ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:১৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ২৯ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক:
প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসেন শুরু হয়েছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। নিজ নিজ এলাকায় প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীসহ তাদের সমর্থকেরা। আগামী পাঁচ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রার্থী ও সমর্থকেরা এ কার্যক্রম চালাতে পারবে। তবে এ প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রার্থীদের কিছু বিধিনিষেধ মানার কথা থাকলেও চুয়াডাঙ্গায় তা অমান্য করে রাত ৮টার পরেও মাইকে প্রচারণার চালিয়ে শব্দদূষনের অভিযোগ উঠেছে। এতে, নির্বাচনী আচরণবিধীর লঙ্ঘন হয়েছে।
গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গা জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছেন। এরপরই ভোটের মাঠে প্রচারণায় নেমে পড়েন প্রার্থীরা। প্রথম দিনেই বিভিন্ন প্রার্থী ও তাদের সর্মথকেরা মিছিল, শ্লোগান, মাইকিং ও লিফলেট বিতরণসহ বিভিন্নভাবে প্রচারণা শুর করে। সচেতন মহলের অনেকে এর মধ্যেই কিছু প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন। চুয়াডাঙ্গা শহরসহ বেশকিছু স্থানে চুয়াডাঙ্গা- ১ আসনের প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ গতকাল বিকেল থেকে রাত ৯টা অবধি মাইকিং করে প্রচারণা চালিয়েছেন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রত্যেক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য ব্যক্তিকে বিধি ৬ হতে বিধি ১৪ এর বিধানাবলী অনুসরণ করিতে হইবে। মাইক ব্যবহার সংক্রান্ত বিধিনিষেধ অনুযায়ী, কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা উহার মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাহাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি কোন নির্বাচনী এলাকায় মাইক বা শব্দের মাত্রা বর্ধনকারী অন্যবিধ যন্ত্রের ব্যবহার দুপুর ২ (দুই) ঘটিকা হইতে রাত ৮ (আট) ঘটিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখিবেন।
ইসি সূত্রে জানা যায়, আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। সেই হিসাবে প্রচার-প্রচারণার জন্য এবার ১৮ দিন সময় পেয়েছেন এমপি প্রার্থীরা। আচরণবিধি না মানলে প্রার্থী বা তার সমর্থকের সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড বা পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রয়েছে। সেই সঙ্গে প্রার্থিতা বাতিলসহ নিবন্ধিত দলকে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানার করারও বিধান রয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ১১:১৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদক:
প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসেন শুরু হয়েছে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। নিজ নিজ এলাকায় প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীসহ তাদের সমর্থকেরা। আগামী পাঁচ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রার্থী ও সমর্থকেরা এ কার্যক্রম চালাতে পারবে। তবে এ প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রার্থীদের কিছু বিধিনিষেধ মানার কথা থাকলেও চুয়াডাঙ্গায় তা অমান্য করে রাত ৮টার পরেও মাইকে প্রচারণার চালিয়ে শব্দদূষনের অভিযোগ উঠেছে। এতে, নির্বাচনী আচরণবিধীর লঙ্ঘন হয়েছে।
গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গা জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছেন। এরপরই ভোটের মাঠে প্রচারণায় নেমে পড়েন প্রার্থীরা। প্রথম দিনেই বিভিন্ন প্রার্থী ও তাদের সর্মথকেরা মিছিল, শ্লোগান, মাইকিং ও লিফলেট বিতরণসহ বিভিন্নভাবে প্রচারণা শুর করে। সচেতন মহলের অনেকে এর মধ্যেই কিছু প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন। চুয়াডাঙ্গা শহরসহ বেশকিছু স্থানে চুয়াডাঙ্গা- ১ আসনের প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ গতকাল বিকেল থেকে রাত ৯টা অবধি মাইকিং করে প্রচারণা চালিয়েছেন।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রত্যেক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা তার মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাদের পক্ষে অন্য ব্যক্তিকে বিধি ৬ হতে বিধি ১৪ এর বিধানাবলী অনুসরণ করিতে হইবে। মাইক ব্যবহার সংক্রান্ত বিধিনিষেধ অনুযায়ী, কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল কিংবা উহার মনোনীত প্রার্থী বা স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা তাহাদের পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি কোন নির্বাচনী এলাকায় মাইক বা শব্দের মাত্রা বর্ধনকারী অন্যবিধ যন্ত্রের ব্যবহার দুপুর ২ (দুই) ঘটিকা হইতে রাত ৮ (আট) ঘটিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখিবেন।
ইসি সূত্রে জানা যায়, আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। সেই হিসাবে প্রচার-প্রচারণার জন্য এবার ১৮ দিন সময় পেয়েছেন এমপি প্রার্থীরা। আচরণবিধি না মানলে প্রার্থী বা তার সমর্থকের সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড বা পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রয়েছে। সেই সঙ্গে প্রার্থিতা বাতিলসহ নিবন্ধিত দলকে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানার করারও বিধান রয়েছে।