ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে ফেনসিডিল রাখায় একজনের কারাদণ্ড

প্রতিবেদক, মেহেরপুর:
  • আপলোড টাইম : ০১:২৭:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরে ফেনসিডিল রাখার অপরাধে আরেফিন নামের এক ব্যক্তিকে ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ২ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইবুনাল ২য় আদালতের বিচারক রিপতি কুমার বিশ্বাস এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত আরেফিন মেহেরপুর সদর উপজেলা বুড়িপোতা গ্রামের আনসার আলীর ছেলে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর তৎকালীন মেহেরপুর ডিবির এএসআই রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বুড়িপোতা গ্রামে অভিযান চালান। ওই সময় ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ আরেফিনকে আটক করেন। ঘটনায় স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৪ এর ২৫ বি(২) ধারায় মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার জিআর কেস নম্বর ৭৯৭/১৪। স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল কেস নম্বর ১১৬/২০১৪। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

মামলায় মোট ১১ জন সাক্ষী তাঁদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। এতে আসামি দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ২ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। মামলার রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি কাজি শহীদ এবং আসামিপক্ষে খন্দকার আব্দুল মতিন কৌশলী ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

মেহেরপুরে ফেনসিডিল রাখায় একজনের কারাদণ্ড

আপলোড টাইম : ০১:২৭:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২১

মেহেরপুরে ফেনসিডিল রাখার অপরাধে আরেফিন নামের এক ব্যক্তিকে ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ২ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইবুনাল ২য় আদালতের বিচারক রিপতি কুমার বিশ্বাস এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত আরেফিন মেহেরপুর সদর উপজেলা বুড়িপোতা গ্রামের আনসার আলীর ছেলে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর তৎকালীন মেহেরপুর ডিবির এএসআই রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বুড়িপোতা গ্রামে অভিযান চালান। ওই সময় ১২ বোতল ফেনসিডিলসহ আরেফিনকে আটক করেন। ঘটনায় স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট ১৯৭৪ এর ২৫ বি(২) ধারায় মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার জিআর কেস নম্বর ৭৯৭/১৪। স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল কেস নম্বর ১১৬/২০১৪। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

মামলায় মোট ১১ জন সাক্ষী তাঁদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। এতে আসামি দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাঁকে ৩ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ২ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। মামলার রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত পিপি কাজি শহীদ এবং আসামিপক্ষে খন্দকার আব্দুল মতিন কৌশলী ছিলেন।