ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে এবার যোগ্য প্রার্থীই নৌকা পাবেন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:৩৯:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩
  • / ৩০ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
আলমডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের অবহেলিত নেতা-কর্মীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত আলমডাঙ্গা-চুয়াডাঙ্গার তৃণমূল পর্যায়ের ত্যাগী, অবহেলিত নেতা-কর্মীদের ব্যানারে আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নের জাহাপুরের একুশে পদকপ্রাপ্ত খোদাবক্স শাহ-এর মাজার প্রাঙ্গনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সাবেক ভাংবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কাউসার আহমেদ বাবলুর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন পদ্মবিলা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম মন্ডল, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক জোয়ার্দ্দার, কুতুবপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন টাইগার, গাংনী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রকিবুল হাসান ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জেহালার বাবু দেবেন্দ্রনাথ দোবে বাবু লাল।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, ‘২০০৮ সালে আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনার জন্য আমরা সবাই মাঠে কাজ করেছি। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেই থেকে আজ পর্যন্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় রয়েছে। অথচ আমরা যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক, তারাই আজ স্থানীয় কিছু সুবিধাবাদী মানুষের জন্য দলের কাছে সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত। দুর্দিনের যারা নেতা-কর্মী, তাদের আজ কোথাও জায়গা নেই। আর যারা বিগত দিনে নৌকার বিরুদ্ধে ছিল, আজকে তারাই দলের সব সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছে। আর কয়েকজন চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের রাজনীতি পকেটে পুরে ইচ্ছামত দল পরিচালনা করছেন। বিগত দিনে আমরা দেখলাম জননেত্রী শেখ হাসিনা উপজেলা নির্বাচনে জিল্লুর রহমানকে নৌকা প্রতীক দিলো, আর জেলার সুবিধাবাদী কয়েকজন নেতা বললেন, এই নৌকা কাগজের নৌকা। এরপর ষড়যন্ত্র করে নৌকাকে হারিয়ে দেওয়া হলো। সেই নির্বাচনে আমরা নৌকার পক্ষে ভোট করেছিলাম। আমাদের অপরাধ আমরা নৌকার ভোট করেছি। যার কারণে আজ আমরা অবহেলিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত। এর মধ্যে জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কমিটি গঠন করা হয়েছে, আমাদের একটা সদস্য পদও দেওয়া হয়নি। যেহেতু আমরা আওয়ামী লীগ করি, এই অবস্থায় আমরা আর ঘরে বসে থাকতে পারি না। প্রয়োজনে আমরা দলের কান্ডারি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করব। দলের এই অবস্থার কথা তার কাছে তুলে ধরব। আমরা যোগ্য প্রার্থীর হাতে নৌকা তুলে দিতে আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করব। আমরা আওয়ামী লীগ সরকারের গত সাড়ে ১৪ বছরের উন্নয়ন তুলে ধরব এবং আবারও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে নৌকা প্রতীকের যোগ্য প্রার্থীকে বিজয়ী করব।‘
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ভাংবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান বাদল, ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, খাসকররা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন মাস্টার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এএইচএম মোয়াজ্জেম, বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট রুহুল আমীন, হারদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল হামিদ মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, কালিদাসপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান অগ্নিসেনা বীর মুক্তিযোদ্ধা মইনুদ্দীন পারভেজ, আলমডাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু আহমেদ, কুমারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক একরামুল হক বুলু, সাবেক ইউপি সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম বিশ্বাস, কৃষক লীগের নেতা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের তথ্য গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাফিজুর রহমান লাভলু, ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবু মোনায়েম, ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি এমদাদুল হক, বেলগাছি ইউনিয়নের মাহবুবুর রহমান, শাহিন আলী, আইলহাস ইউনিয়নের হাতেম আলী, অত্র ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি ফেলু আহমেদ, নাগদাহ ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মনিরুজ্জামান, সাবেক ব্যাংকার হবিবার রহমান, মনিরুদ্দীন, বিশারদ, আবু মুছা, কাশেম, আব্দুল ওহাব, মদন মন্ডল, রফিকুল, আবু ইউনুস আলী, আব্দুল বারেক, আরজান আলী, জামজামি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য তপন চৌধুরী, আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিবার রহমান, নাগদাহ ইউনিয়ন যুবলীগের লীগের মিশর আলী, মাহবুবুর রহমান, কমল কান্ত প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার বজলুল করিম।
উল্লেখ্য, গত মাসে আলমডাঙ্গার থানাপাড়া কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, সাবেক ভাংবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কাউসার আহমেদ বাবলুকে আহ্ববায়ক ও জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানকে সদস্যসচিব করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট একটি পর্ষদ গঠন করা হয় এই ‘নৌকা মঞ্চ’ পরিচালনার জন্য। খুব শিগগিরই আরও বৃহৎ আকারে এই নৌকা মঞ্চ কমিটির আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশে সংবাদ সম্মেলন করা হবে বলেও মতবিনিময় সভা থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে এবার যোগ্য প্রার্থীই নৌকা পাবেন

