ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটির নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধনকালে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৩৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর ২০২২
  • / ২১ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গার নতুন ক্যাম্পাসে ক্লাসের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা শহরতলীর ঘোড়ামারা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় ইউনিভার্সিটির নতুন ক্যাম্পাসে এ ক্লাসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গার বোর্ড অব ট্রাস্ট্রির চেয়ারম্যান চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো এক সময় পত্রিকার পাতায় দেখেছিলাম অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির কথা। যে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়া সারা পৃথিবীর শিক্ষার্থীদের কাছে একটি স্বপ্নের জায়গা। সেই স্বপ্নের কথা মনে করে আমারও ইচ্ছা হয়েছিল চুয়াডাঙ্গাতে আমি একটি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করব। তাই ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে প্রথম রাজধানী অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বপ্রথম অস্থায়ী রাজধানী প্রতিষ্ঠার একটি পরিকল্পনা তৈরি হয়েছিল। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী এ অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গায় বসে বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ প্রচার-প্রচারণা, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন আদায়ের কার্যক্রম পরিচালনা যখন একেবারে দোরগোড়ায়, ঠিক তখনই পাকিস্তানি শাসকরা বিষয়টি বুঝতে পেরে এখানে মুহুর্মুহু বিমান হামলা চালাতে থাকে। ফলে বাধ্য হয়ে এ রাজধানী চলে যায় মেহেরপুরের মুজিবনগরের বৈদ্যনাথতলায়। কিন্তু চুয়াডাঙ্গায় যে প্রথম রাজধানী স্থাপিত হয়েছিল, সেটিকে স্বীকৃতি দিতে এবং সেই ঐতিহাসিক প্রথম রাজধানীর নামটি ধরে রাখতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয় ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

তিনি আরও বলেন, দেড় কোটি টাকা স্থায়ী আমানত জমা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি প্রার্থনা করা হয় ইউজিসির কাছে। সারা দেশ থেকে ৯৬টি আবেদন এর মধ্য থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যে ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি দিয়েছিলেন, তার মধ্যে চুয়াডাঙ্গার ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ অন্যতম। ২০১২ সালের ১৪ মার্চ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতির পর থেকে পাঠদান কার্যক্রম শুরু করা হয় চুয়াডাঙ্গার অস্থায়ী ক্যাম্পাসে। যে ক্যাম্পাসটি এতদিন ভাড়ায় চালিত হতো। বহুকাক্সিক্ষত নিজস্ব ক্যাম্পাসে আজকে ক্লাস শুরু হলো আনুষ্ঠানিকভাবে। ইউনিভার্সিটির নিজস্ব আয় থেকে এবং আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ৫২ বিঘা জমি ক্রয় করে তার উপরে ৬ তলাবিশিষ্ট প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবন তৈরি করা হয়েছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় এ ভবনকে বেজ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সাজানো হবে মনোমুগ্ধকরভাবে। আমার বিশ্বাস, পিছিয়ে পড়া চুয়াডাঙ্গাবাসীর উচ্চশিক্ষার দ্বার উন্মোচনের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতির উন্নতি সম্ভব নয়।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ফাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গার ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনার ফাঁকে ফাঁকে তিনি বলেন, শুধু পড়ালেখা নয়, বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে তৈরি করা হবে আধুনিক মানের খেলার মাঠ, শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হোস্টেল, ভিসির বাসভবন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য আধুনিক মানের রেস্ট হাউস, বিনোদন স্পটসহ নানা সুযোগ-সুবিধা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন হাফেজ আরিফ বিল্লাহ। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলীর পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করা হয়। একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দারকেউ ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করা হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্যপ্রয়াত শিক্ষক ইমরোজ মোহাম্মদ সোয়েবের রুহের মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি কামনা, প্রয়াত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ও বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকমণ্ডলী, শিক্ষার্থী, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যারা বিশ্ববিদ্যালের সাথে ছিলেন, তাদের রোগ মুক্তি ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া পরিচালনা করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা আরিফ বিল্লাহ।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. নাহিদ পারভেজ, পরিচালক (অর্থ) প্রফেসর আব্দুল মজিদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মফিজুল হক, ডেপুটি রেজিস্ট্রার নাফিউল ইসলাম সরদার শান্ত, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সরদার আল-আমিন, সাধারণ সম্পাদক রাজিব হাসান কচি, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সভাপতি ও দৈনিক সময়ের সমীকরণ-এর প্রধান সম্পাদক নাজমুল হক স্বপন, সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসলাম রকিবসহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটির নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধনকালে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার

