ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মনোহরপুরে ভোট নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:০৬:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউিপ) নির্বাচনে সাধারণ সদস্য প্রার্থী আব্দুর রশিদ ও বাবলুর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে ভোট চাওয়া নিয়ে সাধারণ সদস্য প্রার্থী আব্দুর রশিদ ও বাবলু কর্মী সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন তাকবির হোসেন (৬০), তাঁর ছেলে সাঙ্গীর আলম (৩০) ও এজের মণ্ডলের ছেলে লাল মিয়া (৫৫)। আহতারা বাবলুর কর্মী বলে জানা গেছে।

সূত্রে জানা যায়, বাবলুর কর্মী-সমর্থকেরা গত রাতে ভোট চাওয়ার জন্য আব্দুর রশিদের এলাকায় যায়। এ সময় আব্দুর রশিদের কর্মীরা তাদের ফিরে যেতে বলে। এরই মধ্যে বাবলুর কর্মীরা আব্দুর রশিদের এক কর্মীকে থাপ্পর মারে। এসময় আব্দুর রশিদের লোকজন সংগঠিত হলে তারা ফিরে যান। পরে বাবলুর লোকজন সংগঠিত হয়ে আব্দুর রশিদের এলাকায় হামলা চালায়। এতে তাদেরই তিনজন কর্মী আহত হয়। রাতেই আহতদেরকে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

রিয়াদ নামের স্থানীয় এক যুবক বলেন, ‘সবাই আওয়ামী লীগ করে। তবে বাবলুর লোকজন একটু বদমাইস। তারা আমাদের বাড়িতে হামলা করেছে। পুলিশের সামনে দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে। পুলিশ ছিল সেখানে।’ এ ঘটনায় কোনো মামলা করেছেন কী জানতে চাইলে রিয়াদ বলেন কোনো সিস্টেম খুজে পাচ্ছি না। কিন্তু মামলা করা হবে।’

এ বিষয়ে জানতে জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল খালেকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি কল রিসিভ করেননি। উল্লেখ্য, প্রচারে বাঁধাকে কেন্দ্র করে আব্দুর রশিদ ও বাবলুর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে পূর্ব বিরোধ ছিলো।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

মনোহরপুরে ভোট নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩

আপলোড টাইম : ০৪:০৬:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদন:
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউিপ) নির্বাচনে সাধারণ সদস্য প্রার্থী আব্দুর রশিদ ও বাবলুর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে ভোট চাওয়া নিয়ে সাধারণ সদস্য প্রার্থী আব্দুর রশিদ ও বাবলু কর্মী সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন তাকবির হোসেন (৬০), তাঁর ছেলে সাঙ্গীর আলম (৩০) ও এজের মণ্ডলের ছেলে লাল মিয়া (৫৫)। আহতারা বাবলুর কর্মী বলে জানা গেছে।

সূত্রে জানা যায়, বাবলুর কর্মী-সমর্থকেরা গত রাতে ভোট চাওয়ার জন্য আব্দুর রশিদের এলাকায় যায়। এ সময় আব্দুর রশিদের কর্মীরা তাদের ফিরে যেতে বলে। এরই মধ্যে বাবলুর কর্মীরা আব্দুর রশিদের এক কর্মীকে থাপ্পর মারে। এসময় আব্দুর রশিদের লোকজন সংগঠিত হলে তারা ফিরে যান। পরে বাবলুর লোকজন সংগঠিত হয়ে আব্দুর রশিদের এলাকায় হামলা চালায়। এতে তাদেরই তিনজন কর্মী আহত হয়। রাতেই আহতদেরকে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

রিয়াদ নামের স্থানীয় এক যুবক বলেন, ‘সবাই আওয়ামী লীগ করে। তবে বাবলুর লোকজন একটু বদমাইস। তারা আমাদের বাড়িতে হামলা করেছে। পুলিশের সামনে দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করেছে। পুলিশ ছিল সেখানে।’ এ ঘটনায় কোনো মামলা করেছেন কী জানতে চাইলে রিয়াদ বলেন কোনো সিস্টেম খুজে পাচ্ছি না। কিন্তু মামলা করা হবে।’

এ বিষয়ে জানতে জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল খালেকের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি কল রিসিভ করেননি। উল্লেখ্য, প্রচারে বাঁধাকে কেন্দ্র করে আব্দুর রশিদ ও বাবলুর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে পূর্ব বিরোধ ছিলো।