়নের বাঁশবাড়ীয়া গ্রামের ভুক্তভোগী মো. শফিকুল ইসলাম।

লিখিত অভিযোগে তিনি জানান, ‘আমি মো. শফিকুল ইসলাম, পিতা মৃত নবীছদ্দিন, গ্রাম-বাঁশবাড়ীয়া পশ্চিম পাড়া, ডাকঘর- গাংনী, উপজেলা-গাংনী, জেলা মেহেরপুর। আমার নানা ১৯৮৯ সালে ১-৯ শতক জমি গাংনী সাব রেজিস্ট্রার অফিসের মাধ্যমে আমাকে দান করে দেন। উক্ত সম্পত্তি ১৯৬২ সাল হতে আমার নানা আকবর আলী ভোগ দখল করতেন ১৯৮০ সালের আরএস রেকর্ড আমার নানা আকবর আলীর নামে আছে। আমার নানা ১৯৮৯ সালে দান করার পর হতে আমি ভোগ দখল করে আসছি। উপজেলা ভূমি অফিস হতে খারিজ খাজনা প্রদান করে আসছি। কিন্তু হঠাৎ করে এক দল ভূমি দস্যু আমার নামে মিথ্যা মামলা করে। মামলা চলার এক পর্যায়ে আদালত ১৪৫ ধারা জারি করে। কিন্তু আদালত কে অবমাননা করে জোরপূর্বক জমি দখল করার চেষ্টা করে ১. রইচ উদ্দিন ২. রোকন ৩. বক্কার ৪. কাশেম ৫. রবিউল ৬. নিয়াজ ৭. রেজাউল সর্বপিতা মৃত আ. রহমান ৮. সোহেল পিতা-আবু বক্কার ৯. ময়নাল ১০. জয়নাল সর্বপিতা- ভজা। সর্বসাং- বাঁশবাড়ীয়া-ডাকঘর- গাংনী, উপজেলা-গাংনী, জেলা- মেহেরপুর।’

‘শফিকুল ইসলাম দাবি করেন তারা ভুয়া কাগজপাতি ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আমার জমি ভোগ দখল করতে চায়। আমি এর সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানায় ও আমি যেন নিবিঘেœ আমার জমিতে চাষ আবাদ ও বসবাস করতে পারি।’ স্থানীয়দের সাথে কথা বললে তাঁরাও জানান, ‘আমরা দীর্ঘদিন থেকে দেখে আসছি উক্ত সম্পত্তি শফিকুল ইসলাম চাষ আবাদ করে আসছেন ও তার দখলে রয়েছে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

গাংনীতে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

আপলোড টাইম : ০৯:৪২:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২২

প্রতিবেদক, গাংনী:

মেহেরপুরের গাংনীতে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক ভুক্তভোগী। গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া পশ্চিম পাড়ায় এ সংবাদ সম্মেলন করেন গাংনী উপজেলার সাহারবাটি ইউনিয়নের বাঁশবাড়ীয়া গ্রামের ভুক্তভোগী মো. শফিকুল ইসলাম।

লিখিত অভিযোগে তিনি জানান, ‘আমি মো. শফিকুল ইসলাম, পিতা মৃত নবীছদ্দিন, গ্রাম-বাঁশবাড়ীয়া পশ্চিম পাড়া, ডাকঘর- গাংনী, উপজেলা-গাংনী, জেলা মেহেরপুর। আমার নানা ১৯৮৯ সালে ১-৯ শতক জমি গাংনী সাব রেজিস্ট্রার অফিসের মাধ্যমে আমাকে দান করে দেন। উক্ত সম্পত্তি ১৯৬২ সাল হতে আমার নানা আকবর আলী ভোগ দখল করতেন ১৯৮০ সালের আরএস রেকর্ড আমার নানা আকবর আলীর নামে আছে। আমার নানা ১৯৮৯ সালে দান করার পর হতে আমি ভোগ দখল করে আসছি। উপজেলা ভূমি অফিস হতে খারিজ খাজনা প্রদান করে আসছি। কিন্তু হঠাৎ করে এক দল ভূমি দস্যু আমার নামে মিথ্যা মামলা করে। মামলা চলার এক পর্যায়ে আদালত ১৪৫ ধারা জারি করে। কিন্তু আদালত কে অবমাননা করে জোরপূর্বক জমি দখল করার চেষ্টা করে ১. রইচ উদ্দিন ২. রোকন ৩. বক্কার ৪. কাশেম ৫. রবিউল ৬. নিয়াজ ৭. রেজাউল সর্বপিতা মৃত আ. রহমান ৮. সোহেল পিতা-আবু বক্কার ৯. ময়নাল ১০. জয়নাল সর্বপিতা- ভজা। সর্বসাং- বাঁশবাড়ীয়া-ডাকঘর- গাংনী, উপজেলা-গাংনী, জেলা- মেহেরপুর।’

‘শফিকুল ইসলাম দাবি করেন তারা ভুয়া কাগজপাতি ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আমার জমি ভোগ দখল করতে চায়। আমি এর সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানায় ও আমি যেন নিবিঘেœ আমার জমিতে চাষ আবাদ ও বসবাস করতে পারি।’ স্থানীয়দের সাথে কথা বললে তাঁরাও জানান, ‘আমরা দীর্ঘদিন থেকে দেখে আসছি উক্ত সম্পত্তি শফিকুল ইসলাম চাষ আবাদ করে আসছেন ও তার দখলে রয়েছে।’