ইপেপার । আজ বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির সভায় ডিসি মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৩৩:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ২৩ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
জরুরি প্রয়োজন না হলে প্রবাহমান তাপদাহে তথা তীব্র খরায় ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপনে সকলকে আন্তরিক হতে হবে। সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মসূচি সম্মিলিতভাবে স্বচ্ছ্বতার সাথে বাস্তবায়নে সকলকে সর্বদা সচেষ্ট থাকা দায়িত্বেরই অংশ।’
গতকাল রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত অভিমত ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, সমন্বয় কমিটির সভায় বিভাগীয় দপ্তরসমূহের বিষয়ে যেসকল সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, তা বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে সরকারি সেবা সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া আমাদের সকলের দায়িত্বেরই অংশ। ঈদে বাজারে কেনাকাটার ভিড়ের দিকে পুলিশি নজরদারি জোরদার করার প্রয়োজন রয়েছে। প্রয়োজন্য দ্রব্যমূল্যে সহনীয় মাত্রায় রাখতে নিয়মিত বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় প্রখর রোদে যাতে মৎস্য ও কৃষি উৎপাদন ব্যহত না হয়, সেদিকে যেমন বিশেষ নজর রাখা দরকার, তেমনই দরকার বিদেশে রপ্তানিযোগ্য শাক-সবজি আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা। ব্লাক বেঙ্গল গোট খামার বেশি বেশি করে গড়ে তুলে স্থানীয় প্রজাতির খাশির গোস্ত যাতে বিদেশে রপ্তানি করা যায়, সেদিকেও বিশেষ নজর দেয়া প্রয়োজন। গবাদি পশুর রোগবালাই থেকে রক্ষা করতে প্রাণিসম্পদ বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তাদের অনেক দায়িত্ব। জিকে সেচসহ বিদ্যুৎ চালিত মোটরের মাধ্যমে কৃষি সেচ যাতে ব্যহত না হয়, সেদিকেও সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক হতে হবে।
যেসব সরকারি-বেসরকারি স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে, তা দ্রুত পরিশোধে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ্বতার লক্ষে করণীয় নির্ধারণের গুরুত্ব পদে পদে উপলব্ধি হচ্ছে। তীব্র খরায় অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে সকলকে সজাগ হওয়া প্রয়োজন। মাঠের আবাদি জমিতে খড়-কুটো পোড়ানোতে নিরুৎসাহিত করার পাশাপাশি অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত দ্রুত শনাক্ত করে দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। শহর ও শহরতলীতে ছিচকে চুরিসহ অপরাধমূলক ঘটনা রোধে সিসি ক্যামেরা স্থাপনে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সভায় সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হোসেন তাঁর বক্তব্যে ইফতারিতে ভাজাপোড়া পরিহারের পাশাপাশি স্যালাইন পানের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, প্রখর রোদে হিটস্টোকের ঝুঁকি রয়েছে। বাসি পঁচা খাবার পরিহার করতে হবে। শিশু ও বয়স্কদের দিকে বাড়তি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কোভিড-১৯ এর টিকা নতুন করে আসলে তা নেওয়ার জন্য সকলকে জানানো হবে। এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর অমিক্রোন ভেরিয়েন্টের তেমন খবর পাওয়া যায়নি, তেমনই অন্যান্য বারের তুলনায় তীব্র গরমে পেটের পিড়ায় রোগাক্রান্তের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পায়নি। এতে মনে হচ্ছে গণমাধ্যমে ছড়ানো সচেতনতামূলক বার্তায় সাধারণ মানুষ অনেকটা সচেতন হয়েছে। এটা অব্যাহত রাখতে হবে।
পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেক তাঁর বক্তব্যে বলেন, ঈদ বকশিসের নামেই হোক, আর অন্যভাবেই হোক বখাটেরা যাতে কোনোভাবে সাধারণ মানুষকে বিব্রত করতে না পারে, সেদিকে যেমন বাড়তি নজরদারি রয়েছে, তেমনই হাট-বাজারসহ শহরগুলোর বিপনি বিতানগুলো এবং ক্রেতা সাধারণের নিরাপত্তার লক্ষে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। ঈদের মধ্যে ছিচকে চুরি যাতে না হয়, সে লক্ষে গৃহকর্তাদের বিশেষভাবে সর্তকতা অবলম্বন করার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি পুলিশি নজরদারিও থাকছে। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারিও অব্যাহত রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির শুরুতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নাজমুল হামীদ রেজা গত সভার কার্যবিবরণী উপস্থাপন করেন। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জেলা পরিষদের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহসহ চলমান কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরেন। সভায় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূঁইয়া, আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রনি আলম নূর, জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রোকুনুজ্জামান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতাসহ জেলার প্রায় সকল সরকারি দপ্তরের প্রধানদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত সভায় চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে সরকারি বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের মধ্যে যারা প্রাইভেট পড়ানোর কাজে ব্যস্ত তাদের শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি উঠে আসে।
ইউরিয়া সার অযাচিতভাবে প্রয়োগের বিষয়টি তুলে ধরে কৃষকদের সচেতন করার পদক্ষেপ প্রয়োজন বলেও আলোচনায় উঠে আসে। তীব্র খরায় এবং ঈদ এবং ঈদ প্রস্তুতিকালে জনসাধারণের করণীয় বিষয়ে তথ্য অফিসারের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রাখারও তাগিদ উঠে আসে। এছাড়াও আলোচনায় উঠে আসে শহিদ আবুল কাশেম সড়কে রেল লেবেল ক্রসিঙে নির্মিতব্য ওভারপাস নির্মাণের অগ্রগতী ও আন্ডারপাস প্রসঙ্গ। সভার সভাপতি তা শোনেন এবং করনীয় বিষয়ে মতামত উপস্থাপন করেন। সভা শেষে সকলকে আবারও ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গা জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির সভায় ডিসি মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান

আপলোড টাইম : ১২:৩৩:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদন:
জরুরি প্রয়োজন না হলে প্রবাহমান তাপদাহে তথা তীব্র খরায় ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপনে সকলকে আন্তরিক হতে হবে। সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মসূচি সম্মিলিতভাবে স্বচ্ছ্বতার সাথে বাস্তবায়নে সকলকে সর্বদা সচেষ্ট থাকা দায়িত্বেরই অংশ।’
গতকাল রোববার সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত অভিমত ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, সমন্বয় কমিটির সভায় বিভাগীয় দপ্তরসমূহের বিষয়ে যেসকল সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, তা বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে সরকারি সেবা সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া আমাদের সকলের দায়িত্বেরই অংশ। ঈদে বাজারে কেনাকাটার ভিড়ের দিকে পুলিশি নজরদারি জোরদার করার প্রয়োজন রয়েছে। প্রয়োজন্য দ্রব্যমূল্যে সহনীয় মাত্রায় রাখতে নিয়মিত বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় প্রখর রোদে যাতে মৎস্য ও কৃষি উৎপাদন ব্যহত না হয়, সেদিকে যেমন বিশেষ নজর রাখা দরকার, তেমনই দরকার বিদেশে রপ্তানিযোগ্য শাক-সবজি আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা। ব্লাক বেঙ্গল গোট খামার বেশি বেশি করে গড়ে তুলে স্থানীয় প্রজাতির খাশির গোস্ত যাতে বিদেশে রপ্তানি করা যায়, সেদিকেও বিশেষ নজর দেয়া প্রয়োজন। গবাদি পশুর রোগবালাই থেকে রক্ষা করতে প্রাণিসম্পদ বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তাদের অনেক দায়িত্ব। জিকে সেচসহ বিদ্যুৎ চালিত মোটরের মাধ্যমে কৃষি সেচ যাতে ব্যহত না হয়, সেদিকেও সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক হতে হবে।
