ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় মাদক কারবারির ১০ বছরের কারাদণ্ড

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১২:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় খোরশেদ আলম (৬৪) নামের এক মাদক কারবারিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জিয়া হায়দার আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত খোরশেদ আলম দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানার জয়নগর গ্রামের রায়তুল্লাহ গাইনের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ২৬ জুলাই ভারত থেকে ফেনসিডিলের বস্তা নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় খোরশেদ আলমকে আটক করে চুয়াডাঙ্গা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে ১১০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই আশরাফুল ইসলাম বাদী দামুড়হুদা থানায় তাকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই আবু বক্কর সিদ্দিক একই বছরের ৮ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে গতকাল দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ মো. জিয়া হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ১০ বছর কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় মাদক কারবারির ১০ বছরের কারাদণ্ড

আপলোড টাইম : ০৯:১২:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় খোরশেদ আলম (৬৪) নামের এক মাদক কারবারিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জিয়া হায়দার আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত খোরশেদ আলম দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানার জয়নগর গ্রামের রায়তুল্লাহ গাইনের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ২৬ জুলাই ভারত থেকে ফেনসিডিলের বস্তা নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় খোরশেদ আলমকে আটক করে চুয়াডাঙ্গা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে ১১০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই আশরাফুল ইসলাম বাদী দামুড়হুদা থানায় তাকে আসামি করে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই আবু বক্কর সিদ্দিক একই বছরের ৮ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে গতকাল দুপুরে আসামির উপস্থিতিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ মো. জিয়া হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ১০ বছর কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।