ইপেপার । আজ রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

দর্শনা কেরুজ চিনিকল ও স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ অগাস্ট ২০২২
  • / ২৬ বার পড়া হয়েছে

দর্শনা অফিস: দর্শনায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী একমাত্র ভারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড ও দর্শনা স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় কেরুজ ডিস্টিলারি কারখানা পরিদর্শন শেষে গেস্ট হাউজে চিনিকল কর্মকর্তাদের সাথে কেরুজ উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যের বিপণন ও বিএমআর কার্যক্রম বিষয় এবং সার্বিক পরামর্শমূলক আলোচনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, কেরু অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন, এনডিসি মো. জাকির হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা বেগম, দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত কুমার সিংহ, কেরুজ ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ) সাইফুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিস্টিলারি) ফিদা হাসান বাদশা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ফ্যাক্টরি) সুমন কুমার সাহা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (কৃষি) আশরাফুল আলম ভূইয়া, মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) শেখ শাহাব উদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মাসুদ রেজা প্রমুখ।

পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ দর্শনা আন্তজার্তিক চেকপোস্ট ও বন্দর পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বাণিজ্য প্রতিবছরই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছর বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি দ্বিগুন হয়েছে। দুই বিলিয়ন ডলার রপ্তানি হয়েছে আমাদের। যদিও বাণিজ্য ভারসাম্য ভারতের অনুকূলে। তো আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্নভাবে ল্যান্ডপোর্টগুলো উন্নত করে এবং কাস্টমস প্রক্রিয়া সহজীকরণের মাধ্যমে দু’দেশের বাণিজ্যে যাতে গতি আসে। সে হিসেবে দর্শনায় যে ল্যান্ড পোর্ট স্থাপনের প্রস্তাবনা আছে, এ বিষয়ে আমি কথা বলেছি ল্যান্ড পোর্টের চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে। এখানে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। আশা করি আমরা অচিরেই কংক্রিট কাজ দেখতে পারব। তিনি আরও বলেন, দর্শনায় ল্যান্ড পোর্ট বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের ছোট-খাটো ব্যবসায়ীরা ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে। পাশাপাশি কর্মসংস্থান বাড়বে। সেই সাথে এ বন্দরে রাজস্বও বেড়ে যাবে বহুগুন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সানজিদা বেগম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত কুমার সিংহ, এনডিসি জাকির হোসেন, দর্শনা পৌরসভার প্যানের মেয়র রবিউল হক সুমন, ইমিগ্রেশন অফিসার এসআই নাঈম, দর্শনা কাস্টমস’র রেভিনিউ অফিসার মোয়াজ্জেম হোসেন, মহসীন আলী, মোর্শেদ হোসেন, দর্শনা স্থলবন্দর বাস্তবায়ন কমিটির সেক্রেটারি সাংবাদিক রেজাউল করিম লিটন, সদস্য ওমর আলী প্রমুখ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

দর্শনা কেরুজ চিনিকল ও স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ

আপলোড টাইম : ০৯:০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ অগাস্ট ২০২২

দর্শনা অফিস: দর্শনায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী একমাত্র ভারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড ও দর্শনা স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় কেরুজ ডিস্টিলারি কারখানা পরিদর্শন শেষে গেস্ট হাউজে চিনিকল কর্মকর্তাদের সাথে কেরুজ উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যের বিপণন ও বিএমআর কার্যক্রম বিষয় এবং সার্বিক পরামর্শমূলক আলোচনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, কেরু অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন, এনডিসি মো. জাকির হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা বেগম, দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত কুমার সিংহ, কেরুজ ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ) সাইফুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিস্টিলারি) ফিদা হাসান বাদশা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ফ্যাক্টরি) সুমন কুমার সাহা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (কৃষি) আশরাফুল আলম ভূইয়া, মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) শেখ শাহাব উদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মাসুদ রেজা প্রমুখ।

পরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ দর্শনা আন্তজার্তিক চেকপোস্ট ও বন্দর পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বাণিজ্য প্রতিবছরই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছর বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানি দ্বিগুন হয়েছে। দুই বিলিয়ন ডলার রপ্তানি হয়েছে আমাদের। যদিও বাণিজ্য ভারসাম্য ভারতের অনুকূলে। তো আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্নভাবে ল্যান্ডপোর্টগুলো উন্নত করে এবং কাস্টমস প্রক্রিয়া সহজীকরণের মাধ্যমে দু’দেশের বাণিজ্যে যাতে গতি আসে। সে হিসেবে দর্শনায় যে ল্যান্ড পোর্ট স্থাপনের প্রস্তাবনা আছে, এ বিষয়ে আমি কথা বলেছি ল্যান্ড পোর্টের চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে। এখানে জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। আশা করি আমরা অচিরেই কংক্রিট কাজ দেখতে পারব। তিনি আরও বলেন, দর্শনায় ল্যান্ড পোর্ট বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের ছোট-খাটো ব্যবসায়ীরা ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে। পাশাপাশি কর্মসংস্থান বাড়বে। সেই সাথে এ বন্দরে রাজস্বও বেড়ে যাবে বহুগুন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সানজিদা বেগম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত কুমার সিংহ, এনডিসি জাকির হোসেন, দর্শনা পৌরসভার প্যানের মেয়র রবিউল হক সুমন, ইমিগ্রেশন অফিসার এসআই নাঈম, দর্শনা কাস্টমস’র রেভিনিউ অফিসার মোয়াজ্জেম হোসেন, মহসীন আলী, মোর্শেদ হোসেন, দর্শনা স্থলবন্দর বাস্তবায়ন কমিটির সেক্রেটারি সাংবাদিক রেজাউল করিম লিটন, সদস্য ওমর আলী প্রমুখ।