ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে ২১ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র উত্তোলন

আওয়ামী লীগের ১১ নেতার স্বতন্ত্র মনোনয়ন সংগ্রহ, কৌশলী ভোটের মাঠ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৩১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ২১ জন। আওয়ামী লীগের মনোনীত দুই প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ বা এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের এমন স্বতন্ত্র আরও ১১ জন প্রার্থী আছেন। এছাড়াও এনপিপি, জাতীয় পার্টি ও একজন সাবেক নৌ কর্মকর্তাসহ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। নতুন করে মনোনয়ন তুলে আলোচনায় এসেছেন জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু।

জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের আরও পাঁচজন মনোনয়ন ফরম উত্তোলন করেছেন। তাঁরা হলেন- বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আবেদিন খোকন, জেলা মহিলা যুবলীগের সভাপতি আফরোজা পারভীন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ উপ-কমিটির সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু ও জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার।

এছাড়াও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে এনপিপির মনোনীত প্রার্থী ইদ্রিস চৌধুরী, জাতীয় পার্টির জেলা শাখার সভাপতি অ্যাড. সোহরাব হোসেন ও আলমডাঙ্গার আনন্দধামের বাসিন্দা নৌ-বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কমান্ডার শহিদ-উর-রহমান, চুয়াডাঙ্গা কোর্ট পাড়ার তাইজাল হক, সদর উপজেলার নীলমণিগঞ্জের সালাম উদ্দীন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।

চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাজী আলী আজগর টগরের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের বা এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের ৬ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নজরুল মল্লিক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হাসেম রেজা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সাদিকুর রহমান বকুল, সীমান্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মালেক মোল্লা, দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক নূর হাকিম ও মির্জা শাহরিয়ার মাহমুদ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।

এছাড়াও দামুড়হুদা উপজেলার দুধপাতিলা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম ও জাতীয় পার্টির জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জীবননগরের অ্যাড. রবিউল ইসলাম, জাকের পার্টির জেলা কমিটির সভাপিত আব্দুল লতিফ খান মনোনয়ন ফরম উত্তোলন করেছেন।
এদিকে, ঢাকায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রধানের সাথে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মতবিনিময় সভার পরই চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে বিদ্রোহী প্রার্থীর গুঞ্জন ওঠে। সেই গুঞ্জন ধীরে ধীরে বেড়েই চলেছে। আজ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার শেষ দিনে জানা যাবে আরও কে কে আগ্রহী হলেন। তবে আওয়ামী লীগের কৌশলী ভোটের মাঠে এবার গুঞ্জনও একটা নয়। চুয়াডাঙ্গার দুটি আসন নিয়েই চলছে এখন আলোচনার হাওয়া। বিদ্রোহী প্রার্থীরা কি শেষ পর্যন্ত একাত্ম হয়ে একজন হয়ে লড়লেব? নাকি মাঠে থাকবেন একাধিক বিদ্রোহী? পরিস্থিতি ঘোলাটে।

তবে চুয়াডাঙ্গার রাজনৈতিক নেতা ও ফরম সংগ্রহকারীরা এখনো চূড়ান্তভাবে জানাননি, ভোটের মাঠে তাঁরা থাকবেন কি না। কথায় বলতে রাজি নয় কোনো নেতা। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, পর্যায়ক্রমে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা আলোচনায় বসছেন। তাদের চিন্তা, যদি বিদ্রোহী থাকে, তাহলে একজন। চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনেই একই রকম পরিস্থিতি। দুই নৌকারই এবার হয়ত থাকছে বিদ্রোহী।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রার্থী জানান, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যদি কোনো আসনে জয়ী হয়, তাহলে বিজয়ী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দলীয় প্রধান জানিয়েছেন। দলীয় প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের যে কোনো নেতা বা যে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন বলেও নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারী কোনো প্রার্থীই এ বিষয়ে আপাতত কথা বলতে রাজি হননি।
জাতীয় সংসদের ৭৯, চুয়াডাঙ্গা-১ ও ৮০, চুয়াডাঙ্গা-২ সংসদীয় আসনে নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা, সহকারী রিটার্নিং অফিসার পদে চার উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং এক নির্বাচন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৭৯, চুয়াডাঙ্গা-১ সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৮৩ হাজার ৯৮০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪১ হাজার ৩৮৭ জন এবং মহিলা ভোটার ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৮৯ জন। মোট ভোট কেন্দ্রে সংখ্যা ১৮১টি। ৮০, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৪২ জন এবং মহিলা ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৬৯২ জন। মোট ভোটকেন্দ্রে সংখ্যা ১৭৩টি।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়াল আগামী ৭ জানুয়ারি ২০২৪ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন। সেই হিসেবে আগামী ৩০ নভেম্বর প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন, ১-৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাই, আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৬-১৫ নভেম্বর, ১৭ ডিসেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহার এবং ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে ২১ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র উত্তোলন

