ইপেপার । আজ সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির অডিট প্রতিবেদন বিষয়ে সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৬:০১:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২
  • / ২৫ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন: চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির অডিট প্রতিবেদন বিষয়ে সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির নবনির্মিত হলরুমে এ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০২১ সালের অডিট প্রতিবেদন নিরীক্ষা করেন আহ্বায়ক অ্যাড. এম এম মনোয়ার হোসেন ও সদস্য অ্যাড. ফজলে রাব্বী সাগর। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বারে আয় ও ব্যয় হয় ১ কোটি ৩৭ লাখ ৩৬ হাজার ৩৭৩ টাকা। ব্যাংকে এফডিআর আছে ৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এসময় অডিট প্রতিবেদন অনুমোদন দেওয়া হয়।

জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সেলিম উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভা সঞ্চালনা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক তালিম হোসেন। সভায় বক্তব্য দেন সাবেক সভাপতি এম এম শাহজাহান মুকুল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম রফিউর রহমান, আবুল বাসার, সাঈদ মাহমুদ শামীম রেজা ডালিম, সৈয়দ হেদায়েত হোসেন আসলাম ও আসম আব্দুর রউফ, সিনিয়র আইনজীবী আব্দুস সামাদ, মারুফ সরোয়ার বাবু, শহিদুল হক, বজলুর রহমান, আহসান আলী, মানি খন্দকার ও আতিয়ার রহমান (২)।

সাধারণ সভায় জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য আকসিজুল ইসলাম রতন পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন। সভায় জেলা আইনজীবী সমিতির সরকারি কৌশলী আশরাফুল ইসলাম-জিপি, সহসভাপতি কাইজার হোসেন জোয়ার্দ্দার, আসাদুজ্জামান, যুগ্ম-সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিল্টন ও সুজাউদ্দিনসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দ এবং জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সেলিম উদ্দিন খান বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া মুহুরি কীভাবে থাকে। বিনা লাইসেন্সে মুহুরি রাখেন। আমার সময়ে বারে কোনো তছরুপ হয়নি। ৬ বছর সেক্রেটারি ও ২ বার সভাপতি ছিলাম। আমার সময়ে বার থেকে ঢাকায় যাতায়াত বাবদ কোনো বিল নেওয়া হয়নি। অন্যরা সবাই নিয়েছে। অ্যাড. আলমগীর হোসেন উৎসব ভাতা শুরু করে গেছেন। আমি আলাদা অ্যাকাউন্ট করেছি। ১৫ লাখ টাকা জমা হয়েছে। ভেন্ডাররা হলুদ কার্টিজ পেপার বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছিল। জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলে সবুজ কার্টিজ পেপার বিক্রি করার ব্যবস্থা করা হয়। মরণোত্তর দাবির টাকা বার কাউন্সিলের কয়েকজনের বকেয়া আছে। বেশ কয়েকবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। আবার যোগাযোগ করা হবে। আপনারা একমত হলে দুর্নীতি বন্ধ করা সম্ভব। বারের উন্নয়নে আমরা সবাই মিলেমিশে কাজ করি।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির অডিট প্রতিবেদন বিষয়ে সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

আপলোড টাইম : ০৬:০১:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন: চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির অডিট প্রতিবেদন বিষয়ে সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির নবনির্মিত হলরুমে এ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০২১ সালের অডিট প্রতিবেদন নিরীক্ষা করেন আহ্বায়ক অ্যাড. এম এম মনোয়ার হোসেন ও সদস্য অ্যাড. ফজলে রাব্বী সাগর। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বারে আয় ও ব্যয় হয় ১ কোটি ৩৭ লাখ ৩৬ হাজার ৩৭৩ টাকা। ব্যাংকে এফডিআর আছে ৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এসময় অডিট প্রতিবেদন অনুমোদন দেওয়া হয়।

জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সেলিম উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সাধারণ সভা সঞ্চালনা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক তালিম হোসেন। সভায় বক্তব্য দেন সাবেক সভাপতি এম এম শাহজাহান মুকুল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম রফিউর রহমান, আবুল বাসার, সাঈদ মাহমুদ শামীম রেজা ডালিম, সৈয়দ হেদায়েত হোসেন আসলাম ও আসম আব্দুর রউফ, সিনিয়র আইনজীবী আব্দুস সামাদ, মারুফ সরোয়ার বাবু, শহিদুল হক, বজলুর রহমান, আহসান আলী, মানি খন্দকার ও আতিয়ার রহমান (২)।

সাধারণ সভায় জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য আকসিজুল ইসলাম রতন পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন। সভায় জেলা আইনজীবী সমিতির সরকারি কৌশলী আশরাফুল ইসলাম-জিপি, সহসভাপতি কাইজার হোসেন জোয়ার্দ্দার, আসাদুজ্জামান, যুগ্ম-সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিল্টন ও সুজাউদ্দিনসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দ এবং জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সেলিম উদ্দিন খান বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া মুহুরি কীভাবে থাকে। বিনা লাইসেন্সে মুহুরি রাখেন। আমার সময়ে বারে কোনো তছরুপ হয়নি। ৬ বছর সেক্রেটারি ও ২ বার সভাপতি ছিলাম। আমার সময়ে বার থেকে ঢাকায় যাতায়াত বাবদ কোনো বিল নেওয়া হয়নি। অন্যরা সবাই নিয়েছে। অ্যাড. আলমগীর হোসেন উৎসব ভাতা শুরু করে গেছেন। আমি আলাদা অ্যাকাউন্ট করেছি। ১৫ লাখ টাকা জমা হয়েছে। ভেন্ডাররা হলুদ কার্টিজ পেপার বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছিল। জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলে সবুজ কার্টিজ পেপার বিক্রি করার ব্যবস্থা করা হয়। মরণোত্তর দাবির টাকা বার কাউন্সিলের কয়েকজনের বকেয়া আছে। বেশ কয়েকবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। আবার যোগাযোগ করা হবে। আপনারা একমত হলে দুর্নীতি বন্ধ করা সম্ভব। বারের উন্নয়নে আমরা সবাই মিলেমিশে কাজ করি।’