ইপেপার । আজ রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

একসঙ্গে ৫ সন্তানের জন্ম, বেঁচে নেই কেউ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৩৯:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৬ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, কার্পাসডাঙ্গা: দামুড়হুদার কার্পাসডাঙ্গায় গর্ভধারণের সাড়ে চার মাসের মাথায় সালিমা খাতুন (২৭) নামে এক গৃহবধূ একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এর মধ্যে দুটি ছেলে, একটি মেয়ে ও জোড়া অবস্থায় দুই সন্তান। নির্দিষ্ট সময়ের আগে প্রসব হওয়ায় বাঁচ্চাগুলোর মৃত্যু হয়েছে। তবে প্রসূতি সালিমা খাতুন সুস্থ আছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৭টার দিকে কার্পাসডাঙ্গা অ্যাপোলো ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টারে ওই পাঁচ সন্তানের জন্ম দেন তিনি। সালিমা খাতুন দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কানাইডাঙ্গা গ্রামের ঝণ্টু মিয়ার স্ত্রী।

ক্লিনিক সূত্র জানায়, মাত্র সাড়ে চার মাসের মাথায় সালিমা খাতুন বাঁচ্চা প্রসব করেছেন। একসঙ্গে পাঁচ বাঁচ্চার প্রসবে অনেক ঝুঁকি ছিল। তবে মা সুস্থ থাকলেও মারা গেছে বাঁচ্চা পাঁচটি। অ্যাপোলো ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মামুনুর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটের দিকে জরুরি অবস্থায় সালিমা খাতুন ক্লিনিকে ভর্তি হন। ৭টার দিকে একে একে পাঁচটি সন্তান নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে জন্ম দেন তিনি।

ক্লিনিকের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাসুদা ফেরদৌস স্নিগ্ধা বলেন, মাত্র সাড়ে চার মাসের মাথায় সালিমা খাতুন বাঁচ্চা প্রসব করেছেন। একসঙ্গে পাঁচ বাঁচ্চার প্রসবে অনেক ঝুঁকি ছিল। বাঁচ্চাদের বয়স সাড়ে ৪ মাস। মূলত জরায়ুর সমস্যার কারণে প্রসব করেন তিনি। একটি মেয়ে, দুটি ছেলে এবং বাকি দুটা এক সঙ্গে জোড়া থাকায় চিহ্নিত করা যায়নি। তবে প্রসূতি সালিমা খাতুন সুস্থ আছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

একসঙ্গে ৫ সন্তানের জন্ম, বেঁচে নেই কেউ

আপলোড টাইম : ০৮:৩৯:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রতিবেদক, কার্পাসডাঙ্গা: দামুড়হুদার কার্পাসডাঙ্গায় গর্ভধারণের সাড়ে চার মাসের মাথায় সালিমা খাতুন (২৭) নামে এক গৃহবধূ একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এর মধ্যে দুটি ছেলে, একটি মেয়ে ও জোড়া অবস্থায় দুই সন্তান। নির্দিষ্ট সময়ের আগে প্রসব হওয়ায় বাঁচ্চাগুলোর মৃত্যু হয়েছে। তবে প্রসূতি সালিমা খাতুন সুস্থ আছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৭টার দিকে কার্পাসডাঙ্গা অ্যাপোলো ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টারে ওই পাঁচ সন্তানের জন্ম দেন তিনি। সালিমা খাতুন দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কানাইডাঙ্গা গ্রামের ঝণ্টু মিয়ার স্ত্রী।

ক্লিনিক সূত্র জানায়, মাত্র সাড়ে চার মাসের মাথায় সালিমা খাতুন বাঁচ্চা প্রসব করেছেন। একসঙ্গে পাঁচ বাঁচ্চার প্রসবে অনেক ঝুঁকি ছিল। তবে মা সুস্থ থাকলেও মারা গেছে বাঁচ্চা পাঁচটি। অ্যাপোলো ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মামুনুর রশীদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটের দিকে জরুরি অবস্থায় সালিমা খাতুন ক্লিনিকে ভর্তি হন। ৭টার দিকে একে একে পাঁচটি সন্তান নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে জন্ম দেন তিনি।

ক্লিনিকের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাসুদা ফেরদৌস স্নিগ্ধা বলেন, মাত্র সাড়ে চার মাসের মাথায় সালিমা খাতুন বাঁচ্চা প্রসব করেছেন। একসঙ্গে পাঁচ বাঁচ্চার প্রসবে অনেক ঝুঁকি ছিল। বাঁচ্চাদের বয়স সাড়ে ৪ মাস। মূলত জরায়ুর সমস্যার কারণে প্রসব করেন তিনি। একটি মেয়ে, দুটি ছেলে এবং বাকি দুটা এক সঙ্গে জোড়া থাকায় চিহ্নিত করা যায়নি। তবে প্রসূতি সালিমা খাতুন সুস্থ আছেন।