আপলোড টাইম : ০৩:৩৯:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদন:
আলমডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের অবহেলিত নেতা-কর্মীদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত আলমডাঙ্গা-চুয়াডাঙ্গার তৃণমূল পর্যায়ের ত্যাগী, অবহেলিত নেতা-কর্মীদের ব্যানারে আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নের জাহাপুরের একুশে পদকপ্রাপ্ত খোদাবক্স শাহ-এর মাজার প্রাঙ্গনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সাবেক ভাংবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কাউসার আহমেদ বাবলুর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন পদ্মবিলা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম মন্ডল, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক জোয়ার্দ্দার, কুতুবপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন টাইগার, গাংনী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রকিবুল হাসান ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জেহালার বাবু দেবেন্দ্রনাথ দোবে বাবু লাল।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, ‘২০০৮ সালে আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনার জন্য আমরা সবাই মাঠে কাজ করেছি। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেই থেকে আজ পর্যন্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় রয়েছে। অথচ আমরা যারা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক, তারাই আজ স্থানীয় কিছু সুবিধাবাদী মানুষের জন্য দলের কাছে সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত। দুর্দিনের যারা নেতা-কর্মী, তাদের আজ কোথাও জায়গা নেই। আর যারা বিগত দিনে নৌকার বিরুদ্ধে ছিল, আজকে তারাই দলের সব সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছে। আর কয়েকজন চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের রাজনীতি পকেটে পুরে ইচ্ছামত দল পরিচালনা করছেন। বিগত দিনে আমরা দেখলাম জননেত্রী শেখ হাসিনা উপজেলা নির্বাচনে জিল্লুর রহমানকে নৌকা প্রতীক দিলো, আর জেলার সুবিধাবাদী কয়েকজন নেতা বললেন, এই নৌকা কাগজের নৌকা। এরপর ষড়যন্ত্র করে নৌকাকে হারিয়ে দেওয়া হলো। সেই নির্বাচনে আমরা নৌকার পক্ষে ভোট করেছিলাম। আমাদের অপরাধ আমরা নৌকার ভোট করেছি। যার কারণে আজ আমরা অবহেলিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত। এর মধ্যে জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কমিটি গঠন করা হয়েছে, আমাদের একটা সদস্য পদও দেওয়া হয়নি। যেহেতু আমরা আওয়ামী লীগ করি, এই অবস্থায় আমরা আর ঘরে বসে থাকতে পারি না। প্রয়োজনে আমরা দলের কান্ডারি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করব। দলের এই অবস্থার কথা তার কাছে তুলে ধরব। আমরা যোগ্য প্রার্থীর হাতে নৌকা তুলে দিতে আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে অনুরোধ করব। আমরা আওয়ামী লীগ সরকারের গত সাড়ে ১৪ বছরের উন্নয়ন তুলে ধরব এবং আবারও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে নৌকা প্রতীকের যোগ্য প্রার্থীকে বিজয়ী করব।‘
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ভাংবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান বাদল, ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, খাসকররা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন মাস্টার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এএইচএম মোয়াজ্জেম, বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট রুহুল আমীন, হারদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল হামিদ মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, কালিদাসপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান অগ্নিসেনা বীর মুক্তিযোদ্ধা মইনুদ্দীন পারভেজ, আলমডাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু আহমেদ, কুমারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক একরামুল হক বুলু, সাবেক ইউপি সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম বিশ্বাস, কৃষক লীগের নেতা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের তথ্য গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হাফিজুর রহমান লাভলু, ডাউকি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবু মোনায়েম, ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি এমদাদুল হক, বেলগাছি ইউনিয়নের মাহবুবুর রহমান, শাহিন আলী, আইলহাস ইউনিয়নের হাতেম আলী, অত্র ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি ফেলু আহমেদ, নাগদাহ ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মনিরুজ্জামান, সাবেক ব্যাংকার হবিবার রহমান, মনিরুদ্দীন, বিশারদ, আবু মুছা, কাশেম, আব্দুল ওহাব, মদন মন্ডল, রফিকুল, আবু ইউনুস আলী, আব্দুল বারেক, আরজান আলী, জামজামি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য তপন চৌধুরী, আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিবার রহমান, নাগদাহ ইউনিয়ন যুবলীগের লীগের মিশর আলী, মাহবুবুর রহমান, কমল কান্ত প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার বজলুল করিম।
উল্লেখ্য, গত মাসে আলমডাঙ্গার থানাপাড়া কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, সাবেক ভাংবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান কাউসার আহমেদ বাবলুকে আহ্ববায়ক ও জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানকে সদস্যসচিব করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট একটি পর্ষদ গঠন করা হয় এই ‘নৌকা মঞ্চ’ পরিচালনার জন্য। খুব শিগগিরই আরও বৃহৎ আকারে এই নৌকা মঞ্চ কমিটির আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশে সংবাদ সম্মেলন করা হবে বলেও মতবিনিময় সভা থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়।