ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গার দৌলতদিয়াড় বাসস্ট্যান্ডে শ্রমিকদের ওপর হামলার অভিযোগ

হামলাকারী ‘সন্ত্রাসী স্ট্যাটারদের’ গ্রেপ্তারের দাবি
  • আপলোড টাইম : ০৪:২৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৮ বার পড়া হয়েছে


চুয়াডাঙ্গা শহরের দৌলৎদিয়াড় বাসস্ট্যান্ডে তথাকথিত কিছু সন্ত্রাসী স্ট্যাটার দ্বারা দৌলৎদিয়াড় জেলা বাস-মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ের শাখার শ্রমিক নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির চুয়ডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি এম. জেনারেল ইসলামের স্বাক্ষরিত পাঠানো এক প্রেস রিলিজে এ অভিযোগ করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজে বলা হয়েছে, চুয়াডাঙ্গা ভায়া মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা থেকে হাটবোয়ালিয়া সড়কে যাত্রীবাহী বাসগুলো দৌলৎদিয়াড় বাসস্ট্যান্ডে তথাকথিত কিছু সন্ত্রাসী স্ট্যাটার যারা মালিক সমিতি কর্তৃক নিয়োগক্রত না হলেও তাদের দ্বারা যাত্রীবাহী বাসগুলো পরিচালিত হচ্ছে। যার ফলে ওই দুটি সড়কে বিভিন্ন সময় শ্রমিকদের সঙ্গে গোলোযোগের সৃষ্টি হয় এবং বাসগুলোর স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সর্বশেষ গত ৫ সেপ্টেম্বের বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় তথাকথিত সন্ত্রাসী স্ট্যাটাররা শ্রমিকদের বিভিন্ন সময় গালমন্দ করার কারণে দৌলৎদিয়াড় শাখার সহসভাপতি বিদ্যুৎ শেখ প্রতিবাদ করলে তাকে কাঠের চলা দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা চালায়। সে সময় আরও কিছু শ্রমিক ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে তথাকথিত ওই সন্ত্রাসী স্ট্যাটারদের ৪-৫ স্বজন ধারালো দেশীয় অস্ত্র রামদা, হাত কুড়াল, পাতাতি নিয়ে সজ্জিত হয়ে সেখানে উপস্থিত হয়। এসময় নিরস্ত্র সাধারণ শ্রমিক ও শ্রমিক নেতারা সেখান থেকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সোমবারের মধ্যে শ্রমিক নেতা-কর্মীদের ওপর হামলাকারী ও দৌলৎদিয়াড় বাসস্ট্যাণ্ডে চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী স্ট্যাটারদের আগামী ৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গ্রেপ্তার ও আইনের আওতায় এনে সড়কের যাত্রীবাহী বাসগুলোর নিরাপদ ও স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করাতে সংগঠনের পক্ষে জোর দাবি জানানো হয়।

অন্যথায় চুয়াডাঙ্গা জেলা বাস-মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ের জেলা নির্বাহী কমিটি ও সংগঠনের শাখা কমিটির সমমন্বয়ে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার শ্রমিকদের নিরাপত্তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সংগঠনের বাধ্য হওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা থাকবে না বলে প্রেস রিলিজে উল্লেখ করা হয়। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গার দৌলতদিয়াড় বাসস্ট্যান্ডে শ্রমিকদের ওপর হামলার অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০৪:২৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪


চুয়াডাঙ্গা শহরের দৌলৎদিয়াড় বাসস্ট্যান্ডে তথাকথিত কিছু সন্ত্রাসী স্ট্যাটার দ্বারা দৌলৎদিয়াড় জেলা বাস-মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ের শাখার শ্রমিক নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির চুয়ডাঙ্গা জেলা শাখার সভাপতি এম. জেনারেল ইসলামের স্বাক্ষরিত পাঠানো এক প্রেস রিলিজে এ অভিযোগ করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজে বলা হয়েছে, চুয়াডাঙ্গা ভায়া মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা থেকে হাটবোয়ালিয়া সড়কে যাত্রীবাহী বাসগুলো দৌলৎদিয়াড় বাসস্ট্যান্ডে তথাকথিত কিছু সন্ত্রাসী স্ট্যাটার যারা মালিক সমিতি কর্তৃক নিয়োগক্রত না হলেও তাদের দ্বারা যাত্রীবাহী বাসগুলো পরিচালিত হচ্ছে। যার ফলে ওই দুটি সড়কে বিভিন্ন সময় শ্রমিকদের সঙ্গে গোলোযোগের সৃষ্টি হয় এবং বাসগুলোর স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সর্বশেষ গত ৫ সেপ্টেম্বের বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় তথাকথিত সন্ত্রাসী স্ট্যাটাররা শ্রমিকদের বিভিন্ন সময় গালমন্দ করার কারণে দৌলৎদিয়াড় শাখার সহসভাপতি বিদ্যুৎ শেখ প্রতিবাদ করলে তাকে কাঠের চলা দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা চালায়। সে সময় আরও কিছু শ্রমিক ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে তথাকথিত ওই সন্ত্রাসী স্ট্যাটারদের ৪-৫ স্বজন ধারালো দেশীয় অস্ত্র রামদা, হাত কুড়াল, পাতাতি নিয়ে সজ্জিত হয়ে সেখানে উপস্থিত হয়। এসময় নিরস্ত্র সাধারণ শ্রমিক ও শ্রমিক নেতারা সেখান থেকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর সোমবারের মধ্যে শ্রমিক নেতা-কর্মীদের ওপর হামলাকারী ও দৌলৎদিয়াড় বাসস্ট্যাণ্ডে চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী স্ট্যাটারদের আগামী ৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গ্রেপ্তার ও আইনের আওতায় এনে সড়কের যাত্রীবাহী বাসগুলোর নিরাপদ ও স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করাতে সংগঠনের পক্ষে জোর দাবি জানানো হয়।

অন্যথায় চুয়াডাঙ্গা জেলা বাস-মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ের জেলা নির্বাহী কমিটি ও সংগঠনের শাখা কমিটির সমমন্বয়ে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার শ্রমিকদের নিরাপত্তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সংগঠনের বাধ্য হওয়া ছাড়া কোনো পথ খোলা থাকবে না বলে প্রেস রিলিজে উল্লেখ করা হয়। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)