ইপেপার । আজ শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জন কৃতী শিক্ষার্থীর সংবর্ধনায় এসপি জাহিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপলোড টাইম : ০২:০৫:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২
  • / ২৪ বার পড়া হয়েছে

তোমাদের নিয়ে সত্যিই আমাদের খুব গর্ব হচ্ছে : দিলীপ কুমার আগরওয়ালা

চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকে ৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশ প্রাপ্ত ২৫ জন কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গার তিন তারকা মানের হোটেল সাহিদ প্যালেসে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে চুয়াডাঙ্গা ভলান্টিয়ার্স। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম জাহিদ। সকল ব্যস্ততা রেখে এই অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে সবার কাছে প্রশংসিত হোন। অনুষ্ঠানে এসপি জাহিদ প্রায় ৪৫ মিনিট বক্তব্য দেন। তিনি তার বক্তব্য শুরু করার আগেই ৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনের উদ্যোশে বলেন, ‘আমি পুলিশ সুপার হিসেবে নই, আমি তোমাদের বড় ভাই হিসেবে আজ কিছু পরামর্শ দিতে চাই। প্রধান অতিথি হিসেবে নীতি কথা শুনাতে চাই না। এসপি জাহিদের ৪৫ মিনিটের বক্তব্য গভীর মনোযোগ দিয়ে শোনেন উপস্থিত সকলে। এই বক্তব্য চলাকালীন কাউকে বিরক্ত হতেও দেখা যায়নি। বক্তব্যের মধ্যে এসপি জাহিদ নিজের ইউনিভার্সিটি-চাকরি জীবনের নানা গল্প ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনকে অনুপ্রাণিত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সবশেষে পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সংবর্ধনার মাধ্যমে অনুপ্রেরণা নিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে দেশ ও জনসাধারণের কল্যাণে তোমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। সকলকে দেশপ্রেমিক হতে হবে।’ তিনি আরোও বলেন, ‘দেশ সেরা কৃতিত্ব অর্জনের মধ্যদিয়ে সংবর্ধনা নেওয়া নতুন প্রজন্মরা আগামীতে চুয়াডাঙ্গা জেলাকে দেশের মধ্যে পরিচিত করে তুলবে বলে আমার বিশ্বাস।’
বাংলাদেশ জুয়োলার্স সমিতি (বাজুস)-এর সাধারণ সম্পাদক, এফবিসিসিআই-এর পরিচালক, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তারা দেবী ফাউন্ডেমনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান চুয়াডাঙ্গার কৃতী সন্তান বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা সিআইপি দুবাই থেকে ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠানে যুক্ত হোন। এসময় তিনি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, ‘এমন একটি আয়োজন করার জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ। আমি প্রতি বছর এমন আয়োজন আয়োজকদের কাছে আশা করছি। আমার জেলা চুয়াডাঙ্গা, যে জেলায় জন্মগ্রহণ করে আমি গর্বভোধ করি। আমার জেলা থেকে এবার ৪০তম বিসিএস-এ ২৫ জন বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে শুনে খুব গর্ব হচ্ছে। আমি চাই আগামী বিসিএসে ৫০ জনের বেশি এ জেলা থেকে সুপারিশপ্রাপ্ত হোক। এতে আমাদের গর্ব হবে এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা এগিয়ে যাবে।’ ৪০তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনের উদ্যোশে বাবু দিলীপ কুমার বলেন, ‘তোমরা আমার জেলার গর্ব। তাই তোমরা তোমাদের মা-বাবাকে ভালোবাসবা। এছাড়া নিজের কর্মস্থলে সততা ও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়ে চুয়াডাঙ্গার নাম উজ্জ্বল করবা। কারণ আমি মা-বাবাকে ভালোবেসে ও প্রচুর পরিশ্রম করে আজ এ পর্যন্ত এসেছি। তোমাদের নিয়ে সত্যিই আমাদের খুবই গর্ব হচ্ছে। তোমাদের যেকোনো প্রয়োজনে আমাকে নক করবা, আমি তোমাদের পাশে থাকবো।’
সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ ব্যবসায়ী সমিতির (বিডিচ্যাম) সাবেক সভাপতি, সাহিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব সাহিদুজ্জামান টরিক সিঙ্গাপুর থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হোন। এসময় তিনি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, আজকে আপনারা যারা বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন, তারাই একদিন অনেক বড় হবেন। আপনাদের হাতেই অনেক বড় বড় কাজ হবে। আপনারা উচ্চপর্যায়ে যাবেন একদিন। এই চুয়াডাঙ্গার ঋণ, পিতা-মাতার ঋণ, মাটির ঋণ তথা এই বাতাসের ঋণ যেন আপনারা পরিশোধ করতে পারেন। সেই মানসিকতা নিয়ে আপনারা আপনাদের কর্মজীবনে প্রবেশ করবেন। ট্রেনের ইঞ্জিন কিন্তু একটাই থাকে। আজকে আপনারা বসে শপথ নেন, আপনারা আপনাদের পরিবারের ইঞ্জিন হবেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. একে এম সাইফুর রশিদ, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সভাপতি নাজমুল হক স্বপন, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সহসভাপতি ডা. ফকির মোহাম্মদ, এম আর লজিস্টিক বিডি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল নোমান, চুয়াডাঙ্গা ভলান্টিয়ার্সের প্রধান সমম্বয়ক আসলাম হোসেন প্রমুখ।
বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, নজরুল ইসলাম, স্নিগ্ধ জ্যোতি আহমেদ, আল ইমরান, তারিক হাসান। পরে অনুষ্ঠানের অতিথিরা বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন। এসময় ৪০তম বিসিএস ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত ২৫জন ও তাঁদের অভিভাবক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ৪০ বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনেকের মা-বাবা ও স্ত্রী তাঁদের বক্তব্যে তুলে ধরলে অনুষ্ঠানে আবেগঘণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সবাই এসময় করতালি দিয়ে তাদের সাধুবাদ জানান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জন কৃতী শিক্ষার্থীর সংবর্ধনায় এসপি জাহিদ

