ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শোক দিবসের খাবার নিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৬জন আহত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৩৪:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ অগাস্ট ২০২২
  • / ২২ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রাখালগাছি ইউনিয়নে শোক দিবসের খাবার নিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের মারামারির ঘটনায় অন্তত ৬জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় রাখালগাছি ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের কালীগঞ্জ ও যশোর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ও এলাকাবাসি জানায়, ১৫আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাখালগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে খাবার বিতরণ চলছিল। এসময় নরদহি গ্রামের ইরাদ হোসেন খাবার বিতরণ শুরু করলে দরবেশ আলী নামে এক আওয়ামী লীগ নেতা খাবারের হাড়ি নিয়ে চলে যেতে চান। এ নিয়ে ইরাদ হোসেন ও দরবেশ আলীর মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরুর এক পর্যায়ে রঘুনাথপুর এলাকার মিরাজ হোসেন ইরাদ হোসেনকে মারধর করেন। মারামারি ঠেকাতে গেলে ইরাদ আলীর চাচাতো ভাই টনিকেও মারধর করা হয়। পরে কয়েকজন যুবক মিরাজ হোসেনকে মারধর করেন।

ইরাদ হোসেন জানান, খিচুড়ি বিতরণ নিয়ে একটু ঝামেলা হয়েছিল। এর বেশি কিছু না। পরে বিষয়টি মিমাংসা হয়ে গেছে। টনি হোসেন জানান, চাচাতো ভাই ইরাদ হোসেনকে ঠেকাতে গিয়ে তিনি নিজেও মারধরের শিকার হয়েছেন। রঘুনাথপুর গ্রামের মিরাজ হোসেন তাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ করেন।

বিষয়টি নিয়ে রাখালগাছি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মন্টু জানান, শোক দিবসের খাবার বিতরণ নিয়ে একটু ঝামেলা হয়েছিল। পরে দু’পক্ষকে ডেকে মীমাংসা করে দিয়েছি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

শোক দিবসের খাবার নিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৬জন আহত

আপলোড টাইম : ০২:৩৪:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ অগাস্ট ২০২২

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার রাখালগাছি ইউনিয়নে শোক দিবসের খাবার নিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের মারামারির ঘটনায় অন্তত ৬জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় রাখালগাছি ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এই ঘটনা ঘটে। আহতদের কালীগঞ্জ ও যশোর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ও এলাকাবাসি জানায়, ১৫আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাখালগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে খাবার বিতরণ চলছিল। এসময় নরদহি গ্রামের ইরাদ হোসেন খাবার বিতরণ শুরু করলে দরবেশ আলী নামে এক আওয়ামী লীগ নেতা খাবারের হাড়ি নিয়ে চলে যেতে চান। এ নিয়ে ইরাদ হোসেন ও দরবেশ আলীর মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরুর এক পর্যায়ে রঘুনাথপুর এলাকার মিরাজ হোসেন ইরাদ হোসেনকে মারধর করেন। মারামারি ঠেকাতে গেলে ইরাদ আলীর চাচাতো ভাই টনিকেও মারধর করা হয়। পরে কয়েকজন যুবক মিরাজ হোসেনকে মারধর করেন।

ইরাদ হোসেন জানান, খিচুড়ি বিতরণ নিয়ে একটু ঝামেলা হয়েছিল। এর বেশি কিছু না। পরে বিষয়টি মিমাংসা হয়ে গেছে। টনি হোসেন জানান, চাচাতো ভাই ইরাদ হোসেনকে ঠেকাতে গিয়ে তিনি নিজেও মারধরের শিকার হয়েছেন। রঘুনাথপুর গ্রামের মিরাজ হোসেন তাকে মারধর করেন বলে অভিযোগ করেন।

বিষয়টি নিয়ে রাখালগাছি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মন্টু জানান, শোক দিবসের খাবার বিতরণ নিয়ে একটু ঝামেলা হয়েছিল। পরে দু’পক্ষকে ডেকে মীমাংসা করে দিয়েছি।