ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের টাকা আত্মসাতের তদন্ত শুরু

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৩২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • / ২৭ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সাবেক প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে ২০১৯-২০ অর্থবছরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের মধ্যে অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণের বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে উপজেলা প্রশাসন বিষয়টি আমলে নিয়ে কমিটি করে তদন্ত শুরু করেছে। তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কালীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফারুক আহমেদকে। গত রোববার ২৩/৬১ স্মারক নম্বরে এ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। পত্রে আগামী ১০ মে দুপুর ১২টায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সাবেক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সেলিনা আক্তার বানু, সাবেক সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মনোয়ার হোসেন রঞ্জু এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উচ্চমান সহকারী কাম হিসাব রক্ষক মেহেদী সোহরাব হোসাইনকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, কালীগঞ্জ প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের জন্য সরকারিভাবে ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা বরাদ্দ আসে। কিন্তু সাবেক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিনা আক্তার বানু বরাদ্দের টাকা প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য ব্যয় না করে ভুয়া রেজিস্টার করে বিল ভাউচার বানিয়ে তা আত্মসাৎ করেন। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে সেটি আমলে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে উপজেলা প্রশাসন।
কালীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দেশনায় কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইসরাত জাহান স্যার এই বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আমকে দায়িত্ব দিয়েছেন।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

কালীগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের টাকা আত্মসাতের তদন্ত শুরু

আপলোড টাইম : ০৪:৩২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার সাবেক প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে ২০১৯-২০ অর্থবছরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের মধ্যে অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণের বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে উপজেলা প্রশাসন বিষয়টি আমলে নিয়ে কমিটি করে তদন্ত শুরু করেছে। তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কালীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফারুক আহমেদকে। গত রোববার ২৩/৬১ স্মারক নম্বরে এ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। পত্রে আগামী ১০ মে দুপুর ১২টায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সাবেক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সেলিনা আক্তার বানু, সাবেক সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মনোয়ার হোসেন রঞ্জু এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উচ্চমান সহকারী কাম হিসাব রক্ষক মেহেদী সোহরাব হোসাইনকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, কালীগঞ্জ প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের জন্য সরকারিভাবে ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা বরাদ্দ আসে। কিন্তু সাবেক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সেলিনা আক্তার বানু বরাদ্দের টাকা প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য ব্যয় না করে ভুয়া রেজিস্টার করে বিল ভাউচার বানিয়ে তা আত্মসাৎ করেন। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে সেটি আমলে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে উপজেলা প্রশাসন।
কালীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দেশনায় কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইসরাত জাহান স্যার এই বিষয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য আমকে দায়িত্ব দিয়েছেন।’