আপলোড টাইম : ০২:০৫:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২

তোমাদের নিয়ে সত্যিই আমাদের খুব গর্ব হচ্ছে : দিলীপ কুমার আগরওয়ালা

চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকে ৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশ প্রাপ্ত ২৫ জন কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গার তিন তারকা মানের হোটেল সাহিদ প্যালেসে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে চুয়াডাঙ্গা ভলান্টিয়ার্স। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম জাহিদ। সকল ব্যস্ততা রেখে এই অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে সবার কাছে প্রশংসিত হোন। অনুষ্ঠানে এসপি জাহিদ প্রায় ৪৫ মিনিট বক্তব্য দেন। তিনি তার বক্তব্য শুরু করার আগেই ৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনের উদ্যোশে বলেন, ‘আমি পুলিশ সুপার হিসেবে নই, আমি তোমাদের বড় ভাই হিসেবে আজ কিছু পরামর্শ দিতে চাই। প্রধান অতিথি হিসেবে নীতি কথা শুনাতে চাই না। এসপি জাহিদের ৪৫ মিনিটের বক্তব্য গভীর মনোযোগ দিয়ে শোনেন উপস্থিত সকলে। এই বক্তব্য চলাকালীন কাউকে বিরক্ত হতেও দেখা যায়নি। বক্তব্যের মধ্যে এসপি জাহিদ নিজের ইউনিভার্সিটি-চাকরি জীবনের নানা গল্প ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরে ৪০ তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনকে অনুপ্রাণিত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সবশেষে পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সংবর্ধনার মাধ্যমে অনুপ্রেরণা নিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে দেশ ও জনসাধারণের কল্যাণে তোমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। সকলকে দেশপ্রেমিক হতে হবে।’ তিনি আরোও বলেন, ‘দেশ সেরা কৃতিত্ব অর্জনের মধ্যদিয়ে সংবর্ধনা নেওয়া নতুন প্রজন্মরা আগামীতে চুয়াডাঙ্গা জেলাকে দেশের মধ্যে পরিচিত করে তুলবে বলে আমার বিশ্বাস।’
বাংলাদেশ জুয়োলার্স সমিতি (বাজুস)-এর সাধারণ সম্পাদক, এফবিসিসিআই-এর পরিচালক, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তারা দেবী ফাউন্ডেমনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান চুয়াডাঙ্গার কৃতী সন্তান বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা সিআইপি দুবাই থেকে ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠানে যুক্ত হোন। এসময় তিনি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, ‘এমন একটি আয়োজন করার জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ। আমি প্রতি বছর এমন আয়োজন আয়োজকদের কাছে আশা করছি। আমার জেলা চুয়াডাঙ্গা, যে জেলায় জন্মগ্রহণ করে আমি গর্বভোধ করি। আমার জেলা থেকে এবার ৪০তম বিসিএস-এ ২৫ জন বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে শুনে খুব গর্ব হচ্ছে। আমি চাই আগামী বিসিএসে ৫০ জনের বেশি এ জেলা থেকে সুপারিশপ্রাপ্ত হোক। এতে আমাদের গর্ব হবে এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা এগিয়ে যাবে।’ ৪০তম বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনের উদ্যোশে বাবু দিলীপ কুমার বলেন, ‘তোমরা আমার জেলার গর্ব। তাই তোমরা তোমাদের মা-বাবাকে ভালোবাসবা। এছাড়া নিজের কর্মস্থলে সততা ও বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়ে চুয়াডাঙ্গার নাম উজ্জ্বল করবা। কারণ আমি মা-বাবাকে ভালোবেসে ও প্রচুর পরিশ্রম করে আজ এ পর্যন্ত এসেছি। তোমাদের নিয়ে সত্যিই আমাদের খুবই গর্ব হচ্ছে। তোমাদের যেকোনো প্রয়োজনে আমাকে নক করবা, আমি তোমাদের পাশে থাকবো।’
সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ ব্যবসায়ী সমিতির (বিডিচ্যাম) সাবেক সভাপতি, সাহিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব সাহিদুজ্জামান টরিক সিঙ্গাপুর থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হোন। এসময় তিনি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, আজকে আপনারা যারা বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন, তারাই একদিন অনেক বড় হবেন। আপনাদের হাতেই অনেক বড় বড় কাজ হবে। আপনারা উচ্চপর্যায়ে যাবেন একদিন। এই চুয়াডাঙ্গার ঋণ, পিতা-মাতার ঋণ, মাটির ঋণ তথা এই বাতাসের ঋণ যেন আপনারা পরিশোধ করতে পারেন। সেই মানসিকতা নিয়ে আপনারা আপনাদের কর্মজীবনে প্রবেশ করবেন। ট্রেনের ইঞ্জিন কিন্তু একটাই থাকে। আজকে আপনারা বসে শপথ নেন, আপনারা আপনাদের পরিবারের ইঞ্জিন হবেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. একে এম সাইফুর রশিদ, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সভাপতি নাজমুল হক স্বপন, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সহসভাপতি ডা. ফকির মোহাম্মদ, এম আর লজিস্টিক বিডি লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল নোমান, চুয়াডাঙ্গা ভলান্টিয়ার্সের প্রধান সমম্বয়ক আসলাম হোসেন প্রমুখ।
বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন, নজরুল ইসলাম, স্নিগ্ধ জ্যোতি আহমেদ, আল ইমরান, তারিক হাসান। পরে অনুষ্ঠানের অতিথিরা বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত ২৫ জনকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন। এসময় ৪০তম বিসিএস ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত ২৫জন ও তাঁদের অভিভাবক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ৪০ বিসিএস-এ সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনেকের মা-বাবা ও স্ত্রী তাঁদের বক্তব্যে তুলে ধরলে অনুষ্ঠানে আবেগঘণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সবাই এসময় করতালি দিয়ে তাদের সাধুবাদ জানান।