আপলোড টাইম : ০৮:৩৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন:
ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গার নতুন ক্যাম্পাসে ক্লাসের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা শহরতলীর ঘোড়ামারা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় ইউনিভার্সিটির নতুন ক্যাম্পাসে এ ক্লাসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গার বোর্ড অব ট্রাস্ট্রির চেয়ারম্যান চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো এক সময় পত্রিকার পাতায় দেখেছিলাম অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির কথা। যে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়া সারা পৃথিবীর শিক্ষার্থীদের কাছে একটি স্বপ্নের জায়গা। সেই স্বপ্নের কথা মনে করে আমারও ইচ্ছা হয়েছিল চুয়াডাঙ্গাতে আমি একটি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করব। তাই ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে প্রথম রাজধানী অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বপ্রথম অস্থায়ী রাজধানী প্রতিষ্ঠার একটি পরিকল্পনা তৈরি হয়েছিল। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী এ অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গায় বসে বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ প্রচার-প্রচারণা, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন আদায়ের কার্যক্রম পরিচালনা যখন একেবারে দোরগোড়ায়, ঠিক তখনই পাকিস্তানি শাসকরা বিষয়টি বুঝতে পেরে এখানে মুহুর্মুহু বিমান হামলা চালাতে থাকে। ফলে বাধ্য হয়ে এ রাজধানী চলে যায় মেহেরপুরের মুজিবনগরের বৈদ্যনাথতলায়। কিন্তু চুয়াডাঙ্গায় যে প্রথম রাজধানী স্থাপিত হয়েছিল, সেটিকে স্বীকৃতি দিতে এবং সেই ঐতিহাসিক প্রথম রাজধানীর নামটি ধরে রাখতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয় ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

তিনি আরও বলেন, দেড় কোটি টাকা স্থায়ী আমানত জমা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি প্রার্থনা করা হয় ইউজিসির কাছে। সারা দেশ থেকে ৯৬টি আবেদন এর মধ্য থেকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যে ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি দিয়েছিলেন, তার মধ্যে চুয়াডাঙ্গার ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ অন্যতম। ২০১২ সালের ১৪ মার্চ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতির পর থেকে পাঠদান কার্যক্রম শুরু করা হয় চুয়াডাঙ্গার অস্থায়ী ক্যাম্পাসে। যে ক্যাম্পাসটি এতদিন ভাড়ায় চালিত হতো। বহুকাক্সিক্ষত নিজস্ব ক্যাম্পাসে আজকে ক্লাস শুরু হলো আনুষ্ঠানিকভাবে। ইউনিভার্সিটির নিজস্ব আয় থেকে এবং আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ৫২ বিঘা জমি ক্রয় করে তার উপরে ৬ তলাবিশিষ্ট প্রশাসনিক ভবন ও একাডেমিক ভবন তৈরি করা হয়েছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় এ ভবনকে বেজ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সাজানো হবে মনোমুগ্ধকরভাবে। আমার বিশ্বাস, পিছিয়ে পড়া চুয়াডাঙ্গাবাসীর উচ্চশিক্ষার দ্বার উন্মোচনের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতির উন্নতি সম্ভব নয়।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ফাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গার ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনার ফাঁকে ফাঁকে তিনি বলেন, শুধু পড়ালেখা নয়, বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে তৈরি করা হবে আধুনিক মানের খেলার মাঠ, শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হোস্টেল, ভিসির বাসভবন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য আধুনিক মানের রেস্ট হাউস, বিনোদন স্পটসহ নানা সুযোগ-সুবিধা।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেন হাফেজ আরিফ বিল্লাহ। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলীর পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করা হয়। একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দারকেউ ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করা হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্যপ্রয়াত শিক্ষক ইমরোজ মোহাম্মদ সোয়েবের রুহের মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি কামনা, প্রয়াত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ও বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকমণ্ডলী, শিক্ষার্থী, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে যারা বিশ্ববিদ্যালের সাথে ছিলেন, তাদের রোগ মুক্তি ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া পরিচালনা করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা আরিফ বিল্লাহ।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. নাহিদ পারভেজ, পরিচালক (অর্থ) প্রফেসর আব্দুল মজিদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মফিজুল হক, ডেপুটি রেজিস্ট্রার নাফিউল ইসলাম সরদার শান্ত, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সরদার আল-আমিন, সাধারণ সম্পাদক রাজিব হাসান কচি, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সভাপতি ও দৈনিক সময়ের সমীকরণ-এর প্রধান সম্পাদক নাজমুল হক স্বপন, সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসলাম রকিবসহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।