ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কর্মচারী না হয়েও ৯ বছর ধরে সরকারি বাসা দখল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩২:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
  • / ২৯ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
কালীগঞ্জের বহুল আলোচিত মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দিকে উপজেলা পরিষদের সরকারি বাসা ছাড়ার নোটিশ দিয়েছেন ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম। গত ৯ মে জেলা প্রশাসক তাঁর দপ্তরের ৩৩৭ নম্বর স্মারকে এই চিঠি দেন। চিঠিতে আগামী এক মাসের মধ্যে এই দম্পত্তিকে বাসা খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাসা না ছাড়লে উপজেলা পরিষদের বাসা বরাদ্দের নীতিমালা লঙ্ঘনের দায়ে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের হুশিয়ারী দেওয়া হয়েছে।

জেলা প্রশাসকের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক কামরুজ্জামানকে ২০১৫ সালে ‘নিরালা’ বাসাটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। বাসাটিতে তিনি বসবাস না করে মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দিকে বসবাসের সুযোগ করে দেন। চিঠিতে বলা হয়- মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দি উপজেলা পরিষদের কোনো কর্মচারী নয়, ফলে উপজেলা পরিষদের বাসা বরাদ্দের নীতিমালা মোতাবেক তাঁদের অনুকূলে বাসা বরাদ্দ প্রদান আইন বহির্ভূত। চিঠিতে আগামী এক মাসের মধ্যে বাসা খালি করার জন্য বলা হয়েছে। না করলে সরকারি আইন মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলাম তাঁর চিঠিতে উল্লেখ করেন।

এদিকে, সরকারি কর্মচারী না হয়েও ২০১৫ সাল থেকে মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দি ‘নিরালা’ বাসাটি কীভাবে দখল করে বসবাস করছেন, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

কর্মচারী না হয়েও ৯ বছর ধরে সরকারি বাসা দখল

আপলোড টাইম : ১০:৩২:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:
কালীগঞ্জের বহুল আলোচিত মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দিকে উপজেলা পরিষদের সরকারি বাসা ছাড়ার নোটিশ দিয়েছেন ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম। গত ৯ মে জেলা প্রশাসক তাঁর দপ্তরের ৩৩৭ নম্বর স্মারকে এই চিঠি দেন। চিঠিতে আগামী এক মাসের মধ্যে এই দম্পত্তিকে বাসা খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাসা না ছাড়লে উপজেলা পরিষদের বাসা বরাদ্দের নীতিমালা লঙ্ঘনের দায়ে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের হুশিয়ারী দেওয়া হয়েছে।

জেলা প্রশাসকের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক কামরুজ্জামানকে ২০১৫ সালে ‘নিরালা’ বাসাটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। বাসাটিতে তিনি বসবাস না করে মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দিকে বসবাসের সুযোগ করে দেন। চিঠিতে বলা হয়- মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দি উপজেলা পরিষদের কোনো কর্মচারী নয়, ফলে উপজেলা পরিষদের বাসা বরাদ্দের নীতিমালা মোতাবেক তাঁদের অনুকূলে বাসা বরাদ্দ প্রদান আইন বহির্ভূত। চিঠিতে আগামী এক মাসের মধ্যে বাসা খালি করার জন্য বলা হয়েছে। না করলে সরকারি আইন মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, জেলা প্রশাসক এস এম রফিকুল ইসলাম তাঁর চিঠিতে উল্লেখ করেন।

এদিকে, সরকারি কর্মচারী না হয়েও ২০১৫ সাল থেকে মিতা বিশ^াস ও তাঁর স্বামী সুব্রত নন্দি ‘নিরালা’ বাসাটি কীভাবে দখল করে বসবাস করছেন, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে।