ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের সাথে লেগুনার ধাক্কা

মায়ের মৃত্যু, মেয়েসহ আহত ৭ নারী

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ২৪ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:

কালীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের সাথে লেগুনার ধাক্কায় রাসুলা বেগম  (৫৮) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তার বড় মেয়ে রোজিনা বেগমসহ আরেও ৭ নারী আহত হয়েছেন। সবাই স্থানীয় একটি জুট মিলে শ্রমিকের কাজ করত। আহতরা হলেন- জামেন বেগমা, নুর নাহার, জাহিদা বেগম, ছবিরন নেছা ও রেখা বেগম। আহতদের ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

রাসুলা বেগম কালীগঞ্জ উপজেলার বড়-সিমলা গ্রামের কওসার খন্দকারের স্ত্রী। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে কালীগঞ্জ উপজেলা শহরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ভবনের সামনে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাসুলা মারা যান। নিহতের ছোট মেয়ে পপি বেগম জানান, ভোরে কালীগঞ্জ মেইন বাসস্ট্যান্ড থেকে লেগুনাতে করে মা, বোনসহ ৮ জন নারী ঝিনাইদহ যাচ্ছিলেন। কিছুদূর এগোতেই তারা দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে তার মা মারা যান আর বোন আহত হন। কান্না বিজড়িত কণ্ঠে পপি বলেন, বাবা নেই। মাও চলে গেলো। আমরা এতিম হয়ে গেলাম। দেখার মতো কোনো অভিভাবক থাকলো না। কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহবুবুর রহমান এ খবর নিশ্চিত করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

কালীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের সাথে লেগুনার ধাক্কা

মায়ের মৃত্যু, মেয়েসহ আহত ৭ নারী

আপলোড টাইম : ১০:৪৪:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:

কালীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের সাথে লেগুনার ধাক্কায় রাসুলা বেগম  (৫৮) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় তার বড় মেয়ে রোজিনা বেগমসহ আরেও ৭ নারী আহত হয়েছেন। সবাই স্থানীয় একটি জুট মিলে শ্রমিকের কাজ করত। আহতরা হলেন- জামেন বেগমা, নুর নাহার, জাহিদা বেগম, ছবিরন নেছা ও রেখা বেগম। আহতদের ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

রাসুলা বেগম কালীগঞ্জ উপজেলার বড়-সিমলা গ্রামের কওসার খন্দকারের স্ত্রী। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে কালীগঞ্জ উপজেলা শহরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ভবনের সামনে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাসুলা মারা যান। নিহতের ছোট মেয়ে পপি বেগম জানান, ভোরে কালীগঞ্জ মেইন বাসস্ট্যান্ড থেকে লেগুনাতে করে মা, বোনসহ ৮ জন নারী ঝিনাইদহ যাচ্ছিলেন। কিছুদূর এগোতেই তারা দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে তার মা মারা যান আর বোন আহত হন। কান্না বিজড়িত কণ্ঠে পপি বলেন, বাবা নেই। মাও চলে গেলো। আমরা এতিম হয়ে গেলাম। দেখার মতো কোনো অভিভাবক থাকলো না। কালীগঞ্জ থানার ওসি মাহবুবুর রহমান এ খবর নিশ্চিত করেন।