ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

সাংবাদিক এ.কে.এম. মুসার ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:১৯:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাকের চুয়াডাঙ্গা জেলায় দীর্ঘদিনের সংবাদদাতা এ.কে.এম. মুসার ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। প্রয়াত এ.কে.এম. মুসা ১৯৩২ সালে চুয়াডাঙ্গার ছয়ঘরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সাদেক আলী বিশ^াস আর মাতার নাম রহিমা খাতুন। তিনি চুয়াডাঙ্গা শহরে পুরাতন মাদ্রাসাপাড়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও আইনজীবী এ.কে.এম. মুসা ১৯৮৫ সালের ৩১শে জানুয়ারি ঢাকায় তাঁর বড় ছেলে সাংবাদিক বাবলু রহমানের বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। সে সময় তিনি জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের পর বড় ছেলের বাসায় রাত্রিযাপন করেন। ঐদিনই শেষ রাতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। তিনি চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের (১৯৬৬) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, পরে সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি দৈনিক সংবাদ, অ্যাসোসিয়েট প্রেস অফ পাকিস্তান (এপিপি), দি নিউ নেশন, বাংলাদেশ প্রেস ইন্টারন্যাশনাল (বিপিআই), দি বাংলাদেশ টাইমস ও বাংলাদেশ বেতারের সংবাদদাতা ছিলেন। চুয়াডাঙ্গায় কচিকাঁচার আসরের সংগঠক ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ (ভাসানী) এর সভাপতি এবং জীবনের শেষ ৯ বছরে হয়েছিলেন আইনজীবী (এপিপি)।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

সাংবাদিক এ.কে.এম. মুসার ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

আপলোড টাইম : ০৭:১৯:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাকের চুয়াডাঙ্গা জেলায় দীর্ঘদিনের সংবাদদাতা এ.কে.এম. মুসার ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। প্রয়াত এ.কে.এম. মুসা ১৯৩২ সালে চুয়াডাঙ্গার ছয়ঘরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সাদেক আলী বিশ^াস আর মাতার নাম রহিমা খাতুন। তিনি চুয়াডাঙ্গা শহরে পুরাতন মাদ্রাসাপাড়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও আইনজীবী এ.কে.এম. মুসা ১৯৮৫ সালের ৩১শে জানুয়ারি ঢাকায় তাঁর বড় ছেলে সাংবাদিক বাবলু রহমানের বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। সে সময় তিনি জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের পর বড় ছেলের বাসায় রাত্রিযাপন করেন। ঐদিনই শেষ রাতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। তিনি চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের (১৯৬৬) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য, পরে সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি দৈনিক সংবাদ, অ্যাসোসিয়েট প্রেস অফ পাকিস্তান (এপিপি), দি নিউ নেশন, বাংলাদেশ প্রেস ইন্টারন্যাশনাল (বিপিআই), দি বাংলাদেশ টাইমস ও বাংলাদেশ বেতারের সংবাদদাতা ছিলেন। চুয়াডাঙ্গায় কচিকাঁচার আসরের সংগঠক ও ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ (ভাসানী) এর সভাপতি এবং জীবনের শেষ ৯ বছরে হয়েছিলেন আইনজীবী (এপিপি)।