হরতালের বিরুদ্ধে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা ও প্রতিবাদ সভায় জিপু চৌধুরী
প্রার্থী যেই হোক, নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে
- আপলোড টাইম : ১১:২০:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৩
- / ৪৪ বার পড়া হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বিএনপি-জামায়াতের ডাকা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের বিরুদ্ধে মোটরসাইকেল শোডাউন ও প্রতিবাদ সভা করেছে জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। গতকাল শনিবার বিকেলে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপুর নেতৃত্বে শহরে এ শোডাউন করা হয়। এর আগে তিনি ঢাকা থেকে চুয়াডাঙ্গায় এসে পৌঁছালে নেতা-কর্মীরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। পরে তা শোডাউনে রূপ নেয়।
এরপর শহরের শহীদ হাসান চত্বরে পৌঁছে বিএনপি-জামায়াতের ডাক দেওয়া হরতালের প্রতিবাদে সমাবেশ করেন নেতা-কর্মীরা। এসময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা রাজপথে আছি। আর যদি কোনো জামায়াত-বিএনপি এই চুয়াডাঙ্গায় অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাইলে একবিন্দু ছাড় দেয়া হবে না। এ জন্যে সর্বদা রাজপথে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা অবস্থান করছে। আগামীতেও থাকবে ইনশাল্লাহ। আমরা সকল বাঁধা পেরিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বিপুল ভোটে নৌকা মার্কার জয়ের মাধ্যমে আবারো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনবোই ইনশাল্লাহ।’
জিপু চৌধুরী আরও বলেন, ‘আপনারা সবাই জানেন, আগামী ৭ ডিসেম্বর জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনকে সামনে নিয়ে আমরা দলীয় নেতা-কর্মীরা উজ্জ্বীবিত। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে বিভিন্ন আসনে নৌকার প্রার্থীকে বাছাই করছেন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ঘোষণা দেবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকে ঘোষণা দেবেন, তার হয়ে মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়ে সাধারণ জনগণকে সাথে নিয়ে যাতে আমরা নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে পারি, তারই আলোকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ সবাই উজ্জ্বীবিত হয়েছি। চুয়াডাঙ্গাবাসীকে আমরা জানাতে চাই, আগামীতে যে নির্বাচন আসছে, এই নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে জয়লাভ করাবো। এই নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য বিএনপি-জামায়াত আগুন সন্ত্রাস করছে। তারা বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এই ষড়যন্ত্র যাতে বাস্তবায়ন করতে না পারে, আমরা সে জন্য সজাগ আছি। চুয়াডাঙ্গার মাটিতে আছি।’
এসময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সৈয়দ ফরিদ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান হাফিজ, সাবেক সদস্য আবুল হোসেন মিলন, আতিউর রহমান বিপ্লব, আব্দুর রাজ্জাক, মামুন উল হাসান, ইমরান আহমেদ বিপ্লব, আবু তাহের, আসাদুজ্জামান সবুজ, আনিসুর রহমান,সামাদ মল্লিক, সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জানিফ, পৌর কৃষক লীগের আহ্বায়ক রাকিবুর রহমান রাকু, জেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মুক্তার মিলন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুয়েল রানা, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর মাফিজুর রহমান মাফি, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল হালিম ভুলন, সাধারণ সম্পাদক শেখ সামি তাপু, আলমডাঙ্গা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিফাত, সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম টুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হোসাইন, আলমডাঙ্গা পৌর সভাপতি মিলন হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান বাবু, সহ সভাপতি মশিউর রহমান রানা,সাংগঠনিক সম্পাদক সেবা, দর্শনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইসলামুল হক আল আমিন সাধারণ সম্পাদক হুজাইফা মল্লিক, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ইমরান আহাম্মেদ, জাহাঙ্গীর হোসেন, আলমগীর মেম্বার, আলামীন, পাপেল, শিমুল, জিম, রুবেল, তোতা, টুটুল মুন্সি, সবুজ, চুয়াডাঙ্গা সদর পৌর ১ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি ওয়াসিম মিয়া সাধারণ সম্পাদক মামুন খন্দকার, ২ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি ফারুক হোসেন, ৪ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি পিণ্টু, ৫ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি তাওরাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক তুহিন আহমেদ, ৮ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি ইমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, হারদি ইউনিয়ন সভাপতি এনামুল সাধারণ সম্পাদক রাজু, নাগদাহ ইউনিয়ন সভাপতি লতিফ, জেহালা ইউনিয়ন সভাপতি রহিদুল, সাধারণ সম্পাদক জসি মেম্বার, কুতুবপুর সভাপতি আক্তার, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী, গড়াইটুপি সাধারণ সম্পাদক রানা, পদ্মবিলা সহসভাপতি দবির, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন, শংকচন্দ্র ইউনিয়ন সভাপতি মানিক সিকদার, মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন সভাপতি মমিন, সাধারণ সম্পাদক সেলিম, নেহালপুর ইউনিয়ন সভাপতি আতিয়ার রহমান, সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, জুড়ানপুর ইউনিয়ন সভাপতি রনো, সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও পৌর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী এমদাদুল হক সজল, ছাত্রলীগ নেতা নিপ্পন, পাপন হাসান সবুজ, আরিফিন সজিব, স্বাধীন, তন্ময়, রিফাত, নাজমুল টুটুল, সম্রাট প্রমুখ