ইপেপার । আজ শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মায়ের মৃত্যু, দ্বায় কার?

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৪৩:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ ২০২২
  • / ৩০ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, তিতুদহ:

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের আড়িয়া গ্রামে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে আলো খাতুন (৩০) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটার দিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত আলো খাতুন আড়িয়া গ্রামের আলতাফ হোসেনের মেয়ে।

জানা গেছে, গত রোববার রাত দুইটার দিকে আলো খাতুনের প্রসব বেদনা শুরু হয়। পরে বাড়ির লোকজন স্থানীয় গ্রাম্য দায় দিয়ে (সন্তান প্রসব করায় এমন গ্রাম্য মহিলা) নরমালে একটি কন্যা সন্তান প্রসব করায়। এরপর শুরু হয় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ। ধীরে ধীরে ক্লান্ত হয়ে পড়েন আলো। এক পর্যায়ে গতকাল বিকেলে আলোর অবস্থার অবনতি হলে বাড়ির লোকজন তাঁকে দর্শনার একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলো খাতুনের পার্শ্ববর্তী আকন্দবাড়িয়া গ্রামের জাফরের সাথে বিয়ে হয়েছিল। তাঁর ১৩ বছরের একটি ছেলে এবং ৮ বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। এছাড়া সদ্য জন্মানো কন্যাসন্তানটি সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত লাশ দাফনের প্রস্তুতি চলছিল। কিন্তু এ মৃত্যুর দ্বায় কে নেবে? সেই প্রশ্ন সচেতনমহলের।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

চুয়াডাঙ্গায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মায়ের মৃত্যু, দ্বায় কার?

আপলোড টাইম : ০৮:৪৩:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ ২০২২

প্রতিবেদক, তিতুদহ:

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের আড়িয়া গ্রামে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে আলো খাতুন (৩০) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটার দিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত আলো খাতুন আড়িয়া গ্রামের আলতাফ হোসেনের মেয়ে।

জানা গেছে, গত রোববার রাত দুইটার দিকে আলো খাতুনের প্রসব বেদনা শুরু হয়। পরে বাড়ির লোকজন স্থানীয় গ্রাম্য দায় দিয়ে (সন্তান প্রসব করায় এমন গ্রাম্য মহিলা) নরমালে একটি কন্যা সন্তান প্রসব করায়। এরপর শুরু হয় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ। ধীরে ধীরে ক্লান্ত হয়ে পড়েন আলো। এক পর্যায়ে গতকাল বিকেলে আলোর অবস্থার অবনতি হলে বাড়ির লোকজন তাঁকে দর্শনার একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আলো খাতুনের পার্শ্ববর্তী আকন্দবাড়িয়া গ্রামের জাফরের সাথে বিয়ে হয়েছিল। তাঁর ১৩ বছরের একটি ছেলে এবং ৮ বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। এছাড়া সদ্য জন্মানো কন্যাসন্তানটি সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত লাশ দাফনের প্রস্তুতি চলছিল। কিন্তু এ মৃত্যুর দ্বায় কে নেবে? সেই প্রশ্ন সচেতনমহলের।