ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাংনীর আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মালিক কারাগারে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০১:০৪:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২
  • / ৬১ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
মেহেরপুরের গাংনীর আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মালিক রাশিদুল ইসলামকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ বিচারক এস এম শরিয়তুল্লাহ রাশিদুল ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ আগস্ট জেলা বিশুদ্ধ খাদ্য অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে মেহেরপুরের সদর উপজেলার মদনা গ্রামের নাসির ফল ভাণ্ডারে মেয়াদ ও মূল্যতালিকাবিহীন দই ও রসগোল্লা মিষ্টি উদ্বার করা হয়। এসময় নাসির ফল ভাণ্ডারের স্বত্ত্বাধিকারী নাসির উদ্দিন খাদ্য অধিদপ্তরকে জানায় যে ওই সকল মিষ্টি জাতীয় পণ্য গাংনী উপজেলা শহরের আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডার থেকে গাড়িযোগে দোকানে দোকানে পৌছে দেওয়া হয়। পরে খাদ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের স্বত্তাধিকারী রাশিদুল ইসলামকে মেয়াদ ও মূল্যতালিকা প্রদান না করার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছিল। পরে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে আর কোনো পণ্য মূল্য ও মেয়াদ ছাড়া তিনি প্রস্তুত করবেন না। এরপরেও জেলার কয়েকটি দোকানে আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মেয়াদবিহীন পণ্য পাওয়া যায়। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের মামলা করা হয়। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাড এ কে এম সফিকুল আলম, সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন পল্লভ ভট্টাচার্য।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

গাংনীর আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মালিক কারাগারে

আপলোড টাইম : ০১:০৪:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন:
মেহেরপুরের গাংনীর আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মালিক রাশিদুল ইসলামকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ বিচারক এস এম শরিয়তুল্লাহ রাশিদুল ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ আগস্ট জেলা বিশুদ্ধ খাদ্য অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে মেহেরপুরের সদর উপজেলার মদনা গ্রামের নাসির ফল ভাণ্ডারে মেয়াদ ও মূল্যতালিকাবিহীন দই ও রসগোল্লা মিষ্টি উদ্বার করা হয়। এসময় নাসির ফল ভাণ্ডারের স্বত্ত্বাধিকারী নাসির উদ্দিন খাদ্য অধিদপ্তরকে জানায় যে ওই সকল মিষ্টি জাতীয় পণ্য গাংনী উপজেলা শহরের আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডার থেকে গাড়িযোগে দোকানে দোকানে পৌছে দেওয়া হয়। পরে খাদ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের স্বত্তাধিকারী রাশিদুল ইসলামকে মেয়াদ ও মূল্যতালিকা প্রদান না করার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছিল। পরে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে আর কোনো পণ্য মূল্য ও মেয়াদ ছাড়া তিনি প্রস্তুত করবেন না। এরপরেও জেলার কয়েকটি দোকানে আমিন মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের মেয়াদবিহীন পণ্য পাওয়া যায়। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের মামলা করা হয়। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাড এ কে এম সফিকুল আলম, সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন পল্লভ ভট্টাচার্য।