ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে সাকিব হত্যার মোটিভ ও ক্লু উদ্ধার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:৩৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩
  • / ২৪ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার আড়ুয়াকান্দির সাকিব হত্যার রহস্য উদ্ঘটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় কিলার গ্রুপের সদস্য উদয়পুর গ্রামের আব্দুল গাফফার মোল্লার ছেলে মনির মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক হত্যার কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঝিনাইদহ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আখতারুজ্জামান জানান, তিন মাস আগে হাড়োয়াকান্দি গ্রাম থেকে একটি মোবাইল চুরি হয়। ওই মোবাইল চুরির দোষ দেওয়া হয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য মনির মোল্লার ওপর। গ্রামবাসী মনির মোল্লাকে খুঁজতে থাকে। মারধরের ভয়ে গা-ঢাকা দেয় সে। তিন মাস পরে সে ফিরে আসে গ্রামে। গ্রামে ফিরেই সাকিবকে হত্যার ছক কষে। গত শনিবার দুপুরে সাকিবকে প্রলোভন দেখিয়ে ডেকে নিয়ে যায় মনির মোল্লা। এরপর আড়ুয়াকান্দি গ্রামের একটি পাটখেতে নিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। হত্যার একদিন পর গত সোমবার শাকিবের লাশ অজ্ঞাত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার একদিন পর নানা ওসমান লস্কার সাকিবের লাশ শনাক্ত করে। মোটিভ ও ক্লুলেস অবস্থায় পুলিশ হত্যা মামলাটি আমলে নিয়ে ঘাতকের সন্ধানে মাঠে নামে। অবশেষে শাকিব হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করতে সমর্থ হয়। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও অনেকেই জড়িত থাকতে পারে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ঝিনাইদহে সাকিব হত্যার মোটিভ ও ক্লু উদ্ধার

আপলোড টাইম : ০৩:৩৬:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার আড়ুয়াকান্দির সাকিব হত্যার রহস্য উদ্ঘটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় কিলার গ্রুপের সদস্য উদয়পুর গ্রামের আব্দুল গাফফার মোল্লার ছেলে মনির মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক হত্যার কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঝিনাইদহ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আখতারুজ্জামান জানান, তিন মাস আগে হাড়োয়াকান্দি গ্রাম থেকে একটি মোবাইল চুরি হয়। ওই মোবাইল চুরির দোষ দেওয়া হয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য মনির মোল্লার ওপর। গ্রামবাসী মনির মোল্লাকে খুঁজতে থাকে। মারধরের ভয়ে গা-ঢাকা দেয় সে। তিন মাস পরে সে ফিরে আসে গ্রামে। গ্রামে ফিরেই সাকিবকে হত্যার ছক কষে। গত শনিবার দুপুরে সাকিবকে প্রলোভন দেখিয়ে ডেকে নিয়ে যায় মনির মোল্লা। এরপর আড়ুয়াকান্দি গ্রামের একটি পাটখেতে নিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। হত্যার একদিন পর গত সোমবার শাকিবের লাশ অজ্ঞাত হিসেবে উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার একদিন পর নানা ওসমান লস্কার সাকিবের লাশ শনাক্ত করে। মোটিভ ও ক্লুলেস অবস্থায় পুলিশ হত্যা মামলাটি আমলে নিয়ে ঘাতকের সন্ধানে মাঠে নামে। অবশেষে শাকিব হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করতে সমর্থ হয়। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও অনেকেই জড়িত থাকতে পারে।