ইপেপার । আজ শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

কার্পাসডাঙ্গার ভূষিমাল ব্যবসায়ী সহিদুলের সুদের ব্যবসা জমজমাট

সমীকরণ প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০২:২৮:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২
  • / ৭৩ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা মিশনপাড়ার ভূষিমাল ব্যবসায়ী শহিদুলের সুদের ব্যবসায় দিশেহারা হয়ে পড়ছে এলাকার কিছু খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, কার্পাসডাঙ্গা মিশনপাড়ার ভূষিমাল ব্যবসায়ী সহিদুল নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর নিকট বিভিন্ন রকমের প্রলোভন দেখিয়ে হাজারে প্রতি সপ্তাহে একশ টাকা লাভ নিয়ে ১০ থেকে ২০ হাজার পর্যন্ত টাকা দিয়ে সুদের ব্যবসা জমজমাট করে তুলেছে।


বেশ কয়েকজন (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) এ প্রতিবেদককে জানান, আমরা ১০ হাজার টাকা দুই মাস আগে নিয়েছি। সুদের টাকা আসল টাকার চেয়েও বেশি দিয়ে দিলেও এখনো আসল টাকা পরিশোধ হয়নি।


এদিকে, শহিদুলের নিকট সুদের উপর টাকা কার্পাসডাঙ্গা ভুমিহীনপাড়ার রফিক বাঙ্গালের স্ত্রী ডালিয়া খাতুন ও আসাদ বাঙ্গালের স্ত্রী আলেমুন খাতুন টাকা নিয়ে পাড়ার বিভিন্ন নিম্ন আয়ের মানুষদের মধ্যে ১০ হাজারে প্রতি সপ্তাহে ১ হাজার টাকা সুদ নিয়ে থাকে। উচ্চহারে সুদ নেওয়ার কারণে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা। তাই সচেতনমহল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

কার্পাসডাঙ্গার ভূষিমাল ব্যবসায়ী সহিদুলের সুদের ব্যবসা জমজমাট

আপলোড টাইম : ০২:২৮:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২২

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা মিশনপাড়ার ভূষিমাল ব্যবসায়ী শহিদুলের সুদের ব্যবসায় দিশেহারা হয়ে পড়ছে এলাকার কিছু খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, কার্পাসডাঙ্গা মিশনপাড়ার ভূষিমাল ব্যবসায়ী সহিদুল নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর নিকট বিভিন্ন রকমের প্রলোভন দেখিয়ে হাজারে প্রতি সপ্তাহে একশ টাকা লাভ নিয়ে ১০ থেকে ২০ হাজার পর্যন্ত টাকা দিয়ে সুদের ব্যবসা জমজমাট করে তুলেছে।


বেশ কয়েকজন (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) এ প্রতিবেদককে জানান, আমরা ১০ হাজার টাকা দুই মাস আগে নিয়েছি। সুদের টাকা আসল টাকার চেয়েও বেশি দিয়ে দিলেও এখনো আসল টাকা পরিশোধ হয়নি।


এদিকে, শহিদুলের নিকট সুদের উপর টাকা কার্পাসডাঙ্গা ভুমিহীনপাড়ার রফিক বাঙ্গালের স্ত্রী ডালিয়া খাতুন ও আসাদ বাঙ্গালের স্ত্রী আলেমুন খাতুন টাকা নিয়ে পাড়ার বিভিন্ন নিম্ন আয়ের মানুষদের মধ্যে ১০ হাজারে প্রতি সপ্তাহে ১ হাজার টাকা সুদ নিয়ে থাকে। উচ্চহারে সুদ নেওয়ার কারণে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা। তাই সচেতনমহল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ।