ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় নাটক ‘নীল সিন্দুরিয়া’ মঞ্চস্থ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩৭:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার মর্তুজাপুর গ্রামের সন্তান মোহাম্মদ ইউসুফ হোসেনের ‘নীল বিদ্রোহের নানা কথা’ গল্প থেকে নিয়ে ‘নীল সিন্দুরিয়া’ নামে নাট্যরুপ দিয়েছেন অরিন্দমের সাবেক সভাপতি মো. আলাউদ্দীন। নির্মাণ করেছেন আলী আহমেদ মুকুল যা পরবর্তীতে নতুনরুপে সাজিয়েছেন শামীম সাগর, সহযোগিতায় ছিলেন আব্দুস সালাম সৈকত। অরিন্দম সাংস্কৃতিক সংগঠন চুয়াডাঙ্গার তিন যুগপূর্তি উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার রাত ৮টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা শিল্পকলা একাডেমির মুক্তমঞ্চে প্রদর্শিত হয় নাটকটি। টানা এক ঘণ্টার এই প্রদর্শনিতে দর্শকবৃন্দের চোখের সামনে যেন সেই ১৮৮৯ সালের সংঘটিত শেষ নীল বিদ্রোহের একটি অংশ ভেসে উঠেছিল। তৎকালীন সময়ে সাধারণ কৃষকদের প্রতি ইংরেজদের অত্যাচার, প্রহসন তুলে ধরে এবং কৃষকদের বিভিন্ন যুদ্ধে ইংরেজদের পরাজিত করার ঘটনা দেখানো হয়।

নাটকটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অংশগ্রহণ করেন অরিন্দম-চুয়াডাঙ্গার নাট্যকর্মীবৃন্দ বিষহরি-শান্ত আহমেদ, ছায়াঃ সুমিতা দে, রইস খা/সদরউদ্দিন-আব্দুস সালাম সৈকত, অরভিল- মো. হারুন অর রশিদ, শেরিফ- মজিবুল হক সোনা, ম্যাকনেয়ার- মামুন মিয়া মাসুদ, নগেন-বজরুর রহমান জোয়ার্দ্দার, হারান-আমিনুজ্জামান সুমন, হরিরায়- মনিরুজ্জামান মানিক, মথুরনাথ-জিল্লুর রহমান, নিমাই/দিকপতি-মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন বাপ্পী, নফর- আলী হোসেন, বলাই-সোহাগ রানা, নেপালের বৌ- সাবিনা ইয়াসমিন চম্পা, কালু মণ্ডল- শাহিন উল কাদির, আলোক প্রক্ষেপন- হাসান আলী, প্রযোজনা ও পরিবেশনা অরিন্দম সাংস্কৃতিক সংগঠন চুয়াডাঙ্গা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় নাটক ‘নীল সিন্দুরিয়া’ মঞ্চস্থ

আপলোড টাইম : ০৯:৩৭:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ নভেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার মর্তুজাপুর গ্রামের সন্তান মোহাম্মদ ইউসুফ হোসেনের ‘নীল বিদ্রোহের নানা কথা’ গল্প থেকে নিয়ে ‘নীল সিন্দুরিয়া’ নামে নাট্যরুপ দিয়েছেন অরিন্দমের সাবেক সভাপতি মো. আলাউদ্দীন। নির্মাণ করেছেন আলী আহমেদ মুকুল যা পরবর্তীতে নতুনরুপে সাজিয়েছেন শামীম সাগর, সহযোগিতায় ছিলেন আব্দুস সালাম সৈকত। অরিন্দম সাংস্কৃতিক সংগঠন চুয়াডাঙ্গার তিন যুগপূর্তি উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার রাত ৮টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা শিল্পকলা একাডেমির মুক্তমঞ্চে প্রদর্শিত হয় নাটকটি। টানা এক ঘণ্টার এই প্রদর্শনিতে দর্শকবৃন্দের চোখের সামনে যেন সেই ১৮৮৯ সালের সংঘটিত শেষ নীল বিদ্রোহের একটি অংশ ভেসে উঠেছিল। তৎকালীন সময়ে সাধারণ কৃষকদের প্রতি ইংরেজদের অত্যাচার, প্রহসন তুলে ধরে এবং কৃষকদের বিভিন্ন যুদ্ধে ইংরেজদের পরাজিত করার ঘটনা দেখানো হয়।

নাটকটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অংশগ্রহণ করেন অরিন্দম-চুয়াডাঙ্গার নাট্যকর্মীবৃন্দ বিষহরি-শান্ত আহমেদ, ছায়াঃ সুমিতা দে, রইস খা/সদরউদ্দিন-আব্দুস সালাম সৈকত, অরভিল- মো. হারুন অর রশিদ, শেরিফ- মজিবুল হক সোনা, ম্যাকনেয়ার- মামুন মিয়া মাসুদ, নগেন-বজরুর রহমান জোয়ার্দ্দার, হারান-আমিনুজ্জামান সুমন, হরিরায়- মনিরুজ্জামান মানিক, মথুরনাথ-জিল্লুর রহমান, নিমাই/দিকপতি-মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন বাপ্পী, নফর- আলী হোসেন, বলাই-সোহাগ রানা, নেপালের বৌ- সাবিনা ইয়াসমিন চম্পা, কালু মণ্ডল- শাহিন উল কাদির, আলোক প্রক্ষেপন- হাসান আলী, প্রযোজনা ও পরিবেশনা অরিন্দম সাংস্কৃতিক সংগঠন চুয়াডাঙ্গা।