ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

পুনরায় আ.লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দারকে গণসংবর্ধনা

‘বাড়ি বাড়ি যেয়ে মা-বোনদের কাছে নৌকায় ভোট চাইতে হবে’

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৫৮:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, সরোজগঞ্জ:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বদরগঞ্জ বাজারে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, ‘আজকে ২৮ তারিখ, আর দুইদিন আছে সরকারিভাবে নমিনেশন পেপার জমা দেওয়ার। এখানে যারা উপস্থিত আছেন, আমি নিজেসহ সকলেই আওয়ামী লীগের কর্মী। আমরা এখনও নেতা হতে পারিনি। আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু। আমরা তাঁকেই মেনে চলব। এখানে উপস্থিত হওয়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা যে আমাকে ভালোবাসেন, সেটা আমি নিজেই অনুভব করি। নির্বাচনী সময়ে ঠুকঠাক খুটিনাটি, ল্যাং মারামারি হয়। একটা দল নির্বাচনে আসছে না। সুন্দরভাবে চুয়াডাঙ্গার মানুষ শান্তিতে ঘুমাচ্ছে, বাজার করছে, শান্তিতে খাচ্ছে। এরপরেও একটি পক্ষ চাইবে চুয়াডাঙ্গাকে অস্থিতিশীল করতে। একটা চক্র কাজ করতে পারে। এ জন্য আমাদের সকলকে সাবধানে থাকতে হবে। বিশৃঙ্খলাকারীদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেবেনে না। নির্বাচনে খুটিনাটি একটু ঝামেলা সব খানেই হয়। পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্র নেই, যেখানে হয় না। যারা নির্বাচনে আসছে না, তারা চাইবে যে একটু শক্তি দেখাতে। আমরা তা মোকাবিলাও করব। ভোট হবে, রেজাল্টও হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাই আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন। আওয়ামী লীগই দেশ চালাবে। সেটা আমাদের সকলের মাথায় রাখতে হবে। আমরা যদি এটা মাথায় না রাখি, আমরা যদি অযথা ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ি, অন্যরা বাজে কথা বলবে। আমরা নিজ বাড়ি, নিজ ঘর থেকে নৌকার ভোট চাওয়া শুরু করব। বাড়ি বাড়ি যেয়ে মা-বোনদের কাছে নৌকার ভোট চাইতে হবে।’

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি খুস্তার জামিল ও নাসির উদ্দিন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপপ্রচার সম্পাদক সওকত আলী, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দীন হেলা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও জেলা জুয়েলারি সমিতির সভাপতি সাইফুল হাসান টোকন, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরিফিন আলম রঞ্জু, চুয়াডাঙ্গা সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহমেদ হাসানুজ্জামান মানিক, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মজিবর রহমানসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।

গণসংবর্ধনার পর বেলা দুইটার দিকে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার নেতা-কর্মীদের গাড়ী বহরযোগে বদরগঞ্জ থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আসেন। এসময় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালের সামনে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ফটকে দাঁড়িয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি পুনরায় বক্তব্য দেন।

এসময় সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বলেন, ‘আল্লাহর ইচ্ছায় এবং আপনাদের সবার দোয়ায় বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা দিয়েছেন। একটা দল যারা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে, আমাদের সাধারণ সম্পাদক ওবাইদুল কাদের শর্ত ছাড়াই তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা আলোচনায় আসেননি। তাদের একটাই দাবি শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে।’

ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক গভীরে, সুতারাং বৃথা চেষ্টা করে লাভ নেই। এখনও সময় আছে নির্বাচনে আসেন। নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা হোক। আপনাদের পাশে কতো মানুষ আছে, সেটাও দেখি। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনেই প্রয়োজনে ভোট করেন। কেউ বাধা সৃষ্টি করবে না। একদম লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে। আওয়ামী লীগই জিতবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নেত্রী আমাদের দিয়ে কাজ করিয়েছেন। রাস্তা-ঘাট, হাসপাতাল-কমিউনিটি ক্লিনিক কোন কাজটা আমরা করিনি? আপনারাতো আমাদের আগে ক্ষমতায় ছিলেন, দৃশ্যমান কিছু দেখান। ভোট আমাদের বাড়ি বসে থাকলেও দেবে। যারা নির্বাচনেই আসতে চায় না, তারাই নির্বাচন বানচালের পায়তারা করছে। অবরোধ দিচ্ছে ঘরে বসে থেকে। এখন মানুষ এসব মানে না। সারাদেশে গাড়ি-ঘোরা চলছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের যে ভীত স্থাপন করেছে, তা অনেক শক্ত। সুতারাং ঘরে বসে থেকে বড় কথা বলে লাভ নেই। মাঠে আসেন।’

এরপর নেতা-কর্মীরা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালের সামনে থেকে গাড়িবহরযোগে আনন্দ মিছিল করে। গাড়ি বহরটি চুয়াডাঙ্গা বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বর, কোর্ট মোড়, কলেজ রোড ও কবরীরোড প্রদক্ষিণ করে পূর্বের স্থানে গিয়ে শেষ হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

