ইপেপার । আজ শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় জুয়া খেলার অভিযোগে চায়ের দোকানে পুলিশের অভিযান

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৪৯:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১
  • / ৪১ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গায় একটি চায়ের দোকানে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেখানে টাকার বিনিময়ে (জুয়া) ক্যারাম খেলা হয়, এমন খবর পেয়ে গতকাল মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার শ্যাকড়াতলা মোড়ে অভিযান চালান সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন। এসময় চায়ের দোকানের দুটি ক্যারাম বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়। সেই সাথে ওই চা-দোকানিকে সতর্ক করেন ওসি মোহাম্মদ মহসিন।

চা-দোকানি হাসানুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি চায়ের দোকান চালাই। মঙ্গলবার আনুমানিক দুপুর একটা-দেড়টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন আমার দোকানে এসে বলে এখানে কি? আমার দোকানে কয়েকজন লোকজন ছিল, তাদের সবার চেক করে বলে এখানে কেরাম বোর্ড চালায় কে? উত্তরে বলি আমি স্যার। এরপর আর কিছু জিজ্ঞাসা না করেই আমার ক্যারাম বোর্ড দুটি ভেঙে দিল ওসি স্যার।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই সময় আমার দোকানে কেউ ক্যারাম বোর্ড খেলছিল না। আর আমার দোকানে কোনো (জুয়া) টাকার বিনিময়ে কেউ ক্যারাম বোর্ড খেলে না।’

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন জানান, ওই দোকানে প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকেই টাকার বিনিময়ে (জুয়া) ক্যারাম বোর্ড খেলা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। তাই ওই দোকানে গিয়ে ক্যারাম বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় জুয়া খেলার অভিযোগে চায়ের দোকানে পুলিশের অভিযান

আপলোড টাইম : ১২:৪৯:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১

চুয়াডাঙ্গায় একটি চায়ের দোকানে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। সেখানে টাকার বিনিময়ে (জুয়া) ক্যারাম খেলা হয়, এমন খবর পেয়ে গতকাল মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার শ্যাকড়াতলা মোড়ে অভিযান চালান সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন। এসময় চায়ের দোকানের দুটি ক্যারাম বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়। সেই সাথে ওই চা-দোকানিকে সতর্ক করেন ওসি মোহাম্মদ মহসিন।

চা-দোকানি হাসানুজ্জামান উজ্জ্বল বলেন, ‘আমি চায়ের দোকান চালাই। মঙ্গলবার আনুমানিক দুপুর একটা-দেড়টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন আমার দোকানে এসে বলে এখানে কি? আমার দোকানে কয়েকজন লোকজন ছিল, তাদের সবার চেক করে বলে এখানে কেরাম বোর্ড চালায় কে? উত্তরে বলি আমি স্যার। এরপর আর কিছু জিজ্ঞাসা না করেই আমার ক্যারাম বোর্ড দুটি ভেঙে দিল ওসি স্যার।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই সময় আমার দোকানে কেউ ক্যারাম বোর্ড খেলছিল না। আর আমার দোকানে কোনো (জুয়া) টাকার বিনিময়ে কেউ ক্যারাম বোর্ড খেলে না।’

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন জানান, ওই দোকানে প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকেই টাকার বিনিময়ে (জুয়া) ক্যারাম বোর্ড খেলা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। তাই ওই দোকানে গিয়ে ক্যারাম বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে।