ইপেপার । আজ রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপির শোক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:৩০:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর অন্যতম সদস্য, জাতীয় সংসদের উপনেতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের প্রচারকালে বঙ্গবন্ধুর সাথে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর পরিচয় এবং তখন থেকেই তিনি আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত হন। তিনি ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন এবং ৬৯-এর গণঅভ্যুস্থানসহ সকল আন্দোলন সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ৭০-এর নির্বাচনে নারী গণপরিণষদ সদস্যের একজন ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ সালের শোকাবহ ১৫ ই আগস্টের পর শত নির্যাতনের মুখেও তিনি আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬-১৯৯২ পর্যন্ত পুনরায় সাধারণ সম্পাদক এবং পরবর্তীতে সভাপতি মন্ডলীর সদস্য হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। সাংসদ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার উল্লেখ করেন, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দেশ ও জাতি কল্যাণে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হলো। আমরা একজন বর্ষীয়ান নিবেদিত প্রাণ রাজনীতিবিদ ও সত্যিকারের অভিভাবককে হারালাম।

সাংসদ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সকল সদস্যেদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপির শোক

আপলোড টাইম : ০৭:৩০:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সাংসদ ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর অন্যতম সদস্য, জাতীয় সংসদের উপনেতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনের প্রচারকালে বঙ্গবন্ধুর সাথে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর পরিচয় এবং তখন থেকেই তিনি আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত হন। তিনি ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন এবং ৬৯-এর গণঅভ্যুস্থানসহ সকল আন্দোলন সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ৭০-এর নির্বাচনে নারী গণপরিণষদ সদস্যের একজন ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ সালের শোকাবহ ১৫ ই আগস্টের পর শত নির্যাতনের মুখেও তিনি আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬-১৯৯২ পর্যন্ত পুনরায় সাধারণ সম্পাদক এবং পরবর্তীতে সভাপতি মন্ডলীর সদস্য হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। সাংসদ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার উল্লেখ করেন, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দেশ ও জাতি কল্যাণে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হলো। আমরা একজন বর্ষীয়ান নিবেদিত প্রাণ রাজনীতিবিদ ও সত্যিকারের অভিভাবককে হারালাম।

সাংসদ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের সকল সদস্যেদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।