ইপেপার । আজ শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার এসপি জাহিদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পারুলা খাতুন ফিরে পেল সুখের সংসার

সমীকরণ প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৬:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১
  • / ৪৬ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পারুলা খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার, তৃষা ও বাবলী পেল পিতৃস্নেহ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অবস্থিত ‘উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের’ মাধ্যমে তাদের সংসার আবার জোড়া লাগে।

জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাইদঘাট গ্রামের রমজান আলীর ছেলে পারুলা খাতুনের (২৫) সঙ্গে ৬ বছর পূর্বে ঝিনাইদহ সদর থানার প্রতাপপুর গ্রামের মৃত শহর আলীর ছেলে বাবুল মিয়ার (৩৩) ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিবাহ হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুটি ফুটফুটে কন্যাসন্তান রয়েছে। তিন মাস পূর্বে পারুলা খাতুন স্বামীর ওপর অভিমান করে তার ছোট কন্যাকে নিয়ে বাবার বাসায় চলে আসে। পরবর্তীতে বাবুল মিয়া তার মা এবং বড় কন্যাকে তার শ্বশুর বাড়িতে পাঠায় তার স্ত্রী ও ছোট কন্যাকে নিয়ে আসার জন্য। কিন্তু পারুলা খাতুন ও তার পরিবারের লোকজন বাবুল মিয়ার মাকে অপমান করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়, বড় মেয়েকেও জোর করে আটকে নিজের কাছে রাখে।

বাবুল আক্তার তার স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পাওয়ার জন্য মানবিক পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত ‘উইমেন সাপোর্ট সেন্টার’-এর মাধ্যমে গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে মানবিক পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় পারুলা খাতুন ও বাবুল মিয়া সব বিবাদ ভুলে সংসার করতে সম্মত হয়। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার প্রত্যক্ষ তত্ত্ববধানে পারুলা খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার, তৃষা ও বাবলী পেল পিতৃ স্নেহ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গার এসপি জাহিদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পারুলা খাতুন ফিরে পেল সুখের সংসার

আপলোড টাইম : ০৯:১৬:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পারুলা খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার, তৃষা ও বাবলী পেল পিতৃস্নেহ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অবস্থিত ‘উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের’ মাধ্যমে তাদের সংসার আবার জোড়া লাগে।

জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাইদঘাট গ্রামের রমজান আলীর ছেলে পারুলা খাতুনের (২৫) সঙ্গে ৬ বছর পূর্বে ঝিনাইদহ সদর থানার প্রতাপপুর গ্রামের মৃত শহর আলীর ছেলে বাবুল মিয়ার (৩৩) ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিবাহ হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুটি ফুটফুটে কন্যাসন্তান রয়েছে। তিন মাস পূর্বে পারুলা খাতুন স্বামীর ওপর অভিমান করে তার ছোট কন্যাকে নিয়ে বাবার বাসায় চলে আসে। পরবর্তীতে বাবুল মিয়া তার মা এবং বড় কন্যাকে তার শ্বশুর বাড়িতে পাঠায় তার স্ত্রী ও ছোট কন্যাকে নিয়ে আসার জন্য। কিন্তু পারুলা খাতুন ও তার পরিবারের লোকজন বাবুল মিয়ার মাকে অপমান করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়, বড় মেয়েকেও জোর করে আটকে নিজের কাছে রাখে।

বাবুল আক্তার তার স্ত্রী ও সন্তানকে ফিরে পাওয়ার জন্য মানবিক পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত ‘উইমেন সাপোর্ট সেন্টার’-এর মাধ্যমে গতকাল বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে মানবিক পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলামের প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় পারুলা খাতুন ও বাবুল মিয়া সব বিবাদ ভুলে সংসার করতে সম্মত হয়। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার প্রত্যক্ষ তত্ত্ববধানে পারুলা খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার, তৃষা ও বাবলী পেল পিতৃ স্নেহ।