ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হরিণাকুণ্ডুতে বলাৎকারের পর শিশু হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৪০:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১৬ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার কাপাশহাটিয়া গ্রামে ৭ বছরের শিশু আসাদকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে আসাদুল ইসলামকে (৩৫) ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে ঝিনাইদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক আব্দুল মতিন এ রায় দেন। আসাদুল কাপাশহাটিয়া গ্রামের আরিফুল হকের ছেলে।

রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী পিপি অজিত কুমার বিশ^াস জানান, ২০১৩ সালের ১২ জুলাই কাপাশহাটিয়া গ্রামের দুলাল হোসেনের ছেলে আসাদ বাড়ির পাশের বাগানে খেলা করছিল। এরপর আর সে বাড়িতে ফেরেনি। ৬ দিন পর গ্রামের পাটখেত থেকে তার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার মা আরজিনা খাতুন বাদী হয়ে পরেরদিন ৫ জনকে সন্দেহজনক আসামি করে হরিণাকুণ্ডু থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত করে আসাদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি আদালতে শিশুকে শ^াসরোধ করে হত্যার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিরব হোসেন ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি আসাদুলের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। বাদ দেওয়া হয় সন্দেহজনক আসামিদের। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত আসাদুলের মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

হরিণাকুণ্ডুতে বলাৎকারের পর শিশু হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি

আপলোড টাইম : ১২:৪০:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার কাপাশহাটিয়া গ্রামে ৭ বছরের শিশু আসাদকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে আসাদুল ইসলামকে (৩৫) ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে ঝিনাইদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক আব্দুল মতিন এ রায় দেন। আসাদুল কাপাশহাটিয়া গ্রামের আরিফুল হকের ছেলে।

রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী পিপি অজিত কুমার বিশ^াস জানান, ২০১৩ সালের ১২ জুলাই কাপাশহাটিয়া গ্রামের দুলাল হোসেনের ছেলে আসাদ বাড়ির পাশের বাগানে খেলা করছিল। এরপর আর সে বাড়িতে ফেরেনি। ৬ দিন পর গ্রামের পাটখেত থেকে তার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার মা আরজিনা খাতুন বাদী হয়ে পরেরদিন ৫ জনকে সন্দেহজনক আসামি করে হরিণাকুণ্ডু থানায় একটি মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত করে আসাদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি আদালতে শিশুকে শ^াসরোধ করে হত্যার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিরব হোসেন ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি আসাদুলের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। বাদ দেওয়া হয় সন্দেহজনক আসামিদের। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত আসাদুলের মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন