ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:১০:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মঈনুল হক বিপিএম (বার) পিপিএম বলেছেন, ‘অপপ্রচারে কান দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ কেউ অপ্রচার করতেই ভালোবাসে। আজ পদ্মা সেতু বাস্তবতা। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত বাংলাদেশ হবে। এই দেশের অগ্রযাত্রা এগিয়েই যাচ্ছে। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। আমার বিশ্বাস কয়েক বছরের মধ্যে কম্বল নেওয়ার লোক থাকবে না। সকলেই স্বচ্ছল হবেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ দৃঢ় গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।’

গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গায় তারাদেবী ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ডিআইজি মঈনুল হক বিপিএম (বার) পিপিএম আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশ বাহিনী। আমাদের কাজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা। আমরা বিশেষ অভিযান করছি। আমরা রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে বদ্ধ পরিকর।’

তারাদেবী ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ‘উষ্ণ ভালোবাসা, শীতার্ত মানুষের জন্য’ স্লোগানে চুয়াডাঙ্গায় ১০ হাজার শীতার্ত মানুষের মাঝে এ কম্বল বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)-এর সাধারণ সম্পাদক ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক কৃতী ব্যবসায়ী বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ বিজনেস অব চেম্বারের (বিডিচ্যাম) প্রেসিডেন্ট ও সাহিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব সাহিদুজ্জামান টরিক এবং বিডিচ্যামের সাধারণ সম্পাদক আসাদ মামুন। কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সভাপতি ও দৈনিক সময়ের সমীকরণ-এর প্রধান সম্পাদক নাজমুল হক স্বপন। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও তারাদেবী ফাউন্ডেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজিব হাসান কচি। এসময় চুয়াডাঙ্গার গণমাধ্যমকর্মী ও সুধী সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘মানবতার কল্যাণে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আজকের এই আয়োজনে যারা সম্পৃক্ত রয়েছেন। মাননীয় রেঞ্জ ডিআইজি মহোদয় বঙ্গবন্ধুর সেই জনগণের পুলিশ হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন আমাদেরকে। যাতে আপনাদের সেবক হয়ে কাজ করতে পারি। সামনের দিনগুলোতে একসাথে একতাবদ্ধ হয়ে দেশের কল্যাণে আমরা কাজ করব।’

সভাপতির বক্তব্যে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)-এর সাধারণ সম্পাদক ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক কৃতী ব্যবসায়ী বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ‘সমাজে যারা বিত্তবান আছেন, তাদেরকে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এগিয়ে আসতে হবে। তারাদেবী ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে প্রায় দেড় হাজার হুইল চেয়ার বিতরণ করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গাতে কারো হুইল চেয়ার লাগলে তারাদেবী ফাউন্ডেশন তাকে হুইল চেয়ার দেবে। আমরা শিক্ষাবৃত্তি চালু করেছি। কোভিডের সময় আপনারা দেখেন, তারা দেবী ফাউন্ডেশন কীভাবে আপনাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। পুলিশ পরিবারকে সাথে নিয়ে আমরা প্রায় ১৫ হাজার পরিবারের মধ্যে খাবার পৌছে দিতে পেরেছি।

