ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহের গান্না বাজারে দুই দিনব্যাপী ফুল মেলা শুরু

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:১৭:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩
  • / ৩২ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ফুল ব্যবসার সম্প্রসারণ ও ইকোলজিক্যাল ফার্মিংয়ের লক্ষ্যে ঝিনাইদহে দুই দিনব্যাপী ফুল মেলা শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার গান্না সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) সহযোগিতায় সাসটেইনেবল এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্টের আওতায় রুরাল রিকন্ট্রাশন ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এ মেলার উদ্বোধন করা হয়। আরআরএফএ’র নির্বাহী পরিচালক ফিলিপ বিশ^াসর সভাপতিত্বে মেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আজগর আলী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুল হাসান মাসুম, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূর-এ নবী, কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিবুল হাসান, কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহবুব আলম রনি, আলহাজ্ব মসিউর রহমান ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা শাহিদ, আরআরএফএ’র পরিচালক অরুন কুমার বিশ^াস, মাগুরা জোনের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, আরআরএফএ’র এসইপি প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. অসিত বরণ মন্ডল, কামাল হাট ফুলচাষি সমিতির সভাপতি গিয়াসউদ্দীন, বেলেডাঙ্গা ফুলচাষি সমিতির সভাপতি ফজলু মিয়া, ফুলচাষি সাজেদা,শরিফুল ইসলাম, আদম আলী ও মারুফ বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে ফুলচাষে বিশেষ অবদানের জন্য ফুলঘরের প্রতিষ্ঠাতা ও ফুলচাষি জমির উদ্দীনসহ সাতটি প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের মধ্যে বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার বিতর করা হয়। অনুষ্ঠানে ফুল চাষে রুরাল রিকনস্ট্রাশন ফাউন্ডেশনের (আরআরএফ) কার্যক্রমকে প্রশংসা করে প্রতিষ্ঠানটির ফুলচাষিদের প্রতি বিশেষ সহযোগিতা চলমান রাখার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানান।
গান্না বাজার ফুলচাষি সমিতির সভাপতি জমির উদ্দীন বলেন, সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি ফুল চাষিদের প্রতি সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে গান্না বাজারের ফুল সারা দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখা সম্ভব হতো। চেয়ারম্যান আতিককুল হাসান মাসুম বলেন, ‘আমার এলাকার ফুল সারা দেশে খুবই বিখ্যাত। সহযোগিতা পেলে এই ফুলের মাধ্যমে দেশের নাম বিদেশে ছড়িয়ে পড়বে।’ মেলায় গাধা, রজনিগন্ধা, জারবেরা ও লিলিয়ামসহ নানা প্রকার ফুলের প্রদর্শনী করা হচ্ছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ঝিনাইদহের গান্না বাজারে দুই দিনব্যাপী ফুল মেলা শুরু

আপলোড টাইম : ১২:১৭:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:
আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে ফুল ব্যবসার সম্প্রসারণ ও ইকোলজিক্যাল ফার্মিংয়ের লক্ষ্যে ঝিনাইদহে দুই দিনব্যাপী ফুল মেলা শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার গান্না সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) সহযোগিতায় সাসটেইনেবল এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্টের আওতায় রুরাল রিকন্ট্রাশন ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এ মেলার উদ্বোধন করা হয়। আরআরএফএ’র নির্বাহী পরিচালক ফিলিপ বিশ^াসর সভাপতিত্বে মেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আজগর আলী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিকুল হাসান মাসুম, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূর-এ নবী, কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিবুল হাসান, কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহবুব আলম রনি, আলহাজ্ব মসিউর রহমান ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা শাহিদ, আরআরএফএ’র পরিচালক অরুন কুমার বিশ^াস, মাগুরা জোনের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, আরআরএফএ’র এসইপি প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. অসিত বরণ মন্ডল, কামাল হাট ফুলচাষি সমিতির সভাপতি গিয়াসউদ্দীন, বেলেডাঙ্গা ফুলচাষি সমিতির সভাপতি ফজলু মিয়া, ফুলচাষি সাজেদা,শরিফুল ইসলাম, আদম আলী ও মারুফ বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে ফুলচাষে বিশেষ অবদানের জন্য ফুলঘরের প্রতিষ্ঠাতা ও ফুলচাষি জমির উদ্দীনসহ সাতটি প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের মধ্যে বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার বিতর করা হয়। অনুষ্ঠানে ফুল চাষে রুরাল রিকনস্ট্রাশন ফাউন্ডেশনের (আরআরএফ) কার্যক্রমকে প্রশংসা করে প্রতিষ্ঠানটির ফুলচাষিদের প্রতি বিশেষ সহযোগিতা চলমান রাখার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানান।
গান্না বাজার ফুলচাষি সমিতির সভাপতি জমির উদ্দীন বলেন, সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি ফুল চাষিদের প্রতি সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে গান্না বাজারের ফুল সারা দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানির মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখা সম্ভব হতো। চেয়ারম্যান আতিককুল হাসান মাসুম বলেন, ‘আমার এলাকার ফুল সারা দেশে খুবই বিখ্যাত। সহযোগিতা পেলে এই ফুলের মাধ্যমে দেশের নাম বিদেশে ছড়িয়ে পড়বে।’ মেলায় গাধা, রজনিগন্ধা, জারবেরা ও লিলিয়ামসহ নানা প্রকার ফুলের প্রদর্শনী করা হচ্ছে।