পুনরায় আ.লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দারকে গণসংবর্ধনা

‘বাড়ি বাড়ি যেয়ে মা-বোনদের কাছে নৌকায় ভোট চাইতে হবে’

আপলোড টাইম : ০৮:৫৮:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩

প্রতিবেদক, সরোজগঞ্জ:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বদরগঞ্জ বাজারে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, ‘আজকে ২৮ তারিখ, আর দুইদিন আছে সরকারিভাবে নমিনেশন পেপার জমা দেওয়ার। এখানে যারা উপস্থিত আছেন, আমি নিজেসহ সকলেই আওয়ামী লীগের কর্মী। আমরা এখনও নেতা হতে পারিনি। আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু। আমরা তাঁকেই মেনে চলব। এখানে উপস্থিত হওয়ার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা যে আমাকে ভালোবাসেন, সেটা আমি নিজেই অনুভব করি। নির্বাচনী সময়ে ঠুকঠাক খুটিনাটি, ল্যাং মারামারি হয়। একটা দল নির্বাচনে আসছে না। সুন্দরভাবে চুয়াডাঙ্গার মানুষ শান্তিতে ঘুমাচ্ছে, বাজার করছে, শান্তিতে খাচ্ছে। এরপরেও একটি পক্ষ চাইবে চুয়াডাঙ্গাকে অস্থিতিশীল করতে। একটা চক্র কাজ করতে পারে। এ জন্য আমাদের সকলকে সাবধানে থাকতে হবে। বিশৃঙ্খলাকারীদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। আপনারা কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেবেনে না। নির্বাচনে খুটিনাটি একটু ঝামেলা সব খানেই হয়। পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্র নেই, যেখানে হয় না। যারা নির্বাচনে আসছে না, তারা চাইবে যে একটু শক্তি দেখাতে। আমরা তা মোকাবিলাও করব। ভোট হবে, রেজাল্টও হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাই আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন। আওয়ামী লীগই দেশ চালাবে। সেটা আমাদের সকলের মাথায় রাখতে হবে। আমরা যদি এটা মাথায় না রাখি, আমরা যদি অযথা ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ি, অন্যরা বাজে কথা বলবে। আমরা নিজ বাড়ি, নিজ ঘর থেকে নৌকার ভোট চাওয়া শুরু করব। বাড়ি বাড়ি যেয়ে মা-বোনদের কাছে নৌকার ভোট চাইতে হবে।’

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি খুস্তার জামিল ও নাসির উদ্দিন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপপ্রচার সম্পাদক সওকত আলী, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দীন হেলা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও জেলা জুয়েলারি সমিতির সভাপতি সাইফুল হাসান টোকন, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরিফিন আলম রঞ্জু, চুয়াডাঙ্গা সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহমেদ হাসানুজ্জামান মানিক, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মজিবর রহমানসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।

গণসংবর্ধনার পর বেলা দুইটার দিকে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার নেতা-কর্মীদের গাড়ী বহরযোগে বদরগঞ্জ থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আসেন। এসময় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালের সামনে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ফটকে দাঁড়িয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি পুনরায় বক্তব্য দেন।

এসময় সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বলেন, ‘আল্লাহর ইচ্ছায় এবং আপনাদের সবার দোয়ায় বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা দিয়েছেন। একটা দল যারা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছে, আমাদের সাধারণ সম্পাদক ওবাইদুল কাদের শর্ত ছাড়াই তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা আলোচনায় আসেননি। তাদের একটাই দাবি শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে।’

ছেলুন জোয়ার্দ্দার বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক গভীরে, সুতারাং বৃথা চেষ্টা করে লাভ নেই। এখনও সময় আছে নির্বাচনে আসেন। নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা হোক। আপনাদের পাশে কতো মানুষ আছে, সেটাও দেখি। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনেই প্রয়োজনে ভোট করেন। কেউ বাধা সৃষ্টি করবে না। একদম লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে। আওয়ামী লীগই জিতবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের নেত্রী আমাদের দিয়ে কাজ করিয়েছেন। রাস্তা-ঘাট, হাসপাতাল-কমিউনিটি ক্লিনিক কোন কাজটা আমরা করিনি? আপনারাতো আমাদের আগে ক্ষমতায় ছিলেন, দৃশ্যমান কিছু দেখান। ভোট আমাদের বাড়ি বসে থাকলেও দেবে। যারা নির্বাচনেই আসতে চায় না, তারাই নির্বাচন বানচালের পায়তারা করছে। অবরোধ দিচ্ছে ঘরে বসে থেকে। এখন মানুষ এসব মানে না। সারাদেশে গাড়ি-ঘোরা চলছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের যে ভীত স্থাপন করেছে, তা অনেক শক্ত। সুতারাং ঘরে বসে থেকে বড় কথা বলে লাভ নেই। মাঠে আসেন।’

এরপর নেতা-কর্মীরা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালের সামনে থেকে গাড়িবহরযোগে আনন্দ মিছিল করে। গাড়ি বহরটি চুয়াডাঙ্গা বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বর, কোর্ট মোড়, কলেজ রোড ও কবরীরোড প্রদক্ষিণ করে পূর্বের স্থানে গিয়ে শেষ হয়।