ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় নির্বাচন পরবর্তী কর্মীসভায় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ

আর কোনো বিভেদ নয়, আমরা সবাই শান্তি চাই

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:৪৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রত্যয়ে নির্বাচন পরবর্তী কর্মীসভা করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গতকাল শুক্রবার বিকেলে আলমডাঙ্গার শহরের টকিজ সিনেমা হলের অস্থায়ী কার্যালয়ে এ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলমডাঙ্গা পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হাসান কাদির গনুর সভাপতিত্বে কর্মীসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আয়ুব হোসেন।

আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান ফারুকের পরিচালনায় কর্মীসভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. আব্দুল মালেক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল ইসলাম শফি, আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী রবিউল হক, পৌর কাউন্সিলর বাবু, যুবলীগ নেতা সাজ্জাদুল ইসলাম স্বপন, ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অ্যাড. সালমুন আহমেদ ডন প্রমুখ।

কর্মীসভায় বক্তারা বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে আমরা সকলেই আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত ছিলাম। যা সারাজীবন থাকব। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে আমাদের নেতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালার হয়ে কাজ করেছি। তবে দলের বাইরে যায়নি। এমনকি আমরা দিলীপ কুমারের নেতৃত্বে এ জেলায় আওয়ামী লীগকে তৃণমূলে শক্তিশালী করতে এখনো কাজ করছি ও ভবিষ্যতেও করব। আমরা আগেও জননেত্রী শেখ হাসিনার লোক ছিলাম, ভোটের সময়েও আমরা নেত্রীর দেয়া সুযোগে নির্বাচনের মাঠে ছিলাম এবং আগামীতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে। কিন্তু নির্বাচন পরবর্তী সময়ে আমাদের কর্মীদের ওপরে বেশকিছু সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, যা কাম্য নয়। আমরা চাই কোনোভাবেই যেন আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয়। আর কোনো বিভেদ নয়। আমরা সবাই শান্তি চাই। আমাদের নেতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বিজয়ী প্রার্থীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও মিষ্টিমুখ করিয়ে রাজনৈতিক শিষ্টাচার এবং সৌন্দর্য্যরে সাক্ষর রেখেছেন। এমন রাজনৈতিক সংস্কৃতি অব্যাহত থাক। সকলে যে যার অবস্থান থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগকে আরও সুসংগঠিত করবে এটাই প্রত্যাশা আমাদের।’ কর্মীসভায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

আলমডাঙ্গায় নির্বাচন পরবর্তী কর্মীসভায় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ

আর কোনো বিভেদ নয়, আমরা সবাই শান্তি চাই

আপলোড টাইম : ০৩:৪৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৪

সমীকরণ প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রত্যয়ে নির্বাচন পরবর্তী কর্মীসভা করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। গতকাল শুক্রবার বিকেলে আলমডাঙ্গার শহরের টকিজ সিনেমা হলের অস্থায়ী কার্যালয়ে এ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলমডাঙ্গা পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হাসান কাদির গনুর সভাপতিত্বে কর্মীসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আয়ুব হোসেন।

আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান ফারুকের পরিচালনায় কর্মীসভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাড. আব্দুল মালেক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল ইসলাম শফি, আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী রবিউল হক, পৌর কাউন্সিলর বাবু, যুবলীগ নেতা সাজ্জাদুল ইসলাম স্বপন, ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অ্যাড. সালমুন আহমেদ ডন প্রমুখ।

কর্মীসভায় বক্তারা বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে আমরা সকলেই আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত ছিলাম। যা সারাজীবন থাকব। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে আমাদের নেতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালার হয়ে কাজ করেছি। তবে দলের বাইরে যায়নি। এমনকি আমরা দিলীপ কুমারের নেতৃত্বে এ জেলায় আওয়ামী লীগকে তৃণমূলে শক্তিশালী করতে এখনো কাজ করছি ও ভবিষ্যতেও করব। আমরা আগেও জননেত্রী শেখ হাসিনার লোক ছিলাম, ভোটের সময়েও আমরা নেত্রীর দেয়া সুযোগে নির্বাচনের মাঠে ছিলাম এবং আগামীতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে। কিন্তু নির্বাচন পরবর্তী সময়ে আমাদের কর্মীদের ওপরে বেশকিছু সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, যা কাম্য নয়। আমরা চাই কোনোভাবেই যেন আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয়। আর কোনো বিভেদ নয়। আমরা সবাই শান্তি চাই। আমাদের নেতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বিজয়ী প্রার্থীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও মিষ্টিমুখ করিয়ে রাজনৈতিক শিষ্টাচার এবং সৌন্দর্য্যরে সাক্ষর রেখেছেন। এমন রাজনৈতিক সংস্কৃতি অব্যাহত থাক। সকলে যে যার অবস্থান থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগকে আরও সুসংগঠিত করবে এটাই প্রত্যাশা আমাদের।’ কর্মীসভায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।