এবারে পুরো মাসব্যাপী আমরা চেষ্টা করেছি ইফতারির ব্যবস্থা করার। তারাদেবী ফাউন্ডেশন আমার মায়ের নামে ফাউন্ডেশন। আমি এমনভাবে একটা স্ট্রাকচার তৈরি করে দিয়েছি। আমি যদি নাও থাকি, এই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম বন্ধ হবে না। পৃথিবীর যেই প্রান্তেই আমি মারা যায়, তখন আমাকে দাহ করুক বা কবর দিক, যেটাই করুক, সেটা যেন চুয়াডাঙ্গার মাটিতে করে।’
সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ বিজনেস অব চেম্বারের (বিডিচ্যাম) প্রেসিডেন্ট ও সাহিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব সাহিদুজ্জামান টরিক বলেন, ‘দিলীপ আমার খুব ছোটবেলার বন্ধু। আমরা দুই দোস্ত অনেক স্ট্রাগল করতে করতে এখানে এসেছি। আমরা যেন চুয়াডাঙ্গার জন্য কিছু করতে পারি। দোয়া করবেন। আমাদের একটিই উদ্দেশ্যে মানুষের জন্য যদি কিছু করে যেতে পারি। সমাজে আমাদেরকে দেখে যেন আরও দশটা মানুষ কিছু করতে পারে। আমি হয়ত চুয়াডাঙ্গা থেকে চলে যাব। দিলীপ চলে যাবে। কিন্তু চুয়াডাঙ্গার মানুষ যাতে মনে রাখে, এনারা চুয়াডাঙ্গার জন্য কিছু করতে পেরেছে। চাহিদার কোনো শেষ নেই। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। প্রতিবেশীকে সাহায্য করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিজয়ের মাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে স্মরণ করতে চাই। ৭ই মার্চে তিনি যে ভাষণ দিয়েছিলেন, বাংলার আপামর জনসাধারণ হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আমরা বিজয়ের মাসে প্রতিজ্ঞা করব, আমরা যে যেভাবে পারি, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করব। বাংলাদেশকে আমরা সুন্দর একটি বাংলাদেশে পরিণত করব।

বাংলাদেশকে আমরা ভালোবাসবো।’ তিনি বলেন, ‘ডিআইজি নঈনুল ভাই বলে থাকেন মানুষের সমস্ত দরজা যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন পুলিশের দরজায় যেয়ে কড়া নাড়ে। পুলিশ তাকে সহযোগিতা করে। ডিআইজি মঈনুল ভাই এই মানসিকতার মানুষ। আমি আশা করি উনি স্পেশালি চুয়াডাঙ্গার দিকে নজর রাখবেন। চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপারও বিচক্ষণ। পুলিশের এই দুইজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আশা, আমাদের অবহেলিত চুয়াডাঙ্গাকে আরও আলোকিত করে দেবেন, আপনাদের সহযোগিতা আমরা চাই।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না

আপলোড টাইম : ১১:১০:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক:
খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি মঈনুল হক বিপিএম (বার) পিপিএম বলেছেন, ‘অপপ্রচারে কান দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ কেউ অপ্রচার করতেই ভালোবাসে। আজ পদ্মা সেতু বাস্তবতা। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত বাংলাদেশ হবে। এই দেশের অগ্রযাত্রা এগিয়েই যাচ্ছে। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না। আমার বিশ্বাস কয়েক বছরের মধ্যে কম্বল নেওয়ার লোক থাকবে না। সকলেই স্বচ্ছল হবেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ দৃঢ় গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।’

গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গায় তারাদেবী ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ডিআইজি মঈনুল হক বিপিএম (বার) পিপিএম আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশ বাহিনী। আমাদের কাজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা। আমরা বিশেষ অভিযান করছি। আমরা রাষ্ট্রের শান্তি-শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে বদ্ধ পরিকর।’

তারাদেবী ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ‘উষ্ণ ভালোবাসা, শীতার্ত মানুষের জন্য’ স্লোগানে চুয়াডাঙ্গায় ১০ হাজার শীতার্ত মানুষের মাঝে এ কম্বল বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)-এর সাধারণ সম্পাদক ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক কৃতী ব্যবসায়ী বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ বিজনেস অব চেম্বারের (বিডিচ্যাম) প্রেসিডেন্ট ও সাহিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব সাহিদুজ্জামান টরিক এবং বিডিচ্যামের সাধারণ সম্পাদক আসাদ মামুন। কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সভাপতি ও দৈনিক সময়ের সমীকরণ-এর প্রধান সম্পাদক নাজমুল হক স্বপন। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও তারাদেবী ফাউন্ডেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজিব হাসান কচি। এসময় চুয়াডাঙ্গার গণমাধ্যমকর্মী ও সুধী সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, ‘মানবতার কল্যাণে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আজকের এই আয়োজনে যারা সম্পৃক্ত রয়েছেন। মাননীয় রেঞ্জ ডিআইজি মহোদয় বঙ্গবন্ধুর সেই জনগণের পুলিশ হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন আমাদেরকে। যাতে আপনাদের সেবক হয়ে কাজ করতে পারি। সামনের দিনগুলোতে একসাথে একতাবদ্ধ হয়ে দেশের কল্যাণে আমরা কাজ করব।’