আওয়ামী লীগের ১১ নেতার স্বতন্ত্র মনোনয়ন সংগ্রহ, কৌশলী ভোটের মাঠ

আপলোড টাইম : ০৯:০৯:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ২১ জন। আওয়ামী লীগের মনোনীত দুই প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ বা এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের এমন স্বতন্ত্র আরও ১১ জন প্রার্থী আছেন। এছাড়াও এনপিপি, জাতীয় পার্টি ও একজন সাবেক নৌ কর্মকর্তাসহ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। নতুন করে মনোনয়ন তুলে আলোচনায় এসেছেন জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু।

জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুনের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের আরও পাঁচজন মনোনয়ন ফরম উত্তোলন করেছেন। তাঁরা হলেন- বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শামসুল আবেদিন খোকন, জেলা মহিলা যুবলীগের সভাপতি আফরোজা পারভীন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ উপ-কমিটির সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু ও জেলা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার।

এছাড়াও চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে এনপিপির মনোনীত প্রার্থী ইদ্রিস চৌধুরী, জাতীয় পার্টির জেলা শাখার সভাপতি অ্যাড. সোহরাব হোসেন ও আলমডাঙ্গার আনন্দধামের বাসিন্দা নৌ-বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কমান্ডার শহিদ-উর-রহমান, চুয়াডাঙ্গা কোর্ট পাড়ার তাইজাল হক, সদর উপজেলার নীলমণিগঞ্জের সালাম উদ্দীন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।

চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাজী আলী আজগর টগরের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের বা এর অঙ্গসহযোগী সংগঠনের ৬ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নজরুল মল্লিক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হাসেম রেজা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সাদিকুর রহমান বকুল, সীমান্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মালেক মোল্লা, দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক নূর হাকিম ও মির্জা শাহরিয়ার মাহমুদ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।

এছাড়াও দামুড়হুদা উপজেলার দুধপাতিলা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম ও জাতীয় পার্টির জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জীবননগরের অ্যাড. রবিউল ইসলাম, জাকের পার্টির জেলা কমিটির সভাপিত আব্দুল লতিফ খান মনোনয়ন ফরম উত্তোলন করেছেন।
এদিকে, ঢাকায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রধানের সাথে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মতবিনিময় সভার পরই চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে বিদ্রোহী প্রার্থীর গুঞ্জন ওঠে। সেই গুঞ্জন ধীরে ধীরে বেড়েই চলেছে। আজ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার শেষ দিনে জানা যাবে আরও কে কে আগ্রহী হলেন। তবে আওয়ামী লীগের কৌশলী ভোটের মাঠে এবার গুঞ্জনও একটা নয়। চুয়াডাঙ্গার দুটি আসন নিয়েই চলছে এখন আলোচনার হাওয়া। বিদ্রোহী প্রার্থীরা কি শেষ পর্যন্ত একাত্ম হয়ে একজন হয়ে লড়লেব? নাকি মাঠে থাকবেন একাধিক বিদ্রোহী? পরিস্থিতি ঘোলাটে।

তবে চুয়াডাঙ্গার রাজনৈতিক নেতা ও ফরম সংগ্রহকারীরা এখনো চূড়ান্তভাবে জানাননি, ভোটের মাঠে তাঁরা থাকবেন কি না। কথায় বলতে রাজি নয় কোনো নেতা। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, পর্যায়ক্রমে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা আলোচনায় বসছেন। তাদের চিন্তা, যদি বিদ্রোহী থাকে, তাহলে একজন। চুয়াডাঙ্গা-১ ও ২ আসনেই একই রকম পরিস্থিতি। দুই নৌকারই এবার হয়ত থাকছে বিদ্রোহী।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রার্থী জানান, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যদি কোনো আসনে জয়ী হয়, তাহলে বিজয়ী প্রার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দলীয় প্রধান জানিয়েছেন। দলীয় প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলের যে কোনো নেতা বা যে কোনো ব্যক্তি স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারবেন বলেও নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারী কোনো প্রার্থীই এ বিষয়ে আপাতত কথা বলতে রাজি হননি।
জাতীয় সংসদের ৭৯, চুয়াডাঙ্গা-১ ও ৮০, চুয়াডাঙ্গা-২ সংসদীয় আসনে নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা, সহকারী রিটার্নিং অফিসার পদে চার উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং এক নির্বাচন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৭৯, চুয়াডাঙ্গা-১ সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৮৩ হাজার ৯৮০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৪১ হাজার ৩৮৭ জন এবং মহিলা ভোটার ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৮৯ জন। মোট ভোট কেন্দ্রে সংখ্যা ১৮১টি। ৮০, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৪২ জন এবং মহিলা ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৬৯২ জন। মোট ভোটকেন্দ্রে সংখ্যা ১৭৩টি।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়াল আগামী ৭ জানুয়ারি ২০২৪ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন। সেই হিসেবে আগামী ৩০ নভেম্বর প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন, ১-৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাই, আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৬-১৫ নভেম্বর, ১৭ ডিসেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহার এবং ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে।