ইপেপার । আজ রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

আলমডাঙ্গায় মিথ্যা মামলার অভিযোগ, হয়রানির শিকার হাসিবুল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৪৬ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গায় মা ও ছোট ভাইয়ের কারসাজির মামলায় হায়রানির শিকার হচ্ছেন হাড়গাড়ি গ্রামের হাসিবুল। মায়ের নিকট থেকে জমি লিখে নিয়ে সেই জমি ভোগ করতে মাকে দিয়েই বড় ভাই হাসিবুলের নামে মিথ্যা মামলা করিয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

হয়রানির শিকার হাসিবুলের ছেলে লাদেন লিখিত অভিযোগ জানান, তার দাদী জবেদা বেগম ও দাদীর তিন ভাই মিলে জমি ক্রয় করেন। জবেদা বেগম রাস্তার পাশে তার অংশের জমি নিয়ে বসবাস করতে থাকে। জবেদা বেগমের দুই ছেলে আমার পিতা হাসিবুল ও চাচা নজিবুল। গোপনে নজিবুল তার মা জবেদা বেগমের নিকট থেকে বাড়ির জমি রেজিস্ট্রি করে নেয়। যার ফলে আমার পিতা গ্রামের অন্য জায়গায় জমি ক্রয় করে বাড়ি করে বসবাস করছে। নজিবুল তার মামাদের বাড়ি থেকে বের হওয়ার পথ দখল করে বাড়ি করতে গেলে আমার পিতা হাসিবুল ও পিতার মামারা বাধা দেয়। পরে নজিবুল আলমডাঙ্গা থানায় গত বছর আমার পিতায় ও দাদীর ভাইদের বিরুদ্ধে মারধর করেছে বলে অভিযোগ করে। পরে আলমডাঙ্গা থানার তৎকালীন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবীর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সমাধান করে দেন। পথের জমিতে বাড়ি করতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে নজিবুল। তিনি আমার দাদী জবেদা বেগমকে ফুঁসলিয়ে বড় ভাই হাসিবুলের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করান। মামলায় আমার দাদী আমার পিতা হাসিবুলকে নেশাখোর, নেশার টাকা জোগাড় করতে দাদাকে মারধর করে বলে উল্লেখ করেছে। আমার পিতা হাসিবুল গ্রামের পশ্চিমপাড়া মসজিদের একজন নিয়মিত মুসল্লি। আমার পিতা ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। আমি আমার পিতার বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা সঠিক তদন্ত পূর্বক প্রশাসনের নিকট বিচারের দাবী জানাচ্ছি।

এবিষয়ে হাড়গাড়ি গ্রামের ইউপি সদস্য মহাবুবুর রহমান জানান, হাসিবুল ইসলাম ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। হাসিবুল গ্রামের একজন ভালো ছেলে। হাসিবুল কোনো নেশার সাথে জড়িত না।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

আলমডাঙ্গায় মিথ্যা মামলার অভিযোগ, হয়রানির শিকার হাসিবুল

আপলোড টাইম : ১০:৪৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গায় মা ও ছোট ভাইয়ের কারসাজির মামলায় হায়রানির শিকার হচ্ছেন হাড়গাড়ি গ্রামের হাসিবুল। মায়ের নিকট থেকে জমি লিখে নিয়ে সেই জমি ভোগ করতে মাকে দিয়েই বড় ভাই হাসিবুলের নামে মিথ্যা মামলা করিয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

হয়রানির শিকার হাসিবুলের ছেলে লাদেন লিখিত অভিযোগ জানান, তার দাদী জবেদা বেগম ও দাদীর তিন ভাই মিলে জমি ক্রয় করেন। জবেদা বেগম রাস্তার পাশে তার অংশের জমি নিয়ে বসবাস করতে থাকে। জবেদা বেগমের দুই ছেলে আমার পিতা হাসিবুল ও চাচা নজিবুল। গোপনে নজিবুল তার মা জবেদা বেগমের নিকট থেকে বাড়ির জমি রেজিস্ট্রি করে নেয়। যার ফলে আমার পিতা গ্রামের অন্য জায়গায় জমি ক্রয় করে বাড়ি করে বসবাস করছে। নজিবুল তার মামাদের বাড়ি থেকে বের হওয়ার পথ দখল করে বাড়ি করতে গেলে আমার পিতা হাসিবুল ও পিতার মামারা বাধা দেয়। পরে নজিবুল আলমডাঙ্গা থানায় গত বছর আমার পিতায় ও দাদীর ভাইদের বিরুদ্ধে মারধর করেছে বলে অভিযোগ করে। পরে আলমডাঙ্গা থানার তৎকালীন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবীর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সমাধান করে দেন। পথের জমিতে বাড়ি করতে না পেরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে নজিবুল। তিনি আমার দাদী জবেদা বেগমকে ফুঁসলিয়ে বড় ভাই হাসিবুলের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করান। মামলায় আমার দাদী আমার পিতা হাসিবুলকে নেশাখোর, নেশার টাকা জোগাড় করতে দাদাকে মারধর করে বলে উল্লেখ করেছে। আমার পিতা হাসিবুল গ্রামের পশ্চিমপাড়া মসজিদের একজন নিয়মিত মুসল্লি। আমার পিতা ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। আমি আমার পিতার বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা সঠিক তদন্ত পূর্বক প্রশাসনের নিকট বিচারের দাবী জানাচ্ছি।

এবিষয়ে হাড়গাড়ি গ্রামের ইউপি সদস্য মহাবুবুর রহমান জানান, হাসিবুল ইসলাম ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। হাসিবুল গ্রামের একজন ভালো ছেলে। হাসিবুল কোনো নেশার সাথে জড়িত না।