ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা ফাউন্ডেশনের মিলন মেলা

ঝিনাইদহ অফিস:
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫৩:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুলাই ২০২৪
  • / ৩৭ বার পড়া হয়েছে

আঞ্চলিক ভাষা রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে ঝিনাইদহের অনলাইন ভিত্তিক জনপ্রিয় সংগঠন ‘ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা ফাউন্ডেশন’-এর মতবিনিময় সভা ও গ্রুপ ক্রিয়েটর আমেরিকা প্রবাসী তরিকুল ইসলাম মিঠুর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গতকাল শনিবার সকালে ঝিনাইদহ জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল। দুই দিনব্যাপী এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বিশিষ্ট শিল্প উদ্যোক্তা জোহান ড্রিম ভ্যালির মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম মিঠু, সাইফুল ইসলাম লিকু, মাসুদ রানা, ফিরোজা জামান আলো, মোরশেদ আলম, নাজমুল হাসান সবুজ, সাইদুল ইসলাম টিটো, মহাব্বত আলী, নিপা জামান, সুরভি ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, জাম্মিম সবুজ, কবি ও সাহিত্যিক এমদাদ শুভ্র, মেহেদী হাসান সুমন, শরিফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মেন্দি, আনিছুর রহমান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পরিচালনা করেন আঞ্চলিক ভাষার গবেষক ও বিশিষ্ট ব্যাংকার এনামুল হক। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঝিনাইদহ চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘জেলার আঞ্চলিক ভাষা আমাদের প্রাণ। শিশুকাল থেকে আমরা মায়ের ভাষা রপ্ত করে আঞ্চলিকতা প্রাধান্য দিয়ে আসছি। ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা চর্চার মাধ্যমে এই ভাষাকে সমুন্নত রাখতে সংগঠনটি প্রধান ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।’ তিনি নিজ নিজ সন্তানদের আঞ্চলিক ভাষা শেখানোর পাশাপাশি তাদের আদর ও শাসন করার তাগিদ দেন।
সংবর্ধনার জবাবে গ্রুপ ক্রিয়েটর ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসী তরিকুল ইসলাম মিঠু বলেন, বিশ^ব্যাপী আঞ্চলিক ভাষা ছড়িয়ে দেওয়ার এক যুগ সন্ধিক্ষণে এই সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ‘ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা ফাউন্ডেশন’ এখন অনেক বড় একটি অনলাইন ভিক্তিক প্লাটফর্ম।
অনুষ্ঠানের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল বলেন, ঝিনাইদহের ভাষা মিষ্টি ও মধুর। এই ভাষায় রয়েছে মাটির টান। আমরা জেলার আঞ্চলিকতা ভাষা হারিয়ে যেতে দেব না। নিয়মিত নিজের সন্তানকে এই ভাষা শিখিয়ে আঞ্চলিকতাকে পূর্ণতা দিতে বদ্ধপরিকর। অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের ক্রেস্ট ও ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা ফাউন্ডেশনের মিলন মেলা

আপলোড টাইম : ০৯:৫৩:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুলাই ২০২৪

আঞ্চলিক ভাষা রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে ঝিনাইদহের অনলাইন ভিত্তিক জনপ্রিয় সংগঠন ‘ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা ফাউন্ডেশন’-এর মতবিনিময় সভা ও গ্রুপ ক্রিয়েটর আমেরিকা প্রবাসী তরিকুল ইসলাম মিঠুর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গতকাল শনিবার সকালে ঝিনাইদহ জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল। দুই দিনব্যাপী এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বিশিষ্ট শিল্প উদ্যোক্তা জোহান ড্রিম ভ্যালির মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম মিঠু, সাইফুল ইসলাম লিকু, মাসুদ রানা, ফিরোজা জামান আলো, মোরশেদ আলম, নাজমুল হাসান সবুজ, সাইদুল ইসলাম টিটো, মহাব্বত আলী, নিপা জামান, সুরভি ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, জাম্মিম সবুজ, কবি ও সাহিত্যিক এমদাদ শুভ্র, মেহেদী হাসান সুমন, শরিফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মেন্দি, আনিছুর রহমান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পরিচালনা করেন আঞ্চলিক ভাষার গবেষক ও বিশিষ্ট ব্যাংকার এনামুল হক। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঝিনাইদহ চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘জেলার আঞ্চলিক ভাষা আমাদের প্রাণ। শিশুকাল থেকে আমরা মায়ের ভাষা রপ্ত করে আঞ্চলিকতা প্রাধান্য দিয়ে আসছি। ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা চর্চার মাধ্যমে এই ভাষাকে সমুন্নত রাখতে সংগঠনটি প্রধান ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।’ তিনি নিজ নিজ সন্তানদের আঞ্চলিক ভাষা শেখানোর পাশাপাশি তাদের আদর ও শাসন করার তাগিদ দেন।
সংবর্ধনার জবাবে গ্রুপ ক্রিয়েটর ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসী তরিকুল ইসলাম মিঠু বলেন, বিশ^ব্যাপী আঞ্চলিক ভাষা ছড়িয়ে দেওয়ার এক যুগ সন্ধিক্ষণে এই সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। ‘ঝিনেদার আঞ্চলিক ভাষা ফাউন্ডেশন’ এখন অনেক বড় একটি অনলাইন ভিক্তিক প্লাটফর্ম।
অনুষ্ঠানের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক আসিফ ইকবাল কাজল বলেন, ঝিনাইদহের ভাষা মিষ্টি ও মধুর। এই ভাষায় রয়েছে মাটির টান। আমরা জেলার আঞ্চলিকতা ভাষা হারিয়ে যেতে দেব না। নিয়মিত নিজের সন্তানকে এই ভাষা শিখিয়ে আঞ্চলিকতাকে পূর্ণতা দিতে বদ্ধপরিকর। অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের ক্রেস্ট ও ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।