ইপেপার । আজ রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

জীবননগর হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মানীর টাকা আত্মসাত, সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত কমিটি গঠন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:২৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২
  • / ১৮ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক: দৈনিক সময়ের সমীকরণ পত্রিকায় জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটি (ইপিআই) জুলফিক্কার রহমানের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মানীর বরাদ্দের টাকা আত্মসাতের সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. মো. সাজ্জাৎ হাসান।

জানা গেছে, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমের জন্য গত ২০২০-২১ অর্থবছরে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মানী হিসেবে ১৫ জনের নামে ৮ লাখ ৮২ হাজার টাকা বরাদ্দ এসেছিল। এই টাকার মধ্যে ৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকা নয়-ছয় করার অভিযোগ ওঠে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটি (ইপিআই) জুলফিক্কার রহমান ও প্রধান হিসাবরক্ষক হাসান মাহমুদের বিরুদ্ধে। বাকি ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা পেয়েছেন ১৫ জনের স্থানে ৩৪ জন স্বেচ্ছাসেবক। এ নিয়ে গত ৮ আগস্ট দৈনিক সময়ের সমীকরণ পত্রিকায় একটি বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর নড়েচড়ে বসে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। পরে ঘটনাটির তদন্তে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. মো. সাজ্জাৎ হাসান বলেন, ‘পত্রিকায় খবর পড়ে স্বেচ্ছাসেবকদের টাকা আত্মস্বাতের বিষয়ে জেনেছি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্তের প্রতিবেদন পেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

জীবননগর হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মানীর টাকা আত্মসাত, সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত কমিটি গঠন

আপলোড টাইম : ০৮:২৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অগাস্ট ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদক: দৈনিক সময়ের সমীকরণ পত্রিকায় জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটি (ইপিআই) জুলফিক্কার রহমানের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মানীর বরাদ্দের টাকা আত্মসাতের সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. মো. সাজ্জাৎ হাসান।

জানা গেছে, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমের জন্য গত ২০২০-২১ অর্থবছরে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কাজ করা স্বেচ্ছাসেবকদের সম্মানী হিসেবে ১৫ জনের নামে ৮ লাখ ৮২ হাজার টাকা বরাদ্দ এসেছিল। এই টাকার মধ্যে ৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকা নয়-ছয় করার অভিযোগ ওঠে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটি (ইপিআই) জুলফিক্কার রহমান ও প্রধান হিসাবরক্ষক হাসান মাহমুদের বিরুদ্ধে। বাকি ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা পেয়েছেন ১৫ জনের স্থানে ৩৪ জন স্বেচ্ছাসেবক। এ নিয়ে গত ৮ আগস্ট দৈনিক সময়ের সমীকরণ পত্রিকায় একটি বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর নড়েচড়ে বসে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। পরে ঘটনাটির তদন্তে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. মো. সাজ্জাৎ হাসান বলেন, ‘পত্রিকায় খবর পড়ে স্বেচ্ছাসেবকদের টাকা আত্মস্বাতের বিষয়ে জেনেছি। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্তের প্রতিবেদন পেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’