সভাপতির বক্তব্যে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)-এর সাধারণ সম্পাদক ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক কৃতী ব্যবসায়ী বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ‘সমাজে যারা বিত্তবান আছেন, তাদেরকে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এগিয়ে আসতে হবে। তারাদেবী ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে প্রায় দেড় হাজার হুইল চেয়ার বিতরণ করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গাতে কারো হুইল চেয়ার লাগলে তারাদেবী ফাউন্ডেশন তাকে হুইল চেয়ার দেবে। আমরা শিক্ষাবৃত্তি চালু করেছি। কোভিডের সময় আপনারা দেখেন, তারা দেবী ফাউন্ডেশন কীভাবে আপনাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। পুলিশ পরিবারকে সাথে নিয়ে আমরা প্রায় ১৫ হাজার পরিবারের মধ্যে খাবার পৌছে দিতে পেরেছি।

এবারে পুরো মাসব্যাপী আমরা চেষ্টা করেছি ইফতারির ব্যবস্থা করার। তারাদেবী ফাউন্ডেশন আমার মায়ের নামে ফাউন্ডেশন। আমি এমনভাবে একটা স্ট্রাকচার তৈরি করে দিয়েছি। আমি যদি নাও থাকি, এই ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম বন্ধ হবে না। পৃথিবীর যেই প্রান্তেই আমি মারা যায়, তখন আমাকে দাহ করুক বা কবর দিক, যেটাই করুক, সেটা যেন চুয়াডাঙ্গার মাটিতে করে।’
সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ বিজনেস অব চেম্বারের (বিডিচ্যাম) প্রেসিডেন্ট ও সাহিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব সাহিদুজ্জামান টরিক বলেন, ‘দিলীপ আমার খুব ছোটবেলার বন্ধু। আমরা দুই দোস্ত অনেক স্ট্রাগল করতে করতে এখানে এসেছি। আমরা যেন চুয়াডাঙ্গার জন্য কিছু করতে পারি। দোয়া করবেন। আমাদের একটিই উদ্দেশ্যে মানুষের জন্য যদি কিছু করে যেতে পারি। সমাজে আমাদেরকে দেখে যেন আরও দশটা মানুষ কিছু করতে পারে। আমি হয়ত চুয়াডাঙ্গা থেকে চলে যাব। দিলীপ চলে যাবে। কিন্তু চুয়াডাঙ্গার মানুষ যাতে মনে রাখে, এনারা চুয়াডাঙ্গার জন্য কিছু করতে পেরেছে। চাহিদার কোনো শেষ নেই। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। প্রতিবেশীকে সাহায্য করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিজয়ের মাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে স্মরণ করতে চাই। ৭ই মার্চে তিনি যে ভাষণ দিয়েছিলেন, বাংলার আপামর জনসাধারণ হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আমরা বিজয়ের মাসে প্রতিজ্ঞা করব, আমরা যে যেভাবে পারি, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করব। বাংলাদেশকে আমরা সুন্দর একটি বাংলাদেশে পরিণত করব।

বাংলাদেশকে আমরা ভালোবাসবো।’ তিনি বলেন, ‘ডিআইজি নঈনুল ভাই বলে থাকেন মানুষের সমস্ত দরজা যখন বন্ধ হয়ে যায়, তখন পুলিশের দরজায় যেয়ে কড়া নাড়ে। পুলিশ তাকে সহযোগিতা করে। ডিআইজি মঈনুল ভাই এই মানসিকতার মানুষ। আমি আশা করি উনি স্পেশালি চুয়াডাঙ্গার দিকে নজর রাখবেন। চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপারও বিচক্ষণ। পুলিশের এই দুইজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আশা, আমাদের অবহেলিত চুয়াডাঙ্গাকে আরও আলোকিত করে দেবেন, আপনাদের সহযোগিতা আমরা চাই।’