ইপেপার । আজ শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

খাদ্য ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের জন্য চুয়াডাঙ্গায় কর্মশালা অনুষ্ঠিত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২১:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২
  • / ২৯ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন: চুয়াডাঙ্গায় খাদ্য ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি বিপণন কার্যালয়ের হলরুমে দিনব্যাপী এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার রিয়াদ রায়হান আবির প্রশিক্ষণার্থীদের কাছে নিরাপদ খাদ্যের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন পাশাপাশি খাদ্যে ভেজাল ও অনিরাপদ খাবার বিক্রি করার অপরাধের শাস্তি সম্পর্কেও ধারণা দেন।

তিনি বলেন, হোটেল-রেস্তোরাঁয় মাছ, মাংস জাতীয় খাবার থেকে ফলমূল শাকসবজি জাতীয় খাবার পৃথকভাবে রাখতে হবে। রান্না করা খাবার ও ডিশ ওয়াশের দ্রব্য আলাদা রাখতে হবে, চিনি ও লবন জাতীয় সংরক্ষণযোগ্য খাবারগুলো মেঝে থেকে কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি উপরের স্থানে রাখতে হবে। নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ মেনে চলার জন্য খাদ্য ব্যবসার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আহ্বান জানান তিনি।

গ্রীনফুডের স্বত্ত্বাধিকারী ও চুয়াডাঙ্গা জেলা বেকারি মালিক সমিতির সভাপতি মোহা. তহিবুর রহমান জোয়ার্দ্দার বাবুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম। চুয়াডাঙ্গা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল কাদের জগলু, সাধারণ সম্পাদক ইবরুল হাসান জোয়ার্দ্দার, হোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মাহবুব মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মো. পিয়ার শেখ এসময় বক্তব্য দেন। চুয়াডাঙ্গার হোটেল, রেস্তোরাঁ, বেকারি মালিক-শ্রমিকসহ অন্তত ১শ জন প্রশিক্ষণার্থী কর্মশালায় অংশ নেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

খাদ্য ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের জন্য চুয়াডাঙ্গায় কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আপলোড টাইম : ০৯:২১:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন: চুয়াডাঙ্গায় খাদ্য ব্যবসা সংশ্লিষ্টদের নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা কৃষি বিপণন কার্যালয়ের হলরুমে দিনব্যাপী এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার রিয়াদ রায়হান আবির প্রশিক্ষণার্থীদের কাছে নিরাপদ খাদ্যের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন পাশাপাশি খাদ্যে ভেজাল ও অনিরাপদ খাবার বিক্রি করার অপরাধের শাস্তি সম্পর্কেও ধারণা দেন।

তিনি বলেন, হোটেল-রেস্তোরাঁয় মাছ, মাংস জাতীয় খাবার থেকে ফলমূল শাকসবজি জাতীয় খাবার পৃথকভাবে রাখতে হবে। রান্না করা খাবার ও ডিশ ওয়াশের দ্রব্য আলাদা রাখতে হবে, চিনি ও লবন জাতীয় সংরক্ষণযোগ্য খাবারগুলো মেঝে থেকে কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি উপরের স্থানে রাখতে হবে। নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ মেনে চলার জন্য খাদ্য ব্যবসার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আহ্বান জানান তিনি।

গ্রীনফুডের স্বত্ত্বাধিকারী ও চুয়াডাঙ্গা জেলা বেকারি মালিক সমিতির সভাপতি মোহা. তহিবুর রহমান জোয়ার্দ্দার বাবুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম। চুয়াডাঙ্গা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল কাদের জগলু, সাধারণ সম্পাদক ইবরুল হাসান জোয়ার্দ্দার, হোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মাহবুব মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মো. পিয়ার শেখ এসময় বক্তব্য দেন। চুয়াডাঙ্গার হোটেল, রেস্তোরাঁ, বেকারি মালিক-শ্রমিকসহ অন্তত ১শ জন প্রশিক্ষণার্থী কর্মশালায় অংশ নেন।