যেসব সরকারি-বেসরকারি স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে, তা দ্রুত পরিশোধে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছ্বতার লক্ষে করণীয় নির্ধারণের গুরুত্ব পদে পদে উপলব্ধি হচ্ছে। তীব্র খরায় অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে সকলকে সজাগ হওয়া প্রয়োজন। মাঠের আবাদি জমিতে খড়-কুটো পোড়ানোতে নিরুৎসাহিত করার পাশাপাশি অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত দ্রুত শনাক্ত করে দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। শহর ও শহরতলীতে ছিচকে চুরিসহ অপরাধমূলক ঘটনা রোধে সিসি ক্যামেরা স্থাপনে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সভায় সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হোসেন তাঁর বক্তব্যে ইফতারিতে ভাজাপোড়া পরিহারের পাশাপাশি স্যালাইন পানের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, প্রখর রোদে হিটস্টোকের ঝুঁকি রয়েছে। বাসি পঁচা খাবার পরিহার করতে হবে। শিশু ও বয়স্কদের দিকে বাড়তি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কোভিড-১৯ এর টিকা নতুন করে আসলে তা নেওয়ার জন্য সকলকে জানানো হবে। এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর অমিক্রোন ভেরিয়েন্টের তেমন খবর পাওয়া যায়নি, তেমনই অন্যান্য বারের তুলনায় তীব্র গরমে পেটের পিড়ায় রোগাক্রান্তের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পায়নি। এতে মনে হচ্ছে গণমাধ্যমে ছড়ানো সচেতনতামূলক বার্তায় সাধারণ মানুষ অনেকটা সচেতন হয়েছে। এটা অব্যাহত রাখতে হবে।
পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেক তাঁর বক্তব্যে বলেন, ঈদ বকশিসের নামেই হোক, আর অন্যভাবেই হোক বখাটেরা যাতে কোনোভাবে সাধারণ মানুষকে বিব্রত করতে না পারে, সেদিকে যেমন বাড়তি নজরদারি রয়েছে, তেমনই হাট-বাজারসহ শহরগুলোর বিপনি বিতানগুলো এবং ক্রেতা সাধারণের নিরাপত্তার লক্ষে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। ঈদের মধ্যে ছিচকে চুরি যাতে না হয়, সে লক্ষে গৃহকর্তাদের বিশেষভাবে সর্তকতা অবলম্বন করার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি পুলিশি নজরদারিও থাকছে। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারিও অব্যাহত রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির শুরুতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নাজমুল হামীদ রেজা গত সভার কার্যবিবরণী উপস্থাপন করেন। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জেলা পরিষদের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহসহ চলমান কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরেন। সভায় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূঁইয়া, আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রনি আলম নূর, জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রোকুনুজ্জামান, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতাসহ জেলার প্রায় সকল সরকারি দপ্তরের প্রধানদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত সভায় চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে সরকারি বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের মধ্যে যারা প্রাইভেট পড়ানোর কাজে ব্যস্ত তাদের শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি উঠে আসে।
ইউরিয়া সার অযাচিতভাবে প্রয়োগের বিষয়টি তুলে ধরে কৃষকদের সচেতন করার পদক্ষেপ প্রয়োজন বলেও আলোচনায় উঠে আসে। তীব্র খরায় এবং ঈদ এবং ঈদ প্রস্তুতিকালে জনসাধারণের করণীয় বিষয়ে তথ্য অফিসারের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রাখারও তাগিদ উঠে আসে। এছাড়াও আলোচনায় উঠে আসে শহিদ আবুল কাশেম সড়কে রেল লেবেল ক্রসিঙে নির্মিতব্য ওভারপাস নির্মাণের অগ্রগতী ও আন্ডারপাস প্রসঙ্গ। সভার সভাপতি তা শোনেন এবং করনীয় বিষয়ে মতামত উপস্থাপন করেন। সভা শেষে সকলকে আবারও ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করেন।