ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনলাইনে বদলে যাচ্ছে ঝিনাইদহ বিআরটিএ’র সেবা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:৫১:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ২৬ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
অনলাইন হওয়ায় বদলে যেতে শুরু করেছে ঝিনাইদহ বিআরটিএ’র কার্যক্রম। প্রযুক্তিগত এই প্রক্রিয়ায় দালালদের উৎপাতও কমে আসছে অফিসটিতে। তাছাড়া লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া কার্যক্রম কোম্পানিকে পরিবর্তন হওয়ায় পুরানো লার্নারকারীদের আবার নতুন করে লার্নার করতে হচ্ছে। হারিয়ে গেছে বিআরটিএ’র পুরোনো ডাটা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরে ঝিনাইদহ বিআরটিএ অফিসে সেবা গ্রহীতারা ভোগান্তির শিকার হলেও সাম্প্রতিকালে কার্যক্রম অনলাইন হওয়ায় দালালের খপ্পর থেকে রেহাই পেয়েছে সেবা গ্রহীতারা। হাসিবুর রহমান পাপ্পু নামের এক সেবা গ্রহীতা জানান, তার ট্রাকের ফিটনেস নবায়ন করতে এসে স্বল্প সময়ে ঝামেলা মুক্তভাবে নিজের কাজটি করতে পেরেছেন তিনি। তবে সরকারি ফি বৃদ্ধির কারণে একটু হতাশ হয়েছি। অপরএক সেবা গ্রহীতা নাজমুল হোসেন জানান, আমি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র করতে এসে দ্রুত সময়ের মধ্যে তা করতে পেরেছি।
ঝিনাইদহ বিআরটিএ’র সার্কেলের সহকারী পরিচালক আতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমি ২০২১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর এখানে যোগদান করি। যোগদানের পর থেকেই আমি আমার সাধ্যমত বিআরটিএ’র সেবাকে জনগণের দৌড়গোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিদিন তিন থেকে চারশ মানুষ সেবা নিচ্ছে। লোকবল সংকটের কারণে অনেক সময় সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয়। কোন মানুষ সেবা নিতে এসে যেন বিআরটিএ অফিসে দালালের খপ্পরে না পড়েন সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। কারো কোন সমস্যা হলেই তা সমাধানের চেষ্টাও করা হচ্ছে। আতিয়ার রহমান আরও বলেন, প্রতিমাসে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য দশটি বোর্ড বসে। সেই বোর্ডে দেড়শ থেকে দুইশত মানুষ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। তাদের দিনের দিন পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়ে ফিঙ্গারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

অনলাইনে বদলে যাচ্ছে ঝিনাইদহ বিআরটিএ’র সেবা

আপলোড টাইম : ০৭:৫১:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩

ঝিনাইদহ অফিস:
অনলাইন হওয়ায় বদলে যেতে শুরু করেছে ঝিনাইদহ বিআরটিএ’র কার্যক্রম। প্রযুক্তিগত এই প্রক্রিয়ায় দালালদের উৎপাতও কমে আসছে অফিসটিতে। তাছাড়া লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া কার্যক্রম কোম্পানিকে পরিবর্তন হওয়ায় পুরানো লার্নারকারীদের আবার নতুন করে লার্নার করতে হচ্ছে। হারিয়ে গেছে বিআরটিএ’র পুরোনো ডাটা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরে ঝিনাইদহ বিআরটিএ অফিসে সেবা গ্রহীতারা ভোগান্তির শিকার হলেও সাম্প্রতিকালে কার্যক্রম অনলাইন হওয়ায় দালালের খপ্পর থেকে রেহাই পেয়েছে সেবা গ্রহীতারা। হাসিবুর রহমান পাপ্পু নামের এক সেবা গ্রহীতা জানান, তার ট্রাকের ফিটনেস নবায়ন করতে এসে স্বল্প সময়ে ঝামেলা মুক্তভাবে নিজের কাজটি করতে পেরেছেন তিনি। তবে সরকারি ফি বৃদ্ধির কারণে একটু হতাশ হয়েছি। অপরএক সেবা গ্রহীতা নাজমুল হোসেন জানান, আমি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র করতে এসে দ্রুত সময়ের মধ্যে তা করতে পেরেছি।
ঝিনাইদহ বিআরটিএ’র সার্কেলের সহকারী পরিচালক আতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমি ২০২১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর এখানে যোগদান করি। যোগদানের পর থেকেই আমি আমার সাধ্যমত বিআরটিএ’র সেবাকে জনগণের দৌড়গোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিদিন তিন থেকে চারশ মানুষ সেবা নিচ্ছে। লোকবল সংকটের কারণে অনেক সময় সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয়। কোন মানুষ সেবা নিতে এসে যেন বিআরটিএ অফিসে দালালের খপ্পরে না পড়েন সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। কারো কোন সমস্যা হলেই তা সমাধানের চেষ্টাও করা হচ্ছে। আতিয়ার রহমান আরও বলেন, প্রতিমাসে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য দশটি বোর্ড বসে। সেই বোর্ডে দেড়শ থেকে দুইশত মানুষ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। তাদের দিনের দিন পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়ে ফিঙ্গারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’