ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাংনীর গোপালনগরের সরকারি বিল ও কৃষকের ফসল রক্ষায় মানববন্ধন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৩০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৭ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন: মেহেরপুরের গাংনীর গোপালনগরের সরকারি চাতরের বিল দখলমুক্ত ও কৃষি জমির ফসল রক্ষার্থে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করেছে চার গ্রামের লোকজন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে গোপালনগর গ্রামের সড়কে বিলের পাশে প্রতিবাদী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গোপালনগর, হাড়িয়াদহ, ঝোড়পাড়া ও শিমুলতলা গ্রামের অন্তত ৫ শতাধিক কৃষক এ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রতিবাদী দাবি উত্থাপন করেন। মানববন্ধন শেষে চাতর বিল নিয়ে বক্তব্য দেন গোপালনগর গ্রামের আব্দুর রহমান ও রবগুল হোসেন।

মানববন্ধনে বক্তারা জানান, বিলটি এসএ এবং সিএস রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত থাকলে রায়পুর গ্রামের আকমল, আবুল কাশেম ও আব্দুর রহমানসহ প্রভাবশালী কয়েকজন কৌশলে আরএস রেকর্ডভুক্ত করে নিজের নামে নথিভুক্ত করেন। ওই জমিতে তারা অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। ফলে মাঠের ফসলহানী হয়। গেল কয়েকদিনের বৃষ্টিতে ফসল ডুবে গেছে। বক্তারা জানান, এলাকার ফসীি জমির ভারসাম্য রক্ষায় একমাত্র বিল হচ্ছে চাতরের বিল। দেশীয় মাছের উৎস এবং বিভিন্ন কৃষিকাজের জন্য এলাকার মানুষের একমাত্র অবলম্বন এই বিল। তাই সরকারি জমি দখলমুক্ত এবং এলাকার কৃষকের শতশত বিঘা জমির ফসল রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান এলাকার কৃষকরা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

গাংনীর গোপালনগরের সরকারি বিল ও কৃষকের ফসল রক্ষায় মানববন্ধন

আপলোড টাইম : ০৮:৩০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন: মেহেরপুরের গাংনীর গোপালনগরের সরকারি চাতরের বিল দখলমুক্ত ও কৃষি জমির ফসল রক্ষার্থে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করেছে চার গ্রামের লোকজন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে গোপালনগর গ্রামের সড়কে বিলের পাশে প্রতিবাদী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গোপালনগর, হাড়িয়াদহ, ঝোড়পাড়া ও শিমুলতলা গ্রামের অন্তত ৫ শতাধিক কৃষক এ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রতিবাদী দাবি উত্থাপন করেন। মানববন্ধন শেষে চাতর বিল নিয়ে বক্তব্য দেন গোপালনগর গ্রামের আব্দুর রহমান ও রবগুল হোসেন।

মানববন্ধনে বক্তারা জানান, বিলটি এসএ এবং সিএস রেকর্ডে অন্তর্ভুক্ত থাকলে রায়পুর গ্রামের আকমল, আবুল কাশেম ও আব্দুর রহমানসহ প্রভাবশালী কয়েকজন কৌশলে আরএস রেকর্ডভুক্ত করে নিজের নামে নথিভুক্ত করেন। ওই জমিতে তারা অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। ফলে মাঠের ফসলহানী হয়। গেল কয়েকদিনের বৃষ্টিতে ফসল ডুবে গেছে। বক্তারা জানান, এলাকার ফসীি জমির ভারসাম্য রক্ষায় একমাত্র বিল হচ্ছে চাতরের বিল। দেশীয় মাছের উৎস এবং বিভিন্ন কৃষিকাজের জন্য এলাকার মানুষের একমাত্র অবলম্বন এই বিল। তাই সরকারি জমি দখলমুক্ত এবং এলাকার কৃষকের শতশত বিঘা জমির ফসল রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান এলাকার কৃষকরা।